সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

ছোট গল্প লেবেল থাকা পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

একটি রোমান্টিক প্রেমের গল্প। হাই আমি সিয়াম।ছোট থেকেই দুষ্টুমি করতে একটু ভালোবাসি।এবার আমার গল্পে আসি।তখন আমি ইউনিভাসিটিতে পরি।

একটি রোমান্টিক প্রেমের গল্প  হাই আমি সিয়াম।ছোট থেকেই দুষ্টুমি করতে একটু ভালোবাসি।এবার আমার গল্পে আসি।তখন আমি ইউনিভাসিটিতে পরি।আমি সবসময় বন্ধুদের সাথে মজা করতাম,হাসাহাসি করতাম,এমন কি একটু রাগারাগি করতাম।যেটা বন্ধুদের মধ্যে হয়ে থাকে।       একদিন বাসার থেকে বের হয়ে ইউনিভাসিটি যাবো,রাস্তাই দারি আছি রিক্রার পাছিনা তাই।হৎঠাট একটা মেয়েকে দেখি দারিয়ে আছে। দেখতে অনেক মায়াবী চেহেরা। যে দেখবে সে তার সপ্নে চলে যাবে।দেখতে কি অপৃব যেন পরী দাড়িয়ে আছে আমার সামনে। যাই হোক আমি একটা রিক্রা নিয়ে ইউনিভাসিটিতে চলে গেলাম।ক্লাস শেষ করে ক্যামপাসে বসে বন্ধুদে সাথে আড্ডা দিচ্ছি। হৎঠাত ওই মেয়েটাকে দেখলাম।দেখি আমার একটা বন্ধু সাথে কথা বলছে। তখন আমার ব্ধুর কাছে জিঙ্গাসা করলাম  ওই মেয়েটার সম্পকে।সে বললো এই মেয়েটার বাসা আমার বাসাম সামনে। নতুন ভাড়া এসেছে।তারমানে আমার সামনে দোতালাতে এসেছে। বন্ধু মেয়েটার নামি?ওর নাম নুহা। ওর আব্বু একটা কোম্পানিতে চাকরি করে,এই খানে পোষ্ট হয়েছে।আর ওর কোন ভাই বোন নেই।এই বলে ও চলে গেল কলেজ থেকে বাসাই চলে গেলাম।খাওয়া দাওয়া করে ঘুমতে গেলাম।আর নুহার কথা ভাবছি,...

গল্পঃ স্বপ্নছায়া।অসাধারণ একটি গল্প।সম্পূর্ণ গল্পটি পড়ুন।

 '' স্বপ্নছায়া " -গুড আফটারনুন ম্যাম  একটু চাপা হাসি দিয়ে ভেতরে প্রবেশ করলাম।এই রেস্টুরেন্টে আমি আগে কখনো আসিনি।অনেক বড় আর বেশ সুন্দর।হালকা নীল বাতি জ্বলছে।ভেতরের পরিবেশটা বেশ মনোরম,সন্ধ্যে সন্ধ্যে ভাব।এই মাত্র যে আমি ত্বক ফাটা রোদ্দুরে রিক্সা চড়ে এসেছি তা ভুলেই গিয়েছি। রোমান্টিক জুটির জন্য রোমাঞ্চকর পরিবেশ।খুঁজে খুঁজে কোণার দিকের একটা চেয়ারে বসলাম। আমি আবার একটু কেমন যেন টাইপের মেয়ে ।হাসাহাসি,দুষ্টুমি,হৈচৈ,আড্ডা এসব পছন্দ করিনা।আসলে এসব আমার ভালোই লাগেনা।বন্ধুরা এইজন্য আমাকে 'নিরামিষ' উপাধিতে ভূষিত করেছে।বিকেলে ওরা যখন আড্ডা বা ঘোরাঘুরিতে ব্যাস্ত তখন আমি ব্যালকনিতে থাকা আর এফ এল প্লাস্টিক চেয়ারে বসে কানে হেডফোন গুঁজে দেই।আমার কানে বাজে নজরুল নয়তো রবীন্দ্র আর হাতে থাকে হুমায়ূন বা শরৎচন্দ্র।তবে কবিতা পড়তে আমার ভালো লাগেনা।এমন না যে বন্ধুদের সাথে যেতে আমাকে বাসা থেকে বারণ করা হয়,আমি নিজেই যাইনা।আর কখনো ওদের সাথে বের হলেও রাস্তা বদলে আমি চলে যাই নীলক্ষেতে। আজকে একটা এডভেঞ্চারের জন্যই এই রেস্টুরেন্টে আমার আসা।পারিবারিক ভাবে বিয়ে ব্যাপারটা কি এডভেঞ্চারের আওতায় পড়েনা?আম...

