সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

সেপ্টেম্বর, ২০২৩ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

গল্পঃ- রোমান্টিক বুড়ো বর।🤣 সেরা একটি রোমান্টিক গল্প। পড়ুন আর গল্পের মধ্যে হারিয়ে যান।😊

গল্পঃ রোমান্টিক বুড়ো বর।🤣😂 আজ বাবার জিদের কারনে নিজের জীবন শেষ বললেই চলে। তার কারণ হচ্ছে আমার সদ্য বিবাহ করা বুড়ো স্বামি  হ্যাঁ আজ আমার বিয়ে , আমি তুলি সবাই ভালোবেসে তুলিমনি বলে ডাকে ,আমার বয়স ১৯। ইন্টার পাশ করে অনার্স ফার্স্ট ইয়ার । আর আমার স্বামী পারভেজ আলম ,বয়স ৩৯😠, চাকরি করে, এখন বুঝলেন তো কেনো বললাম আমার জীবন শেষ , সব হয়েছে আমার নিজের আপন বাবার কারণেই , মা অনেক বার বুঝিয়েছে বাবাকে এই বিয়ে না দেওয়ার জন্য, কিন্তু বাবার এক কথা ছেলেদের বয়স কোনো বিষয় না তার চেয়ে বড় কথা ছেলে ভালো , ছেলের মা -বাবাও নেই ,দুই বোন তাদের ও বিয়ে দিয়ে দিয়েছে, দুই বোন ছাড়া কেউ নেই ,তাই আমি চাই আমরায় ওর বাবা মা হয়ে ওর শূন্যতা পূরণ করে দি। কিন্তু আপনার মেয়ে তো বলছে এই বিয়ে করবে না ও করবে ওর বাপ ও করবে , এ নিয়ে আর একটা কথা যদি বলতে হয় তাহলে কিন্তু খুব খারাপ হবে বাবার কথা তখন মা ও দমে যায় , আমার এতো না বলার পরের আজ আমার বিয়ে হয়ে গেলো এই বুইড়াটার সাথে। আমার দুই ননদ মিসু ও নিসু ,মিসু বড় আর নিসু ছোট । আমার ননদরা একটা ফুলের সাজানো ঘরে আমাকে বসিয়ে রেখে বিভিন্ন মজা করছে , কিন্তু সত্যি...

একটি রোমান্টিক প্রেমের গল্প। হাই আমি সিয়াম।ছোট থেকেই দুষ্টুমি করতে একটু ভালোবাসি।এবার আমার গল্পে আসি।তখন আমি ইউনিভাসিটিতে পরি।

একটি রোমান্টিক প্রেমের গল্প  হাই আমি সিয়াম।ছোট থেকেই দুষ্টুমি করতে একটু ভালোবাসি।এবার আমার গল্পে আসি।তখন আমি ইউনিভাসিটিতে পরি।আমি সবসময় বন্ধুদের সাথে মজা করতাম,হাসাহাসি করতাম,এমন কি একটু রাগারাগি করতাম।যেটা বন্ধুদের মধ্যে হয়ে থাকে।       একদিন বাসার থেকে বের হয়ে ইউনিভাসিটি যাবো,রাস্তাই দারি আছি রিক্রার পাছিনা তাই।হৎঠাট একটা মেয়েকে দেখি দারিয়ে আছে। দেখতে অনেক মায়াবী চেহেরা। যে দেখবে সে তার সপ্নে চলে যাবে।দেখতে কি অপৃব যেন পরী দাড়িয়ে আছে আমার সামনে। যাই হোক আমি একটা রিক্রা নিয়ে ইউনিভাসিটিতে চলে গেলাম।ক্লাস শেষ করে ক্যামপাসে বসে বন্ধুদে সাথে আড্ডা দিচ্ছি। হৎঠাত ওই মেয়েটাকে দেখলাম।দেখি আমার একটা বন্ধু সাথে কথা বলছে। তখন আমার ব্ধুর কাছে জিঙ্গাসা করলাম  ওই মেয়েটার সম্পকে।সে বললো এই মেয়েটার বাসা আমার বাসাম সামনে। নতুন ভাড়া এসেছে।তারমানে আমার সামনে দোতালাতে এসেছে। বন্ধু মেয়েটার নামি?ওর নাম নুহা। ওর আব্বু একটা কোম্পানিতে চাকরি করে,এই খানে পোষ্ট হয়েছে।আর ওর কোন ভাই বোন নেই।এই বলে ও চলে গেল কলেজ থেকে বাসাই চলে গেলাম।খাওয়া দাওয়া করে ঘুমতে গেলাম।আর নুহার কথা ভাবছি,...

