সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

ভালোবাসার গল্প লেবেল থাকা পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

বউয়ের প্রতিশোধ। রোমান্টিক ভালোবাসার স্টোরি।

গল্পঃ বউয়ের প্রতিশোধ। বাসর রাতের কিছুদিন পর এক রাতে বউ টা দেখি কন্ড*ম এর প্যাকেট ফুলিয়ে ফুলিয়ে খাটের চারপাশে লাগিয়ে রাখছে।   বউঃ এই শোন এই বেলুন টা এমন কেন?   কেমন যেন একটা গন্ধ। আর বেলুন কিনবা অন্য রঙের।  এটা কেমন যেন।  আমি তখন কিছু না বলে মনে মনে অনেক রাগ ধরলো নিজের মায়ের প্রতি।মা কেমন বউ নিয়ে দিল আমাকে।   আমিঃ আরে এইটা বেলুন না। বউঃ নয়ত কি? আমিঃ আরে এটা কন্ড*ম।   বউঃ কন্ড*ম কি? আবার?  খায় না মাথায় নেয়????  আমিঃ এটা খায়ও না মাথায়ও নেয় না। এটা পরে।  বউঃ কই পরে।  দাউনা আমি একটু পরবো। দেখি কেমন দেখা যায়।  এই ৫ম শ্রেনি পড়া মেয়েকে এসব প্রশ্ন এর উত্তর দিতে আমার মাথা যেন ফেটে পরছিলো।  কিছুদিন হলো মা আমাকে তার গ্রামের এক পছন্দের মেয়ের সাথে আমাকে হুট হাট করেই বিয়ে দিয়ে দিলো।   আমি সরকারি অফিছার। আমি শহরে থেকে কাজ করি।মায়ের চাপে বিয়েটা করলাম বলা চলে।আমিঃ এটা,, তুমি পরতে পারবেনা,,,   বউঃ কেন,, এটা কি ছেলেদের নাকি,,কই এখানে ত লেখা নেই,,,,  আমি এটা পরবো পরবো পরবো,,,   আমিঃঅরে বউ রে,,,...

অসাধারণ একটি গল্প :..... অভিনয়.......

  অভিনয় এই নিলা দেখছিস ছেলেটা কত কিউট...(তিশা) নিলাঃদেখ তিশা আমার বয়ফ্রেন্ড আছে আর আমি আমার বয়ফ্রেন্ডকেই ভালোবাসি এখন কোন ছেলে।কিউট কোন ছেলে স্মার্ট সেটা দেখার আমার কোনো সময় নেই.. তিশাঃআরে এতো রাগছিস কেনো ছেলেটা সত্যি কিউট একটু তাকিয়ে দেখনা??আরে তোর রাফির থেকে বেশি কিউট.. তিশা কথায় নিলা অনেকটা বিরক্ত নিয়েই ছেলেটার দিকে তাকালো... নিলাঃহ্যা কিউট তাতে আমার কি?আর শোন তুই আমার রাফিকে একদম টানবি না বলে দিলাম.. আমার রাফিও অনেক কিউট শুধু আমি রাফিকে বেশি ভাব ধরতে দেই না,,তাই রাফিকে একটু ক্ষেত ক্ষেত লাগে কিন্তু ও এই ছেলের থেকে বেশি কিউট.. তিশাঃশোন তোর রাফি যদি ভাবের ভাব ও নেই না তাও এই ছেলের ধারের কাছেও যেতে পারবে না.. নিলা;আচ্ছা যেতে পারবে না সেটা মানলাম কিন্ত্ তুই হঠাৎ এই ছেলেকে নিয়ে পড়লি কেনো তিশাঃসেটা জানিনা কেনো পড়লাম কিন্তু এই ছেলেকে নিয়ে যতবেশি বলছি ততই আমার ভালো লাগছে নিলাঃআমার তো মনে হচ্ছে তুই ছেলেটার প্রেমে পড়ে গেছিস.. তিশাঃআরে সেইসব কিছুই নারে..দেখ না ছেলেটার গাল দুটো কি গুলু গুলু মনে চাচ্ছে একটু টেনে দেই আর ঠোট দুটো দেখ একদম স্টবেরি নিলাঃআরে বাহ এতো কিছু যা না যা এক...