গল্পঃ অসমাপ্ত ভালোবাসা। সত্যিকারের একটি ভালোবাসার গল্প। গল্পটি পড়লে চোখের পানি আটকাতে পারবেন না।

গল্পঃ অসমাপ্ত ভালোবাসা।❤️ আজকে তোমার ৩য় মৃত্যুবার্ষিকী... দেখতে দেখতে কিভাবে ৩ টা বছর হয়ে গেছে না! এই তিনটা বছরে, এমন একটা দিন কাঠেনি যে দিনটা তে তোমাকে ভুলে ছিলাম! বুক ভরা কষ্ট নিয়ে দিন গুলো পার করে আসছি কিন্তু কখনো কেঁউকে বুঝতে দি নি আমার অসম্পূর্ণ থাকার প্রধান কারণ টা । জানি না এই আজস্র কষ্টের ভান্ডার থেকে আল্লাহ আমাকে মুক্তি কখন দিবে। এখনো মনেপরে সেই হসপিটালের দিন গুলোর কথা। তুমি বলেছিলে 'আমি যতদিন হসপিটালে থাকি ততদিন তুমিও হসপিটালে থাকবা' একটা পেন্ট আর তোমার গিফট করা সেই ব্রাজিলের জার্সিটা পরে ৭টা দিন আই সি উ এর গেটের সামনে বসেছিলাম। কিছু খাইতাম না, চিৎকার করে করে কান্না করতাম...হসপিটালের মসজিদে নামায পরে কান্না করে করে আল্লাহর কাছে তোমাকে ভিক্ষা চাইতাম 😞 কিন্তু আল্লাহ্‌ শুনে নাই 😞 কেমনে শুনবে আমি তোহ আল্লাহর পাপী বান্দা 😞 তোমার আব্বু,আম্মু,আপু,ভাইয়া সবাই মিলে অনেক চেষ্টা করছিলাম তোমাকে ফিরাই আনার। শুধু বাকি ছিল ব্লেক ম্যাজিক করা টা 😞 যদি এটা আমি করতে পারতাম তাহলে আমি আমার জিবন দিয়ে হলেও করতাম 😞  মনে আছে তোমার! তুমি আমাকে একদিন ফোনে বলেছিলে 'জান একদিন হয়ত তুমি আ...

গল্পঃ ভালোবাসা এমনি হয় 🥰। অসাধারণ একটি রোমান্টিক প্রেমের গল্প পড়ুন।

  গল্পঃ ভালোবাসা এমনি হয়🥰 আমি নু্হার বাড়ির নিচে দাঁড়িয়ে আছি।  নুহার আজ বিয়ে। এ যে সে বিয়ে নয়। একেবারে আলিশানি বিয়ে।  নুহা আমার গার্লফ্রেন্ড। আচ্ছা যার আজ বিয়ে তাকে কি গার্লফ্রেন্ড বলা যায়? কি জানি বলা যায় কিনা। কিন্তু আমি বলছি। আমি নিজে নুহা কে বলেছি, "নুহা তুমি বিয়ে করে ফেলো। " নুহা অবাক হয়ে আমার দিকে তাকিয়ে ছিলো। " অন্য লোক কে বিয়ে করার জন্য বুঝি তোমার সাথে এতদিন প্রেম করেছি?" আমি উত্তর দিতে পারিনি।  পরে নুহা কে আমি কঠিন গলায় বললাম, " তোমাকে বিয়ে করে নিজের করে রাখার সামর্থ্য আমার নেই। আমি বেকার মানুষ প্রেম করা আমার হয়ত বা সাজে কিন্তু তোমার মতন আদরের মেয়েকে বিয়ে করে তোমার সারাটা জীবন নষ্ট করাটা আমার সাজে নাগো। তুমি আমাকে ক্ষমা করো।" এই কথা ই ছিলো নুহার সাথে শেষ কথা। এরপর আমি গা ঢাকা দেই। গ্রামে মামার বাড়ি যাই মাস তিনেক এর জন্য নুহার কাছ থেকে পালিয়ে। মোবাইল নাম্বার বদলিয়ে ফেলি। কারো সাথেই কোনো যোগাযোগ রাখি না যাদের মাধ্যমে নুহা আমার খোঁজ পাবে। আমি সফল হয়েছি। নুহা আমাকে তন্য তন্য করে খুঁজেছে কিন্তু পায় নি।  আমি খুব খুশি। খুব বড় ঘরে নুহার বিয়ে হচ্ছে। ও অ...