(গল্পঃ ভালোবাসি রাজকুমারী কে ।) এটাকে আমি ঠিক গল্প বলছিনা বরং আমার জিবনে ঘটে যাওয়া অনেক বড় একটা পরিচ্ছেদ যা শুধু আমি কিছু অক্ষর দিয়ে ভাষায় প্রকাশ করছি। প্রতিটা মানুষের জিবনেই হয়তো এমন একটা সময় থাকে যখন সে

  গল্পঃ ভালোবাসি রাজকুমারী  কে এটাকে আমি ঠিক গল্প বলছিনা বরং আমার জিবনে ঘটে যাওয়া অনেক বড় একটা পরিচ্ছেদ যা শুধু আমি কিছু অক্ষর দিয়ে ভাষায় প্রকাশ করছি। প্রতিটা মানুষের জিবনেই হয়তো এমন একটা সময় থাকে যখন সে সত্যি কার অর্থে চায় কেউ একজন তাকে টেক কেয়ার করুক,তার এলোমেলো জীবনটা, যে জীবন টা পাগলামি দিয়ে ভরা সে জীবনটা ভালোবাসা দিয়ে গুছিয়ে রাখুক। মূলত দিনটা শুরু হয় গুড মর্নিং একটা ম্যাসেজ দিয়ে,ঘুমানোর আগে মোবাইলের স্ক্রিনে প্রিয় মুখটা দেখে ক্লান্ত শরিরের সব অবসাদ দূর হয়ে যায়। সে আরো চায় কেও তাকে রক্ত বর্ন চোখে জিজ্ঞেস করুক, "এই.., আজ কয়টা সিগারেট খেয়েছো?" আমিও এই কক্ষপথের বাহিরেছিলাম না।আমার ক্ষেত্রেও এর ব্যাতিক্রম কিছু ঘটে নি। আমার জীবনেও কেও একজন এসেছিলো,যে দোলা দিয়েছিলো আমাকে।আমি না, তাকে রাজকুমারীর মত আমার রাজ্যে জায়গা করে দিয়েছিলাম। জানেন,তাকে আমি রাজকুমারী বলেই ডাকতাম,খুব লক্ষি একটা মেয়ে। আমার রাজকুমারীরর মত ওমন চোখ দিয়ে,চোখ ধাঁদিয়ে দিতে পারা এমন কম মেয়ে ই আছে। তার চঞ্চলতা,মায়াবি দুটি চোখ আর দিঘল ঘন ভ্রু কেনো যেন আমার প্রতিটা মুহুর্ত কেরে নিত। জানেন,আমা...

