সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

গল্পঃ- বিয়ের পাত্রী।

  গল্পঃ- বিয়ের পাত্রী।🤣😂 -সিগারেট খান? -মাঝেমাঝে। -বিয়ের পর ছেড়ে দিবেন। -কেন? -সিগারেটের গন্ধ সহ্য হয় না আমার। -কার সিগারেটের গন্ধ অসহ্য লাগলো? -উফ! এত প্যাচান কেন? -আচ্ছা। ছেড়ে দিলাম। -যেদিন সিগারেট খাবেন সেদিন আমার কাছে আসবেন না। ভালোবাসা বন্ধ! -সিগারেট খেয়ে লেবুপাতা ঘষে আসবো মুখে। তাহলে হবে? -না। বাদ দিবেন টোটালি! -অ! -আর একটা কথা! -জি বলুন। -আমাকে পছন্দ হয়েছে আপনার? -আপনি তো দেখতে পুরোই আমার এক্স গার্লফ্রেন্ডের মতো। -ওহ! শুনেন আমারও একটা অতীত আছে। এ নিয়ে ঘাটাঘাটি করবেন না। -বুঝলাম। -আর বিয়ের পর ফেসবুকের পাসওয়ার্ড চাবেন না। কে লাইক কমেন্ট করলো এই নিয়ে ঝগড়া করতে পারব না। -আচ্ছা। -তাছাড়া আমার কিছু ছেলে বন্ধু আছে। এ নিয়ে ভুল বোঝবুঝি চলবে না। -হুম। -আর আমার কিছু কথা ছিল। -আরো? -হু -বলুন --আমি খুবই স্বাধীনচেতা মেয়ে। বিয়ের পর ইচ্ছে হলে জব করব ইচ্ছে হলে ছেড়ে দিব এ নিয়ে মাথা ঘামাতে পারবেন না। -হু -আর সামন্ত প্রভু সেজে থাকা চলবে না। নিজের কাপড় নিজে ধুবেন, সম্ভব হলে আমারটাও ধুবেন। -আর? -সপ্তাহে দুইদিনের বেশি রান্না করতে পারব না। কাজের মেয়ের হাতের রান্না খেতে গিয়ে উশখুশ করা চলবে না। প্রয়...

গল্পঃ- এক ফোটা ভালোবাসা

  গল্পঃ- এক ফোটা ভালোবাসা❤️❤️🥰 - কি, কথা বলিস না কেনো ??(নেহা) - না মানে এমনি (হৃদয়) - এমনি মানে,?? - কিছু না - এই একদম চুপ করে থাকবি না, এক চড় মেরে তোর শেয়াল মার্কা চশমা ভেঙে ফেলবো - সরি - আবার সরি বলিস,?? - হুমমম -  - এটা কেনো বললি,?? - কোনটা,?? - কোনটা মানে,?, মাত্র বললি, I love u, এটা কেনো বললি,?? - তোকে love করি তাই - Love করিস মানে,?? - মানে ভালোবাসি, love এর বাংলা ভালোবাসা, জানিস না,?? - চুপ শয়তান, শেয়াল পন্ডিত একটা। আমি তোকে কেনো ভালোবাসতে যাবো রে,?? - তোকে ভালোবাসতে বলি নাই, আমি তোকে ভালোবাসি সেটা বলছি। - ঐ একই তো কথা - না. একই কথা না। যদি বলতাম তুইও কি আমায় ভালোবাসবি,, তাহলে এক হতো। - দেখ মোটেই কথা প্যাচাবি না। - কথা কি করে প্যাচায়,?, কথা কি জিল্যাপি,? - জিল্যাপির প্যাচও তোর প্যাচ থেকে সহজ। - হা হা হা -  - এই, হাদারামের মতো হাসিস কেনো,?? - তো কি করবো,?, আর আমি মোটেই হাদারাম না। - হ্যা তুই হাদারাম হাদারাম হাদারাম - আচ্ছা আমি হাদারাম। আমি হাদারাম হলে তুই কি,? - কি,?? - হাদারামের বউ। - কিইইইইই,?? -  - হ্যা, লোকে তো আমাকে কিচ্ছু বলবে না, তোকে বলবে। বলবে যে “...