গল্পঃ রুম ডেট 😍😍 অসাধারণ একটি গল্প। গল্পটি অবশ্যই পড়ুন।😍

  গল্পঃ রুম ডেট😍😍😍 -চলো আজকে রুম ডেট করবো(কাব্য) -এসব বাজে কথা বলতাছো কেনো?(নিহা) -বাজে কথা হবে কেনো? রুম ডেট এখন প্রায় সব কাপল-ই করে। -সবাই করলে আমাদেরও করতে হবে এটা কি কোনো কথা আছে নাকি? -হুমম আমি করতে রাজি -আমি রাজি না, সব আমাদের বিয়ের পরে হবে -আমাকে ভালোবাসো না তো -ভালোবাসি -তাহলে কেনো রুম ডেট করতে রাজি হও না? -রুম ডেট আমি করবো না। এটা বলাতে কাব্য রাগ দেখিয়ে চলে যায়। কাব্য ইদানিং রুম ডেট করতে উঠে পরে লাগছে। আর কেমন জানি অদ্ভুত ব্যবহার করছে। নিহা ও কাব্যকে অসম্ভব ভালোবাসে কিন্তু ভালোবাসলে কি রুম ডেট করতে হবে এমন কি কোনো কথা আছে নাকি? কাব্য কি আমাকে ভালোবাসে নাকি আমার শরীরকে ভালোবাসে? নিহা এসব প্রশ্ন বার বার নিজকে নিজেই প্রশ্ন করতাছে। নিহা কাব্যর সাথে কোনো কথা না বলে বাড়ি চলে আসে। রাতে শুয়ে শুয়ে এই কথাগুলো ভাবতে থাকে। আমার কি রুম ডেট করা ঠিক হবে? আমি কাব্যকে ছাড়া কোন কিছু ভাবতে পারছিনা। আমি কাব্যকে অনেক অনেক ভালোবাসি । আমি ওকে ছাড়া বাচবো না। এতদিন ওরে অনেক কিছু বলে রুম ডেট করা থেকে দূরে রাখছি কিন্তু কাব্য এর জোরাজুরিতে যেনো রুম ডেট টা করতে হবে। তখন নিহা কাব্যকে ফোন দেয়। -ফোন দ...