গল্পঃ স্বপ্নছায়া।অসাধারণ একটি গল্প।সম্পূর্ণ গল্পটি পড়ুন।

 '' স্বপ্নছায়া " -গুড আফটারনুন ম্যাম  একটু চাপা হাসি দিয়ে ভেতরে প্রবেশ করলাম।এই রেস্টুরেন্টে আমি আগে কখনো আসিনি।অনেক বড় আর বেশ সুন্দর।হালকা নীল বাতি জ্বলছে।ভেতরের পরিবেশটা বেশ মনোরম,সন্ধ্যে সন্ধ্যে ভাব।এই মাত্র যে আমি ত্বক ফাটা রোদ্দুরে রিক্সা চড়ে এসেছি তা ভুলেই গিয়েছি। রোমান্টিক জুটির জন্য রোমাঞ্চকর পরিবেশ।খুঁজে খুঁজে কোণার দিকের একটা চেয়ারে বসলাম। আমি আবার একটু কেমন যেন টাইপের মেয়ে ।হাসাহাসি,দুষ্টুমি,হৈচৈ,আড্ডা এসব পছন্দ করিনা।আসলে এসব আমার ভালোই লাগেনা।বন্ধুরা এইজন্য আমাকে 'নিরামিষ' উপাধিতে ভূষিত করেছে।বিকেলে ওরা যখন আড্ডা বা ঘোরাঘুরিতে ব্যাস্ত তখন আমি ব্যালকনিতে থাকা আর এফ এল প্লাস্টিক চেয়ারে বসে কানে হেডফোন গুঁজে দেই।আমার কানে বাজে নজরুল নয়তো রবীন্দ্র আর হাতে থাকে হুমায়ূন বা শরৎচন্দ্র।তবে কবিতা পড়তে আমার ভালো লাগেনা।এমন না যে বন্ধুদের সাথে যেতে আমাকে বাসা থেকে বারণ করা হয়,আমি নিজেই যাইনা।আর কখনো ওদের সাথে বের হলেও রাস্তা বদলে আমি চলে যাই নীলক্ষেতে। আজকে একটা এডভেঞ্চারের জন্যই এই রেস্টুরেন্টে আমার আসা।পারিবারিক ভাবে বিয়ে ব্যাপারটা কি এডভেঞ্চারের আওতায় পড়েনা?আম...

গল্পঃ অসমাপ্ত ভালোবাসা। সত্যিকারের একটি ভালোবাসার গল্প। গল্পটি পড়লে চোখের পানি আটকাতে পারবেন না।

গল্পঃ অসমাপ্ত ভালোবাসা।❤️ আজকে তোমার ৩য় মৃত্যুবার্ষিকী... দেখতে দেখতে কিভাবে ৩ টা বছর হয়ে গেছে না! এই তিনটা বছরে, এমন একটা দিন কাঠেনি যে দিনটা তে তোমাকে ভুলে ছিলাম! বুক ভরা কষ্ট নিয়ে দিন গুলো পার করে আসছি কিন্তু কখনো কেঁউকে বুঝতে দি নি আমার অসম্পূর্ণ থাকার প্রধান কারণ টা । জানি না এই আজস্র কষ্টের ভান্ডার থেকে আল্লাহ আমাকে মুক্তি কখন দিবে। এখনো মনেপরে সেই হসপিটালের দিন গুলোর কথা। তুমি বলেছিলে 'আমি যতদিন হসপিটালে থাকি ততদিন তুমিও হসপিটালে থাকবা' একটা পেন্ট আর তোমার গিফট করা সেই ব্রাজিলের জার্সিটা পরে ৭টা দিন আই সি উ এর গেটের সামনে বসেছিলাম। কিছু খাইতাম না, চিৎকার করে করে কান্না করতাম...হসপিটালের মসজিদে নামায পরে কান্না করে করে আল্লাহর কাছে তোমাকে ভিক্ষা চাইতাম 😞 কিন্তু আল্লাহ্‌ শুনে নাই 😞 কেমনে শুনবে আমি তোহ আল্লাহর পাপী বান্দা 😞 তোমার আব্বু,আম্মু,আপু,ভাইয়া সবাই মিলে অনেক চেষ্টা করছিলাম তোমাকে ফিরাই আনার। শুধু বাকি ছিল ব্লেক ম্যাজিক করা টা 😞 যদি এটা আমি করতে পারতাম তাহলে আমি আমার জিবন দিয়ে হলেও করতাম 😞  মনে আছে তোমার! তুমি আমাকে একদিন ফোনে বলেছিলে 'জান একদিন হয়ত তুমি আ...