বর্তমান ভালোবাসা। সেরা ভালোবাসার গল্প বর্তমানের প্রেমের কাহিনী।

গল্পঃ বর্তমান ভালবাসা নরম স্তনে হাত রেখে কায়দা করে ভালোবাসা নামের কীটটা জাগিয়ে তুলা আজকালকার ফ্যাশন হয়ে গেছে। প্রেমিকার ব্রার সাইজটা জানেনা, এমন একজন সৎ প্রেমিক পাওয়া বর্তমান যুগের জন্য হাস্যকর ব্যাপার একটা। পার্কের চিপায় চিপায় যে পরিমাণ ভালোবাসা লেনদেন হয় তার চাইতে বহুগুণ বেশি মেসেঞ্জারে হয়ে থাকে। খোলামেলা পরিবেশের পর্ণ সাইড-গুলির প্রতি আসক্তি বেড়েই চলছে অনবরত। প্রেমিকার মনে আজকাল ভালোবাসা খুঁজার চাইতে প্রেমিকার কোমরে ভালোবাসা খুঁজা হয় খুব করে। হুড তুলা রিক্সাগুলি আজকাল কারণ হিসাবে বাবা মা ভাই বোন অথবা ফ্যামেলির কোনো মেম্বারের প্রতি ভয়টা খুঁজে পাওয়া যায়না। প্রেমিকার তলপেটে হাত বুলিয়ে স্বর্গ খুঁজে দেওয়ার নিয়মটাই পাওয়া যায়। আজকালকাল যুগে বাসর রাতের গোপনীয় কথাগুলো দুলাভাই অথবা ভাবীর কাছে যেয়ে শুনতে হয়না। এখন প্রতিটা ফিল্মেই শিখিয়ে দেওয়া হয় কীভাবে বিয়ের আগে মধু খেয়ে মৌমাছিকে তাড়িয়ে দিতে হয়। বইয়ের পাতায় শিখানো হয় বাচ্চা ড্রপের কাহিনী। কনডমের উপকারিতার কথা স্পষ্টভাবে ক্লাস টেনের কৈশোর ছেলে মেয়ের জানিয়ে দেওয়া হয়। হোটলে নিরিবিলি পরিবেশ তৈরি করে দেওয়া হয়। একজন প্রেমিক তার প্রেমিকার সাথে একান্ত...

অবুঝ ভালোবাসা। অসাধারণ ও রোমান্টিক একটি ভালোবাসার কাহিনী।

❤️ গল্পঃ অবুঝ ভালোবাসা❤️ ইরার মোবাইলে রাত দেড়টার দিকে হঠাৎ রিং বেজে ওঠে।ঘুম ভেঙে যায় ইরার। বিরক্তিতে মোবাইলের দিকে তাকায় ইরা। নাম্বারটা এত পরিচিত।আজ থেকে চার বছর আগে, যে মোবাইল থেকে একটু দেরি করে কল এলে, যে মানুষটা একটু অবহেলা করলে কান্নায় এনাটমি,বায়োকেমিস্ট্রি,ফিজিওলজি কত বইয়ের পাতা একাকার হয়ে যেত, এতো সেই নাম্বার।অনেকদিন পর আবার বুকের মাঝে সেই আগের চিরচেনা কাঁপন, তীব্র অনুভতি। ক্লাস সিক্সে ইরাকে প্রথম দেখে নিলয়। মায়াবী চেহারার মিষ্টি মেয়ে ইরা। অপূর্ব তার চোখ দুটি।এতো সুন্দর মায়া হরিণীর মতো চোখ,পাগল করে দেয় নিলয়কে।প্রথম দেখাতেই জীবনের সব রঙ এলোমেলো হয়ে যায় নিলয়ের।পড়াশুনা যার জগৎ সেই নিলয় বই নিয়ে বসতে পারে না,দুষ্ট প্রাণোচ্ছ্বল ছেলেটি একেবারে নিশ্চুপ হয়ে যায়। কোথা থেকে এতো শূণ্যতা এসে ভর করে বুকের মাঝে।কার জন্য বুকের মাঝে এতো রক্তক্ষরণ।'তোমায় ভালোবাসি ইরা,ভালোবাসি।এ ভালোবাসা পৃথিবীর আর কেউ তোমায় দিতে পারবে না।বিশ্বাস কর ইরা, আমি সত্যিই তোমায় পাগলের মতো ভালোবাসি।' প্রতিদিন সকাল নয়টার জন্য যেন নিলয়ের বেঁচে থাকা,সু্খ,আনন্দ,অনুভূতি।ক্যাডেট কোচিং এর গেটের সামনে দাঁড়িয়ে নিলয় অপেক্ষা ...

বউয়ের প্রতিশোধ। রোমান্টিক ভালোবাসার স্টোরি।

গল্পঃ বউয়ের প্রতিশোধ। বাসর রাতের কিছুদিন পর এক রাতে বউ টা দেখি কন্ড*ম এর প্যাকেট ফুলিয়ে ফুলিয়ে খাটের চারপাশে লাগিয়ে রাখছে।   বউঃ এই শোন এই বেলুন টা এমন কেন?   কেমন যেন একটা গন্ধ। আর বেলুন কিনবা অন্য রঙের।  এটা কেমন যেন।  আমি তখন কিছু না বলে মনে মনে অনেক রাগ ধরলো নিজের মায়ের প্রতি।মা কেমন বউ নিয়ে দিল আমাকে।   আমিঃ আরে এইটা বেলুন না। বউঃ নয়ত কি? আমিঃ আরে এটা কন্ড*ম।   বউঃ কন্ড*ম কি? আবার?  খায় না মাথায় নেয়????  আমিঃ এটা খায়ও না মাথায়ও নেয় না। এটা পরে।  বউঃ কই পরে।  দাউনা আমি একটু পরবো। দেখি কেমন দেখা যায়।  এই ৫ম শ্রেনি পড়া মেয়েকে এসব প্রশ্ন এর উত্তর দিতে আমার মাথা যেন ফেটে পরছিলো।  কিছুদিন হলো মা আমাকে তার গ্রামের এক পছন্দের মেয়ের সাথে আমাকে হুট হাট করেই বিয়ে দিয়ে দিলো।   আমি সরকারি অফিছার। আমি শহরে থেকে কাজ করি।মায়ের চাপে বিয়েটা করলাম বলা চলে।আমিঃ এটা,, তুমি পরতে পারবেনা,,,   বউঃ কেন,, এটা কি ছেলেদের নাকি,,কই এখানে ত লেখা নেই,,,,  আমি এটা পরবো পরবো পরবো,,,   আমিঃঅরে বউ রে,,,...