গল্পঃ বই চুরি। সুন্দর একটি গল্প।🥰

  গল্পঃ বই চুরি। সুন্দর একটি গল্প।🥰 লাইব্রেরী থেকে এই পর্যন্ত চোদ্দটা বই চুরি করেছি। আজকে চুরি করলে হয়ত পনের সংখ্যাটা পুরন হবে। তবে চুরি বলা ভুল হবে।এগুলো নিজের মালিকানা করার ইচ্ছে নেই। বিশটা বই পুরন হওয়ার পরে এক সাথে ফেরৎ দিবো। এ যাবত যত বই নিয়েছি,সব গুলোই পুরাতন। একটি বইও নতুন নয়। তবে বই গুলো এই লাইব্রেরীর কেনা নয়। এখানে সব দান করা বই। আজকেও অনেক কষ্টে বইটা চুরি করে বাসায় নিয়ে এসেছি। কিন্তু বইটা খোলার পরে অনেক জোরে ধাক্কা খেয়েছিলাম। বলতে গেলে ভূত দেখার মতই চমকিয়ে উঠেছি। কারণ,বইটার ভেতরে একটি সাদা পৃষ্ঠায় লেখা ছিল। 'ভেতরে একটা চিঠি আছে। খুব কষ্ট করে তোমার জন্য লিখেছি। তুমি চিঠিটা পড়লে হয়ত আমি বেঁচে যাবো।' মারাত্মক ভাবে কৌতুহল চেপে বসেছিল। শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ঘাটলাম। কিন্তু কোনো চিঠি পেলাম না। তবে একটা জিনিস খেয়াল করতে ভুলে গেছি। প্রত্যেকটা পৃষ্ঠাতে কিছু কিছু শব্দ মার্ক করে পাশে লেখা ছিল। দেখা সত্ত্বেও এটা অতটা আমলে নিইনি। রাগ করে বইটা পাশে রেখে চুপ করে বসে রইলাম। জানালা দিয়ে বাহিরে তাকিয়ে আছি। ভাবতে লাগলাম। চিঠিটা কি এই বইয়ের ভেতরে আদৌ কি ছিল ? নাকি যাকে বইটা দেওয়া হয়েছিল,...

অবশেষে নিজের করে পেলাম তাকে💝। মিষ্টি প্রেমের গল্প।

গল্পঃ অবশেষে নিজের করে পেলাম তাকে💝  স্কুল থেকে বেরোতেই কেউ একজন আমাকে পেছন থেকে জড়িয়ে ধরল। প্রথমে ভাবলাম হয়ত কোন ছিনতাইকারী হবে। পেছনে ঘুরতেই আমার ভুলটা ভেঙে গেল। আমি বিস্ময়ের সাথে লক্ষ্য করলাম সাদিয়া আমাকে জড়িয়ে ধরে আছে। একেতো স্কুল, দ্বিতীয়ত আমি একজন শিক্ষক, তার উপরে একজন মেয়ে মানুষ আমাকে জড়িয়ে ধরে আছে। স্কুল ছুটির সময় এখন। ছাত্র ছাত্রীরা বের হচ্ছে। সব মিলিয়ে আমি বিব্রতকর অবস্থায় পড়ে গেলাম। সাদিয়ার সাথে আমার পরিচয় হয় আরো পাঁচ বছর আগে। তখন সবেমাত্র আমার শিক্ষকতার জীবন শুরু হয়। আমি সাতক্ষীরার কোন এক স্কুলে পড়াতাম। সাদিয়া সেই স্কুলের দশম শ্রেণীর ছাত্রী ছিল। স্কুলের প্রথম দিন যখন সবার সাথে পরিচিত হচ্ছিলাম তখন মেয়েটাকে অন্যসব মেয়ের মতই স্বাভাবিক মনে হয়েছিল। আমার এই ভুল ধারণা ভাঙতে বেশিদিন সময় লাগেনি। সে একটু বেশিই চঞ্চল ছিল। আমি যখন ক্লাস করাতাম তখন সে আমার দিকে একদৃষ্টিতে চেয়ে থাকত। ব্যাপারটা এমন ছিল যেন সে খুব মনোযোগ দিয়ে ক্লাস করছে। প্রথম প্রথম আমিও এমনটাই ভাবতাম। পরে বুঝলাম যে ডাল ম্যা কুচ কালা হ্যায়। সাদিয়া যে খুব ভাল ছাত্রী ছিল তেমন কিন্তু না। সে ক্লাসে কখনোই সামনের বেঞ্চে বসতো...