গল্পঃ এক রাতের বউ। সেরা একটি গল্প।গল্পটি পড়ুন অনেক ভালো লাগবে।

  গল্পঃ এক রাতের বউ রুহি- তুই আমার ক্ষতি করলি এতো বড়। তোর কোনোদিন ভালো হবে না। তুই আমার জীবনের সবচেয়ে বড় জিনিস কেড়ে নিয়ে এখন আমাকে ইগনোর করছিস? আরাভ- নো বেবি ইটস এ গেম। তুমি ফেঁসেছো নিজেই। রুহি- আমি ফাঁসি নি। তুই এনেছিস। এখন আমার সবটা নিয়ে তুই আমাকে ছেড়ে দিলি? কেনো কি দোষ করছি আমি তোর? আরাভ- শুনো বাবু। আমি কিছু করি নি। তুমিই বলতা ভালোবাসি। তাই চেয়েছিলাম তোমাকে এক রাতের জন্য আর তুমি এলেও। এখন আর আমার ইন্টারেস্ট নাই তোমার প্রতি বললাম ই তো। রুহি- আগেই বুঝা উচিত ছিলো মেয়ে তোর কাছে গেম। ২ নাম্বার ছিলাম না তোর ইউজ করে ছুঁড়ে ফেলা। আরাভ- অবশ্যই। আর দুই নাম্বার না ৩ নাম্বার। তোমার আগেও আরও ছিলো গো। রুহি- ছি ছি ছি আমার ঘৃণা হচ্ছে নিজের প্রতি। তোর কখনো ভালো হবে না দেখে নিস। আরাভ- ওকে বেবি। টাটা। এতক্ষণ কথা হচ্ছিলো আরাভ আর রুহির মাঝে। রুহি আরাভের বর্তমান প্রেমিকা। এটা বললে অবশ্য ভুল হবে, রুহি আরাভের প্রাক্তন প্রেমিকা। যার সাথে আরাভ খারাপ কাজ করে ছেড়ে দিলো। বড়লোক বাবার ছেলে আরাভ। যা চায় পেয়ে যেত। কিন্তু বাবা মায়ের কাছে সময় কম পেয়েছে সে। আরাভের বাবা মায়ের ডিভোর্স হয়ে যায় আরাভ যখন ৩য় শ্রেণীতে পড়...

গল্পঃ ছোট এই জীবন। সুন্দর একটি গল্প।

  গল্পঃ ছোট এই জীবন। সুন্দর একটি গল্প। -আপনার স্ত্রী কি সুন্দরী? -জ্বি -কম না বেশি ?  জামাল সাহেব এই প্রশ্নের উত্তরে গাঁ দুলিয়ে হাসছেন।তিনি বললেন, -পাশে ঝুলানো ছবিটা তার। আজমল সাহেব বিস্ময়ের দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছেন। কারণ তিনি তার বিশ বছরের সাংবাদিকতার জীবনে এমন রূপবতী কাউকে দেখেন নি! আশ্চর্য তো! কারো চোখে কি এতটা মায়া থাকতে পারে?  স্ত্রী এমন রূপবতী হলে স্বামী তার প্রেমে পড়ে লেখক হবে এটাই স্বাভাবিক! খানিকক্ষণ দেখার পর নিজেই নিজের প্রতি লজ্জিত বোধ করলেন। মুখ ঘুরিয়ে নিয়ে বললেন, -তার সাথে আপনার পরিচয় কিভাবে? -আসলে আমাদের বিয়েটা অ্যারেঞ্জ ম্যারেজ। আমি,আমার মা আর ছোট বোন তাকে দেখতে গিয়েছিলাম। কিন্তু সেদিন আর তার সাথে দেখা হয় নি। -কিন্তু কেন! -ও ভীষণ লাজুক প্রকৃতির। তাই আমাদের সামনে আসতে পারছিল না। আমার অবশ্যি মনে হয়েছিল ও সেদিন আড়াল থেকে আমাদের দেখছিল। তবে এটা আমার ভ্রম ও হতে পারে। মা ভীষণ রেগে গিয়েছিলেন ব্যাপারটায়। তিনি আমার বিয়ে সেখানে দিতে চান নি।কিন্তু আমিই কোন অজানা মায়ার তাড়নায় মাকে রাজি করালাম। কেন সেদিন ঐ মেয়েটার জন্য আমার মন কাঁদছিল আমি জানি না। আড়াল থেকে দেখা তার কৌতুহলী...