গল্পঃ জরুরি ভালোবাসার রোমান্টিক গল্প

      গল্প: জরুরি ভালোবাসা রোমান্টিক গল্প - এ্যাও আপনি আমার পাশে কি করছেন?(নিলিমা) চিৎকার করে উঠলো মেয়েটা। - আমাকে জড়িয়ে ধরছেন কেনো আপনি?(নিলিমা) আমি সুযোগ বুঝে ভাবলাম একটু মজা নেই। - আজকে রাতে তুমি শুধুই আমার সুন্দরি।(আমি) একটু ভিলেন এর পার্ট নিলাম। - প্লিজ ছেড়ে দেন আমাকে প্লিজ।(নিলিমা) -আজকে ছাড়াছাড়ি নাই আর বাড়ি থেকে পালানোর সময় মনে ছিলোনা এসব কিছু।(আমি) - বাবা বিয়ে ঠিক করছে আমি কি করবো আমি বিয়ে করবো না তাই পালাইছি।(নিলিমা) আমি ছেড়ে দিয়ে বললাম, - বয়ফ্রেন্ড আছে?(আমি) - না।(নিলিমা) - তাহলে কোথায় যাবেন।(আমি) - কেনো আপনাকে পাইছি না আপনার সাথে যাবো।(নিলিমা) - আমি কিন্তু মানুষ ভালো না যখন তখন কিছু একটা করে ফেলতে পারি।(আমি) - আপনি অনেক ভালো।(নিলিমা) - কিভাবে জানলেন?(আমি) - আপনি এখনো আমাকে কিছু করেন নাই। রাতে খেতে দিছেন আর এখন থাকার ও ব্যাবস্থা করে দিছেন।(নিলিমা) - থাকার ব্যাবস্থাটা খুব ভালো হইছে এক ঘরে দুজন অবিবাহিত ছেলে মেয়ে।(আমি) - আমি ঘুমাবো। আর আপনি যদি আবার উল্টা পাল্টা কিছু করছেন তাহলে আপনার খবর আছে?(নিলিমা) - ওরে বাবা ভয় পাইলাম ...

গল্পঃ জীবন মরনের ভালোবাসার গল্প

              গল্পঃ জীবন মরনের ভালোবাসার গল্প বাড়িতে আত্নীয়স্বজন পাড়া প্রতিবেশীরা সবাই আসতে শুরু করেছে।বিকাল ৪টার নাগাত দাওয়াতের সব লোকজন আসা শেষ হলো।আমি ঘর বাড়ি ঝাড়ু দিয়ে এসেছি ঘরে।এর মধ্যে আমার বড় আপু আসলো।এসেই আমার কাজ করা দেখে রেগে গেলো। (বড় আপু) - মা, মা কই গেলা শোনো তো।(অনেকটা জোর গলায়) আপুর ডাক শুনে মা ছুটে এলো।এসে বললো কি হয়ছে বল। ( বড় আপু)- আগামীকাল যে মেয়েটার বিয়ে সে মেয়েটাকে দিয়ে কি আজ কাজ না করালে কি হয় না? (মা)- আমি তো অসুস্থ কোমড় নিয়ে কিছু করতে পারি না।কী করবো বল? দিন টি ২৪ শে অক্টোবর ২০১৩ সাল। (বড় আপু)- কেনো মা? তোমার ছেলের বউয়েরা কী করছে? একটা না দুটা না চার চারটে বউ তারা কী একজন ও উঠোন ঝাড়ু দিতে পারে না? এক জনও কি ঘরের কাজ গুলি করতে পারছেনা? কথাগুলো এক নিস্বাসে বলে ফেললো বড় আপু।যদি ওরা এই বাড়ির কাজকে পরের বাড়ির কাজ মনে করে, তাহলে ওদের সবাইকে বিয়ের পর বাড়ি থেকে বের করে দিবা বলে দিলাম।সামান্য উঠোন যারা ঝাড়ু দিতে পারে না।তারা এ বাড়িতে থাকার কোনো অধিকার রাখে না। আপুর কথায় প্রায় ঝগড়া বাধানোর জন্য বড় ভাব...

গল্প: ১০ দিনের বউ

গল্প: ১০ দিনের বউ সকালে দরজায় পত্রিকাওয়ালার ডাক শুনে ঘুম ভাঙলো.... ঘুম ঘুম চোখে ঘড়ির দিকে তাকালাম.... ৯:২৫ বাজে... OMG........সাড়ে ন'টা বেজে গেছে... তাড়াতাড়ি শরীরের উপর থেকে কাঁথাটা একপাশে ছুড়ে ফেলে দিয়ে বাথরুমের দিকে দৌড় দিলাম.... যত তাড়াতাড়ি সম্ভব দাঁতে ব্রাশ ঘষাতে লাগলাম... চোখে মুখে জল দিলাম... অতঃপর ফ্রেস টেস হয়ে রুমে এলাম... একদিকে শার্ট প্যান্ট পড়ে রেডি হচ্ছি.. একইসাথে অন্যদিকে মুখে পাউরুটি ঢুকাচ্ছি... ভালো করে খাওয়ারও সময় নেই.. উফফ অনেক দেরি হয়ে গেছে... শেষে তাড়াতাড়ি মুখের পাউরুটিটা গিলে টাই টা হাতে নিয়েই তাড়াতাড়ি দরজা লক করে বেরিয়ে পড়লাম.. দ্রুত হাটা ধরলাম... ইসস বাইকটা Repair করাতে দিয়েছি.. নাহলে বাইক দিয়েই যাওয়া যেত.. যাই হোক এখন এসব না ভেবে তাড়াতাড়ি বড় রাস্তায় গিয়ে একটা রিকশায় উঠলাম.... রিক্সায় বসে বসে টাই টা বেধে নিলাম.... আজকে অনেকটাই দেরি হয়ে গেছে... ব্যাচেলর মানুষ.. ঢাকায় একটা প্রাইভেট কোম্পানিতে জব করি.. একটা মেসে একাই থাকি.. সকাল সকাল যে কেউ ঘুম থেকে ডেকে তুলবে সেরকম কেউও তো নেই... যাই হোক, এখন এসব ভাবলে চলবে না.. আমাদের অফিসের বস এমন...