গল্পঃ- বিয়ের পাত্রী।

  গল্পঃ- বিয়ের পাত্রী।🤣😂 -সিগারেট খান? -মাঝেমাঝে। -বিয়ের পর ছেড়ে দিবেন। -কেন? -সিগারেটের গন্ধ সহ্য হয় না আমার। -কার সিগারেটের গন্ধ অসহ্য লাগলো? -উফ! এত প্যাচান কেন? -আচ্ছা। ছেড়ে দিলাম। -যেদিন সিগারেট খাবেন সেদিন আমার কাছে আসবেন না। ভালোবাসা বন্ধ! -সিগারেট খেয়ে লেবুপাতা ঘষে আসবো মুখে। তাহলে হবে? -না। বাদ দিবেন টোটালি! -অ! -আর একটা কথা! -জি বলুন। -আমাকে পছন্দ হয়েছে আপনার? -আপনি তো দেখতে পুরোই আমার এক্স গার্লফ্রেন্ডের মতো। -ওহ! শুনেন আমারও একটা অতীত আছে। এ নিয়ে ঘাটাঘাটি করবেন না। -বুঝলাম। -আর বিয়ের পর ফেসবুকের পাসওয়ার্ড চাবেন না। কে লাইক কমেন্ট করলো এই নিয়ে ঝগড়া করতে পারব না। -আচ্ছা। -তাছাড়া আমার কিছু ছেলে বন্ধু আছে। এ নিয়ে ভুল বোঝবুঝি চলবে না। -হুম। -আর আমার কিছু কথা ছিল। -আরো? -হু -বলুন --আমি খুবই স্বাধীনচেতা মেয়ে। বিয়ের পর ইচ্ছে হলে জব করব ইচ্ছে হলে ছেড়ে দিব এ নিয়ে মাথা ঘামাতে পারবেন না। -হু -আর সামন্ত প্রভু সেজে থাকা চলবে না। নিজের কাপড় নিজে ধুবেন, সম্ভব হলে আমারটাও ধুবেন। -আর? -সপ্তাহে দুইদিনের বেশি রান্না করতে পারব না। কাজের মেয়ের হাতের রান্না খেতে গিয়ে উশখুশ করা চলবে না। প্রয়...

গল্পঃ- এক ফোটা ভালোবাসা

  গল্পঃ- এক ফোটা ভালোবাসা❤️❤️🥰 - কি, কথা বলিস না কেনো ??(নেহা) - না মানে এমনি (হৃদয়) - এমনি মানে,?? - কিছু না - এই একদম চুপ করে থাকবি না, এক চড় মেরে তোর শেয়াল মার্কা চশমা ভেঙে ফেলবো - সরি - আবার সরি বলিস,?? - হুমমম -  - এটা কেনো বললি,?? - কোনটা,?? - কোনটা মানে,?, মাত্র বললি, I love u, এটা কেনো বললি,?? - তোকে love করি তাই - Love করিস মানে,?? - মানে ভালোবাসি, love এর বাংলা ভালোবাসা, জানিস না,?? - চুপ শয়তান, শেয়াল পন্ডিত একটা। আমি তোকে কেনো ভালোবাসতে যাবো রে,?? - তোকে ভালোবাসতে বলি নাই, আমি তোকে ভালোবাসি সেটা বলছি। - ঐ একই তো কথা - না. একই কথা না। যদি বলতাম তুইও কি আমায় ভালোবাসবি,, তাহলে এক হতো। - দেখ মোটেই কথা প্যাচাবি না। - কথা কি করে প্যাচায়,?, কথা কি জিল্যাপি,? - জিল্যাপির প্যাচও তোর প্যাচ থেকে সহজ। - হা হা হা -  - এই, হাদারামের মতো হাসিস কেনো,?? - তো কি করবো,?, আর আমি মোটেই হাদারাম না। - হ্যা তুই হাদারাম হাদারাম হাদারাম - আচ্ছা আমি হাদারাম। আমি হাদারাম হলে তুই কি,? - কি,?? - হাদারামের বউ। - কিইইইইই,?? -  - হ্যা, লোকে তো আমাকে কিচ্ছু বলবে না, তোকে বলবে। বলবে যে “...