গল্পঃ ভালোবাসা এমনি হয় 🥰। অসাধারণ একটি রোমান্টিক প্রেমের গল্প পড়ুন।

  গল্পঃ ভালোবাসা এমনি হয়🥰 আমি নু্হার বাড়ির নিচে দাঁড়িয়ে আছি।  নুহার আজ বিয়ে। এ যে সে বিয়ে নয়। একেবারে আলিশানি বিয়ে।  নুহা আমার গার্লফ্রেন্ড। আচ্ছা যার আজ বিয়ে তাকে কি গার্লফ্রেন্ড বলা যায়? কি জানি বলা যায় কিনা। কিন্তু আমি বলছি। আমি নিজে নুহা কে বলেছি, "নুহা তুমি বিয়ে করে ফেলো। " নুহা অবাক হয়ে আমার দিকে তাকিয়ে ছিলো। " অন্য লোক কে বিয়ে করার জন্য বুঝি তোমার সাথে এতদিন প্রেম করেছি?" আমি উত্তর দিতে পারিনি।  পরে নুহা কে আমি কঠিন গলায় বললাম, " তোমাকে বিয়ে করে নিজের করে রাখার সামর্থ্য আমার নেই। আমি বেকার মানুষ প্রেম করা আমার হয়ত বা সাজে কিন্তু তোমার মতন আদরের মেয়েকে বিয়ে করে তোমার সারাটা জীবন নষ্ট করাটা আমার সাজে নাগো। তুমি আমাকে ক্ষমা করো।" এই কথা ই ছিলো নুহার সাথে শেষ কথা। এরপর আমি গা ঢাকা দেই। গ্রামে মামার বাড়ি যাই মাস তিনেক এর জন্য নুহার কাছ থেকে পালিয়ে। মোবাইল নাম্বার বদলিয়ে ফেলি। কারো সাথেই কোনো যোগাযোগ রাখি না যাদের মাধ্যমে নুহা আমার খোঁজ পাবে। আমি সফল হয়েছি। নুহা আমাকে তন্য তন্য করে খুঁজেছে কিন্তু পায় নি।  আমি খুব খুশি। খুব বড় ঘরে নুহার বিয়ে হচ্ছে। ও অ...

গল্পঃ ভালোবেসে বিয়ে ❤️

 গ ল্পঃ ভালোবেসে বিয়ে❤️ শাড়িও পড়বো বৌ ও সাঁজবো কিন্তু তার আগে কিছু কথা বলবো। নোমান আর রিফা সিঁড়িতে পাশাপাশি বসলো। রিফা কি বলবে তা মনে মনে সাঁজিয়ে নিলো। -নোমান ভালোবাসো আমাকে? --কোন সন্দেহ আছে? -আমার কিছু খারাপ দিক আছে। --তোমাকে তো আগেই বলেছি আমার তাতে কিছু যায় আসেনা। তুমি যেমনি হও আমার কোন সমস্যা নেই শুধু আমার প্রতি ভালোবাসা সত্যি থাকলেই হবে। সমস্যা নেই কারন আমি রূপবতী তাই? --তুমি এভাবে কথা বলছো কেন? -নোমান আমি তোমাকে যেটা বলবো সেটা শোনার পরে হয়তো তুমি আমাকে বিয়ে করতে চাইবেনা। --দেখ রিফা তুমি হয়তো আমাকেও আর দশটা ছেলের মতোই ভাবছো। আমি অন্যসবার থেকে আলাদা। -না তুমি অন্য সবার থেকে আলাদা সেটা তোমার লেখা পড়েই বুঝা যায়। সেজন্যই তো তোমার প্রেমে পড়েছিলাম। আচ্ছা তাহলে আমার কথাটা বলি, আমি একজন কলগার্ল। রিফার কথা শুনে নোমান কিছুক্ষনের জন্য বাকরুদ্ধ হয়ে গেলো। কেন যেন তার মনে হচ্ছে রিফা মিথ্যা বলছে তাকে পরিক্ষা করার চেষ্টা করছে। নোমান নিচু গলায় বললোঃ -আমার কোন আপত্তি নেই। --ভেবে বলছো? -হ্যাঁ… --আমার ধারণা তুমি আমার কথা বিশ্বাস করোনি। ওয়েট এটা দেখ। -এটা কি? --আমার রেইপড ভিডিও। এটা দিয়ে ব্লাকমেইল...