বউয়ের সাথে প্রেম। রোমান্টিক ভালোবাসার স্টোরি বাংলা। সেরা প্রেমের গল্প

 গল্পঃ বউয়ের সাথে প্রেম 🥰🥰 রোমান্টিক গল্প......... আমি যখন বিয়ে করি তখন আমার বয়স ছিলো ১৭ বছর আর আমার বউয়ের বয়স ছিলো ১৫ বছর যে দিন বিয়ে হয়েছিলো ওই দিন আমার বউয়ের ফুফাতো ভাই আমাদের নামে মামলা করছিলো আর মামলার বিষয় ছিলো বাল্যবিবাহ.....  ওই দিন পুলিশ এসে আব্বুর সামনে থেকে আমাকে নিয়ে যায় ঠিক ১ ঘন্টা পরে আমার আব্বু জেলখানায় যায় এবং ১০ হাজার টাকা জরিমানা দিয়ে  আমাকে নিয়ে আসে এরপর আবার আসলাম কন্যার বাড়িতে এবং বিয়ে করলাম তারপর আবার পুলিস আসলো  কিন্তু এবার আর আমাকে নিতে পারলো না কারন ১ ঘন্টার মধ্যে আমার জন্মনিমন্দন ও আমার বউ এর জন্মনিমন্দন কার্ড চেন্জ করে ফেলি আমার বউয়ের টা করে দেই ১৮ বছর এবং আমার টা করি ২১ বছর... তখন আমার বউয়ের ফুফাতো ভাই বললো এটা ভুয়া কিন্তু আমার আব্বু পুলিশ কে কিছু টাকা দে এতে করে পুলিশ আমাদের মিথ্যা অভিনয়ে পরাজিত হয় এর পরে আমরা বউ নিয়ে আমাদের বাড়িতে চলে আসি। আমি বিপ্লব এবার ইন্টার ফ্রাষ্ট ইয়ারে পড়ি আর যাকে বিয়ে করলাম তার নাম স্বর্না ক্লাশ নাইনে পড়ে এখন আমাকে তাড়াতাড়ি বিয়ে করানো হলো কারন আমার আম্মু বেশি দিন বাচবে না একটি বড় ধরনের অসুখ হয়ছে তাই আমার আম্মু ...

রাগী মেয়ের ভালোবাসা। bangla romantic love story.

 💝 **রাগী মেয়ের ভালোবাসা **💝 ------------------------------- সিএনজির ভিতরে বসে বোরিং লাগছিল। তাই গেটের ফাক দিয়ে বাইরে দেখতে চেষ্টা করলো শুভ্র। সামনেই একটা গার্লস কলেজ ছুটি দিছে মাত্র।তাই এত জ্যাম রোডটাতে।হটাৎ করেই কে যেন রাগে আগুন হয়ে যাচ্ছে। তার আভাস পেয়ে শুভ্র পিছন দিকে তাকালো। একটা মেয়ে। নাম অহনা। চোখে কাজল।মাথার চুল কোমড় পর্যন্ত নেমে এসেছে।পড়নে একটা নীল শাড়ী। ভ্রু কুচকে তাকিয়ে রইলো শুভ্রর দিকে। দাতে দাত লাগিয়ে আড়চোখে ভয় দেখাতে লাগলো শুভ্রকে। শুভ্র বলল,কি হইছে আপু? আমি আপু?ওহ এখনত আপু হবোই। সামনে গার্লস কলেজের সুন্দরী মেয়েদের সামনেত আমি এখন কিছুইনা।কথাগুলো বলেই মুখ ফিরিয়ে নিল অহনা। --আরেহ বাবা রাগ করছো কেন?(শুভ্র) -আমি কেন রাগ করবো?আপনার সাথে রাগ করার আমি কে?(অহনা) --এইটা কিন্তু ঠিকনা। আমিত ওদের ছোটবোন হিসেবে দেখি। -আমাকে যেদিন প্রথম দেখে ভ্যা করে তাকিয়ে ছিলেন আর আম্মু আপনাকে জিজ্ঞেস করেছিল কেন তাকিয়ে আছেন তখনো ঠিক এইটাই বলেছিলেন আমি আপনার ছোটবোনের মত। আর এখন তার সাথেই -ডেটিংএ যাচ্ছেন। বুঝছেন ভাইয়া?? --আরেহ আমিত দুষ্টুমি করছিলাম ম্যাম -তাহলে আমি কি করছি? --ওহ তাহলে তুমিও দুষ্ট...