বর্তমান ভালোবাসা। সেরা ভালোবাসার গল্প বর্তমানের প্রেমের কাহিনী।

গল্পঃ বর্তমান ভালবাসা নরম স্তনে হাত রেখে কায়দা করে ভালোবাসা নামের কীটটা জাগিয়ে তুলা আজকালকার ফ্যাশন হয়ে গেছে। প্রেমিকার ব্রার সাইজটা জানেনা, এমন একজন সৎ প্রেমিক পাওয়া বর্তমান যুগের জন্য হাস্যকর ব্যাপার একটা। পার্কের চিপায় চিপায় যে পরিমাণ ভালোবাসা লেনদেন হয় তার চাইতে বহুগুণ বেশি মেসেঞ্জারে হয়ে থাকে। খোলামেলা পরিবেশের পর্ণ সাইড-গুলির প্রতি আসক্তি বেড়েই চলছে অনবরত। প্রেমিকার মনে আজকাল ভালোবাসা খুঁজার চাইতে প্রেমিকার কোমরে ভালোবাসা খুঁজা হয় খুব করে। হুড তুলা রিক্সাগুলি আজকাল কারণ হিসাবে বাবা মা ভাই বোন অথবা ফ্যামেলির কোনো মেম্বারের প্রতি ভয়টা খুঁজে পাওয়া যায়না। প্রেমিকার তলপেটে হাত বুলিয়ে স্বর্গ খুঁজে দেওয়ার নিয়মটাই পাওয়া যায়। আজকালকাল যুগে বাসর রাতের গোপনীয় কথাগুলো দুলাভাই অথবা ভাবীর কাছে যেয়ে শুনতে হয়না। এখন প্রতিটা ফিল্মেই শিখিয়ে দেওয়া হয় কীভাবে বিয়ের আগে মধু খেয়ে মৌমাছিকে তাড়িয়ে দিতে হয়। বইয়ের পাতায় শিখানো হয় বাচ্চা ড্রপের কাহিনী। কনডমের উপকারিতার কথা স্পষ্টভাবে ক্লাস টেনের কৈশোর ছেলে মেয়ের জানিয়ে দেওয়া হয়। হোটলে নিরিবিলি পরিবেশ তৈরি করে দেওয়া হয়। একজন প্রেমিক তার প্রেমিকার সাথে একান্ত...

অবুঝ ভালোবাসা। অসাধারণ ও রোমান্টিক একটি ভালোবাসার কাহিনী।

❤️ গল্পঃ অবুঝ ভালোবাসা❤️ ইরার মোবাইলে রাত দেড়টার দিকে হঠাৎ রিং বেজে ওঠে।ঘুম ভেঙে যায় ইরার। বিরক্তিতে মোবাইলের দিকে তাকায় ইরা। নাম্বারটা এত পরিচিত।আজ থেকে চার বছর আগে, যে মোবাইল থেকে একটু দেরি করে কল এলে, যে মানুষটা একটু অবহেলা করলে কান্নায় এনাটমি,বায়োকেমিস্ট্রি,ফিজিওলজি কত বইয়ের পাতা একাকার হয়ে যেত, এতো সেই নাম্বার।অনেকদিন পর আবার বুকের মাঝে সেই আগের চিরচেনা কাঁপন, তীব্র অনুভতি। ক্লাস সিক্সে ইরাকে প্রথম দেখে নিলয়। মায়াবী চেহারার মিষ্টি মেয়ে ইরা। অপূর্ব তার চোখ দুটি।এতো সুন্দর মায়া হরিণীর মতো চোখ,পাগল করে দেয় নিলয়কে।প্রথম দেখাতেই জীবনের সব রঙ এলোমেলো হয়ে যায় নিলয়ের।পড়াশুনা যার জগৎ সেই নিলয় বই নিয়ে বসতে পারে না,দুষ্ট প্রাণোচ্ছ্বল ছেলেটি একেবারে নিশ্চুপ হয়ে যায়। কোথা থেকে এতো শূণ্যতা এসে ভর করে বুকের মাঝে।কার জন্য বুকের মাঝে এতো রক্তক্ষরণ।'তোমায় ভালোবাসি ইরা,ভালোবাসি।এ ভালোবাসা পৃথিবীর আর কেউ তোমায় দিতে পারবে না।বিশ্বাস কর ইরা, আমি সত্যিই তোমায় পাগলের মতো ভালোবাসি।' প্রতিদিন সকাল নয়টার জন্য যেন নিলয়ের বেঁচে থাকা,সু্খ,আনন্দ,অনুভূতি।ক্যাডেট কোচিং এর গেটের সামনে দাঁড়িয়ে নিলয় অপেক্ষা ...