গল্পঃ রুম ডেট 😍😍 অসাধারণ একটি গল্প। গল্পটি অবশ্যই পড়ুন।😍

  গল্পঃ রুম ডেট😍😍😍 -চলো আজকে রুম ডেট করবো(কাব্য) -এসব বাজে কথা বলতাছো কেনো?(নিহা) -বাজে কথা হবে কেনো? রুম ডেট এখন প্রায় সব কাপল-ই করে। -সবাই করলে আমাদেরও করতে হবে এটা কি কোনো কথা আছে নাকি? -হুমম আমি করতে রাজি -আমি রাজি না, সব আমাদের বিয়ের পরে হবে -আমাকে ভালোবাসো না তো -ভালোবাসি -তাহলে কেনো রুম ডেট করতে রাজি হও না? -রুম ডেট আমি করবো না। এটা বলাতে কাব্য রাগ দেখিয়ে চলে যায়। কাব্য ইদানিং রুম ডেট করতে উঠে পরে লাগছে। আর কেমন জানি অদ্ভুত ব্যবহার করছে। নিহা ও কাব্যকে অসম্ভব ভালোবাসে কিন্তু ভালোবাসলে কি রুম ডেট করতে হবে এমন কি কোনো কথা আছে নাকি? কাব্য কি আমাকে ভালোবাসে নাকি আমার শরীরকে ভালোবাসে? নিহা এসব প্রশ্ন বার বার নিজকে নিজেই প্রশ্ন করতাছে। নিহা কাব্যর সাথে কোনো কথা না বলে বাড়ি চলে আসে। রাতে শুয়ে শুয়ে এই কথাগুলো ভাবতে থাকে। আমার কি রুম ডেট করা ঠিক হবে? আমি কাব্যকে ছাড়া কোন কিছু ভাবতে পারছিনা। আমি কাব্যকে অনেক অনেক ভালোবাসি । আমি ওকে ছাড়া বাচবো না। এতদিন ওরে অনেক কিছু বলে রুম ডেট করা থেকে দূরে রাখছি কিন্তু কাব্য এর জোরাজুরিতে যেনো রুম ডেট টা করতে হবে। তখন নিহা কাব্যকে ফোন দেয়। -ফোন দ...

গল্পঃ বই চুরি। সুন্দর একটি গল্প।🥰

  গল্পঃ বই চুরি। সুন্দর একটি গল্প।🥰 লাইব্রেরী থেকে এই পর্যন্ত চোদ্দটা বই চুরি করেছি। আজকে চুরি করলে হয়ত পনের সংখ্যাটা পুরন হবে। তবে চুরি বলা ভুল হবে।এগুলো নিজের মালিকানা করার ইচ্ছে নেই। বিশটা বই পুরন হওয়ার পরে এক সাথে ফেরৎ দিবো। এ যাবত যত বই নিয়েছি,সব গুলোই পুরাতন। একটি বইও নতুন নয়। তবে বই গুলো এই লাইব্রেরীর কেনা নয়। এখানে সব দান করা বই। আজকেও অনেক কষ্টে বইটা চুরি করে বাসায় নিয়ে এসেছি। কিন্তু বইটা খোলার পরে অনেক জোরে ধাক্কা খেয়েছিলাম। বলতে গেলে ভূত দেখার মতই চমকিয়ে উঠেছি। কারণ,বইটার ভেতরে একটি সাদা পৃষ্ঠায় লেখা ছিল। 'ভেতরে একটা চিঠি আছে। খুব কষ্ট করে তোমার জন্য লিখেছি। তুমি চিঠিটা পড়লে হয়ত আমি বেঁচে যাবো।' মারাত্মক ভাবে কৌতুহল চেপে বসেছিল। শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ঘাটলাম। কিন্তু কোনো চিঠি পেলাম না। তবে একটা জিনিস খেয়াল করতে ভুলে গেছি। প্রত্যেকটা পৃষ্ঠাতে কিছু কিছু শব্দ মার্ক করে পাশে লেখা ছিল। দেখা সত্ত্বেও এটা অতটা আমলে নিইনি। রাগ করে বইটা পাশে রেখে চুপ করে বসে রইলাম। জানালা দিয়ে বাহিরে তাকিয়ে আছি। ভাবতে লাগলাম। চিঠিটা কি এই বইয়ের ভেতরে আদৌ কি ছিল ? নাকি যাকে বইটা দেওয়া হয়েছিল,...

অবশেষে নিজের করে পেলাম তাকে💝। মিষ্টি প্রেমের গল্প।

গল্পঃ অবশেষে নিজের করে পেলাম তাকে💝  স্কুল থেকে বেরোতেই কেউ একজন আমাকে পেছন থেকে জড়িয়ে ধরল। প্রথমে ভাবলাম হয়ত কোন ছিনতাইকারী হবে। পেছনে ঘুরতেই আমার ভুলটা ভেঙে গেল। আমি বিস্ময়ের সাথে লক্ষ্য করলাম সাদিয়া আমাকে জড়িয়ে ধরে আছে। একেতো স্কুল, দ্বিতীয়ত আমি একজন শিক্ষক, তার উপরে একজন মেয়ে মানুষ আমাকে জড়িয়ে ধরে আছে। স্কুল ছুটির সময় এখন। ছাত্র ছাত্রীরা বের হচ্ছে। সব মিলিয়ে আমি বিব্রতকর অবস্থায় পড়ে গেলাম। সাদিয়ার সাথে আমার পরিচয় হয় আরো পাঁচ বছর আগে। তখন সবেমাত্র আমার শিক্ষকতার জীবন শুরু হয়। আমি সাতক্ষীরার কোন এক স্কুলে পড়াতাম। সাদিয়া সেই স্কুলের দশম শ্রেণীর ছাত্রী ছিল। স্কুলের প্রথম দিন যখন সবার সাথে পরিচিত হচ্ছিলাম তখন মেয়েটাকে অন্যসব মেয়ের মতই স্বাভাবিক মনে হয়েছিল। আমার এই ভুল ধারণা ভাঙতে বেশিদিন সময় লাগেনি। সে একটু বেশিই চঞ্চল ছিল। আমি যখন ক্লাস করাতাম তখন সে আমার দিকে একদৃষ্টিতে চেয়ে থাকত। ব্যাপারটা এমন ছিল যেন সে খুব মনোযোগ দিয়ে ক্লাস করছে। প্রথম প্রথম আমিও এমনটাই ভাবতাম। পরে বুঝলাম যে ডাল ম্যা কুচ কালা হ্যায়। সাদিয়া যে খুব ভাল ছাত্রী ছিল তেমন কিন্তু না। সে ক্লাসে কখনোই সামনের বেঞ্চে বসতো...

গোপনে বিয়ে 💝

গল্পঃ গোপনে বিয়ে💝 হড় হড় করে বমি করে বিছানা ভাসিয়ে দিলাম আমি।আর মাথা ঘুরে পড়ে গেলাম নিতুলের বুকের উপর।নিতুল একহাতে আমায় জড়িয়ে ধরে অন‍্য হাতে আমার নাভী চেপে ধরলো। তবুও বমি কমছিলো না। তখন দৌড়ে এলেন আমার শাশুড়ি ইয়াসমিন বেগম।তার হাতে লেবু পাতা। তিনি সেই লেবু পাতা কচলে আমার নাকের কাছে ধরলেন।বমিটা তখন কমলেও সকালে আবার শুরু হলো। সেই হড়হড় করা বমি। তারপর খেতে বসলে খাবারে অনীহা। কেমন যেন একটা বোটকা গন্ধ সব সময় নাকে লেগেই থাকে! আমার শাশুড়ি মা বেশ চিন্তিত হয়ে গেলেন আমায় নিয়ে। বিয়ের তিন চারদিনের মাথায় একটা মেয়ের এমন হবে কেন? তিনি আমায় দ্রুত ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেলেন। ডাক্তার আমায় দেখে পরীক্ষা দিলেন। রিপোর্ট এলে তিনি আমার শাশুড়িকে বললেন,'আপনার জন্য বিশেষ সুখবর আছে!' আমার শাশুড়ি চোখ বড় বড় করে তাকিয়ে বললেন,'কী সুখবর?' তরুণ আর সুন্দর চেহারার ডাক্তার সাহেব মিষ্টি করে হেসে বললেন,'আপনি দাদি হতে চলেছেন।' আমার শাশুড়ি কথাটা শুনে মুখ আঁধার করে ফেললেন।আর আমার মাথা থেকে পা পর্যন্ত যেন মুহুর্তে ঘেমে উঠলো। ডাক্তার সাহেব আমাদের এমন অবস্থা দেখে বললেন,'কী ব‍্...