বউয়ের সাথে প্রেম। রোমান্টিক ভালোবাসার স্টোরি বাংলা। সেরা প্রেমের গল্প

 গল্পঃ বউয়ের সাথে প্রেম 🥰🥰 রোমান্টিক গল্প......... আমি যখন বিয়ে করি তখন আমার বয়স ছিলো ১৭ বছর আর আমার বউয়ের বয়স ছিলো ১৫ বছর যে দিন বিয়ে হয়েছিলো ওই দিন আমার বউয়ের ফুফাতো ভাই আমাদের নামে মামলা করছিলো আর মামলার বিষয় ছিলো বাল্যবিবাহ.....  ওই দিন পুলিশ এসে আব্বুর সামনে থেকে আমাকে নিয়ে যায় ঠিক ১ ঘন্টা পরে আমার আব্বু জেলখানায় যায় এবং ১০ হাজার টাকা জরিমানা দিয়ে  আমাকে নিয়ে আসে এরপর আবার আসলাম কন্যার বাড়িতে এবং বিয়ে করলাম তারপর আবার পুলিস আসলো  কিন্তু এবার আর আমাকে নিতে পারলো না কারন ১ ঘন্টার মধ্যে আমার জন্মনিমন্দন ও আমার বউ এর জন্মনিমন্দন কার্ড চেন্জ করে ফেলি আমার বউয়ের টা করে দেই ১৮ বছর এবং আমার টা করি ২১ বছর... তখন আমার বউয়ের ফুফাতো ভাই বললো এটা ভুয়া কিন্তু আমার আব্বু পুলিশ কে কিছু টাকা দে এতে করে পুলিশ আমাদের মিথ্যা অভিনয়ে পরাজিত হয় এর পরে আমরা বউ নিয়ে আমাদের বাড়িতে চলে আসি। আমি বিপ্লব এবার ইন্টার ফ্রাষ্ট ইয়ারে পড়ি আর যাকে বিয়ে করলাম তার নাম স্বর্না ক্লাশ নাইনে পড়ে এখন আমাকে তাড়াতাড়ি বিয়ে করানো হলো কারন আমার আম্মু বেশি দিন বাচবে না একটি বড় ধরনের অসুখ হয়ছে তাই আমার আম্মু ...

রাগী মেয়ের ভালোবাসা। bangla romantic love story.

 💝 **রাগী মেয়ের ভালোবাসা **💝 ------------------------------- সিএনজির ভিতরে বসে বোরিং লাগছিল। তাই গেটের ফাক দিয়ে বাইরে দেখতে চেষ্টা করলো শুভ্র। সামনেই একটা গার্লস কলেজ ছুটি দিছে মাত্র।তাই এত জ্যাম রোডটাতে।হটাৎ করেই কে যেন রাগে আগুন হয়ে যাচ্ছে। তার আভাস পেয়ে শুভ্র পিছন দিকে তাকালো। একটা মেয়ে। নাম অহনা। চোখে কাজল।মাথার চুল কোমড় পর্যন্ত নেমে এসেছে।পড়নে একটা নীল শাড়ী। ভ্রু কুচকে তাকিয়ে রইলো শুভ্রর দিকে। দাতে দাত লাগিয়ে আড়চোখে ভয় দেখাতে লাগলো শুভ্রকে। শুভ্র বলল,কি হইছে আপু? আমি আপু?ওহ এখনত আপু হবোই। সামনে গার্লস কলেজের সুন্দরী মেয়েদের সামনেত আমি এখন কিছুইনা।কথাগুলো বলেই মুখ ফিরিয়ে নিল অহনা। --আরেহ বাবা রাগ করছো কেন?(শুভ্র) -আমি কেন রাগ করবো?আপনার সাথে রাগ করার আমি কে?(অহনা) --এইটা কিন্তু ঠিকনা। আমিত ওদের ছোটবোন হিসেবে দেখি। -আমাকে যেদিন প্রথম দেখে ভ্যা করে তাকিয়ে ছিলেন আর আম্মু আপনাকে জিজ্ঞেস করেছিল কেন তাকিয়ে আছেন তখনো ঠিক এইটাই বলেছিলেন আমি আপনার ছোটবোনের মত। আর এখন তার সাথেই -ডেটিংএ যাচ্ছেন। বুঝছেন ভাইয়া?? --আরেহ আমিত দুষ্টুমি করছিলাম ম্যাম -তাহলে আমি কি করছি? --ওহ তাহলে তুমিও দুষ্ট...

একটি সত্যিকারের রোমান্টিক ভালবাসার গল্প। ❤

   ❤️❤️ একটি রোমান্টিক ভালবাসার গল্প ❤️❤️  ----------------------------------------- হাই আমি সিয়াম।ছোট থেকেই দুষ্টুমি করতে একটু ভালোবাসি।এবার আমার গল্পে আসি।তখন আমি ইউনিভাসিটিতে পরি।আমি সবসময় বন্ধুদের সাথে মজা করতাম,হাসাহাসি করতাম,এমন কি একটু রাগারাগি করতাম।যেটা বন্ধুদের মধ্যে হয়ে থাকে।       একদিন বাসার থেকে বের হয়ে ইউনিভাসিটি যাবো,রাস্তাই দারি আছি রিক্রার পাছিনা তাই।হৎঠাট একটা মেয়েকে দেখি দারিয়ে আছে। দেখতে অনেক মায়াবী চেহেরা। যে দেখবে সে তার সপ্নে চলে যাবে।দেখতে কি অপৃব যেন পরী দাড়িয়ে আছে আমার সামনে। যাই হোক আমি একটা রিক্রা নিয়ে ইউনিভাসিটিতে চলে গেলাম।ক্লাস শেষ করে ক্যামপাসে বসে বন্ধুদে সাথে আড্ডা দিচ্ছি। হৎঠাত ওই মেয়েটাকে দেখলাম।দেখি আমার একটা বন্ধু সাথে কথা বলছে। তখন আমার ব্ধুর কাছে জিঙ্গাসা করলাম  ওই মেয়েটার সম্পকে।সে বললো এই মেয়েটার বাসা আমার বাসাম সামনে। নতুন ভাড়া এসেছে।তারমানে আমার সামনে দোতালাতে এসেছে। বন্ধু মেয়েটার নামি?ওর নাম নুহা। ওর আব্বু একটা কোম্পানিতে চাকরি করে,এই খানে পোষ্ট হয়েছে।আর ওর কোন ভাই বোন নেই।এই বলে ও চলে গেল কলেজ থে...

*** ইন্টারভিউ ***

       ***ইন্টারভিউ*** "চোখ লাল কেন? কাল সারা রাত ঘুম হয় নি। বিছানায় এপাশ ওপাশ করে রাতটা কাটিয়ে দিয়েছি। ভাবতে ভাবতেই রাতটা কেটে গেছে। এত বড় একটা রাত আমার কাছে একটুও দীর্ঘ মনে হয় নি। একবার বিছানা থেকে উঠি পায়চারি করি আবার বিছানায় গিয়ে গড়া গড়ি করি কিন্তু আমার চোখে ঘুমের ছায়া টুকুও স্পর্শ করার অনুভূতি পাই নি। আমি পৃথিলার দিকে তাকিয়ে বললাম... "রাতে ঘুম হয় নি। তাই চোখ লাল। "ঘুম হয় নি কেন? "কেন হয় নি, সেটা নিশ্চয় আপনি ভালো করেই জানেন। ও আমার দিকে একটু কেমন করে যেন দেখলো। তারপর একটু চুপ করে থেকে বললো... "সত্যিই ঘুম হয় নি? আমি ওর দিকে তাকিয়ে মাথা নাড়ালাম। সত্যি বলতে কি আমার কেমন জানি লাগছে। আমার হাতের তালু ঘামতে শুরু করেছে। আমি যখন খুব নার্ভাস বা অস্বস্হি অনুভব করি তখনি আমার হাতের তালু ঘামতে থাকে। পৃথিলা ওর ব্যাগ থেকে একটা টিস্যু বের করে আমার দিকে বাড়িয়ে বললো... "নিন এটা। আমি একটা হাসি দিয়ে থ্যাংকস বলে টিস্যুটা নিলাম। ও আবার বললো.. "তো সারা রাত কি করলেন? "ঘুমাই নি বললে ভুল হবে, ঘুম চোখে আসে নি। আর কিভাবে আসবে? ঘুমের ঔষধ তো আপনার কাছে। সারা রাত আপনাকে নিয়...