সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

গল্পঃ- রোমান্টিক বুড়ো বর।🤣 সেরা একটি রোমান্টিক গল্প। পড়ুন আর গল্পের মধ্যে হারিয়ে যান।😊

গল্পঃ রোমান্টিক বুড়ো বর।🤣😂 আজ বাবার জিদের কারনে নিজের জীবন শেষ বললেই চলে। তার কারণ হচ্ছে আমার সদ্য বিবাহ করা বুড়ো স্বামি  হ্যাঁ আজ আমার বিয়ে , আমি তুলি সবাই ভালোবেসে তুলিমনি বলে ডাকে ,আমার বয়স ১৯। ইন্টার পাশ করে অনার্স ফার্স্ট ইয়ার । আর আমার স্বামী পারভেজ আলম ,বয়স ৩৯😠, চাকরি করে, এখন বুঝলেন তো কেনো বললাম আমার জীবন শেষ , সব হয়েছে আমার নিজের আপন বাবার কারণেই , মা অনেক বার বুঝিয়েছে বাবাকে এই বিয়ে না দেওয়ার জন্য, কিন্তু বাবার এক কথা ছেলেদের বয়স কোনো বিষয় না তার চেয়ে বড় কথা ছেলে ভালো , ছেলের মা -বাবাও নেই ,দুই বোন তাদের ও বিয়ে দিয়ে দিয়েছে, দুই বোন ছাড়া কেউ নেই ,তাই আমি চাই আমরায় ওর বাবা মা হয়ে ওর শূন্যতা পূরণ করে দি। কিন্তু আপনার মেয়ে তো বলছে এই বিয়ে করবে না ও করবে ওর বাপ ও করবে , এ নিয়ে আর একটা কথা যদি বলতে হয় তাহলে কিন্তু খুব খারাপ হবে বাবার কথা তখন মা ও দমে যায় , আমার এতো না বলার পরের আজ আমার বিয়ে হয়ে গেলো এই বুইড়াটার সাথে। আমার দুই ননদ মিসু ও নিসু ,মিসু বড় আর নিসু ছোট । আমার ননদরা একটা ফুলের সাজানো ঘরে আমাকে বসিয়ে রেখে বিভিন্ন মজা করছে , কিন্তু সত্যি...

একটি রোমান্টিক প্রেমের গল্প। হাই আমি সিয়াম।ছোট থেকেই দুষ্টুমি করতে একটু ভালোবাসি।এবার আমার গল্পে আসি।তখন আমি ইউনিভাসিটিতে পরি।

একটি রোমান্টিক প্রেমের গল্প  হাই আমি সিয়াম।ছোট থেকেই দুষ্টুমি করতে একটু ভালোবাসি।এবার আমার গল্পে আসি।তখন আমি ইউনিভাসিটিতে পরি।আমি সবসময় বন্ধুদের সাথে মজা করতাম,হাসাহাসি করতাম,এমন কি একটু রাগারাগি করতাম।যেটা বন্ধুদের মধ্যে হয়ে থাকে।       একদিন বাসার থেকে বের হয়ে ইউনিভাসিটি যাবো,রাস্তাই দারি আছি রিক্রার পাছিনা তাই।হৎঠাট একটা মেয়েকে দেখি দারিয়ে আছে। দেখতে অনেক মায়াবী চেহেরা। যে দেখবে সে তার সপ্নে চলে যাবে।দেখতে কি অপৃব যেন পরী দাড়িয়ে আছে আমার সামনে। যাই হোক আমি একটা রিক্রা নিয়ে ইউনিভাসিটিতে চলে গেলাম।ক্লাস শেষ করে ক্যামপাসে বসে বন্ধুদে সাথে আড্ডা দিচ্ছি। হৎঠাত ওই মেয়েটাকে দেখলাম।দেখি আমার একটা বন্ধু সাথে কথা বলছে। তখন আমার ব্ধুর কাছে জিঙ্গাসা করলাম  ওই মেয়েটার সম্পকে।সে বললো এই মেয়েটার বাসা আমার বাসাম সামনে। নতুন ভাড়া এসেছে।তারমানে আমার সামনে দোতালাতে এসেছে। বন্ধু মেয়েটার নামি?ওর নাম নুহা। ওর আব্বু একটা কোম্পানিতে চাকরি করে,এই খানে পোষ্ট হয়েছে।আর ওর কোন ভাই বোন নেই।এই বলে ও চলে গেল কলেজ থেকে বাসাই চলে গেলাম।খাওয়া দাওয়া করে ঘুমতে গেলাম।আর নুহার কথা ভাবছি,...

(গল্পঃ ভালোবাসি রাজকুমারী কে ।) এটাকে আমি ঠিক গল্প বলছিনা বরং আমার জিবনে ঘটে যাওয়া অনেক বড় একটা পরিচ্ছেদ যা শুধু আমি কিছু অক্ষর দিয়ে ভাষায় প্রকাশ করছি। প্রতিটা মানুষের জিবনেই হয়তো এমন একটা সময় থাকে যখন সে

  গল্পঃ ভালোবাসি রাজকুমারী  কে এটাকে আমি ঠিক গল্প বলছিনা বরং আমার জিবনে ঘটে যাওয়া অনেক বড় একটা পরিচ্ছেদ যা শুধু আমি কিছু অক্ষর দিয়ে ভাষায় প্রকাশ করছি। প্রতিটা মানুষের জিবনেই হয়তো এমন একটা সময় থাকে যখন সে সত্যি কার অর্থে চায় কেউ একজন তাকে টেক কেয়ার করুক,তার এলোমেলো জীবনটা, যে জীবন টা পাগলামি দিয়ে ভরা সে জীবনটা ভালোবাসা দিয়ে গুছিয়ে রাখুক। মূলত দিনটা শুরু হয় গুড মর্নিং একটা ম্যাসেজ দিয়ে,ঘুমানোর আগে মোবাইলের স্ক্রিনে প্রিয় মুখটা দেখে ক্লান্ত শরিরের সব অবসাদ দূর হয়ে যায়। সে আরো চায় কেও তাকে রক্ত বর্ন চোখে জিজ্ঞেস করুক, "এই.., আজ কয়টা সিগারেট খেয়েছো?" আমিও এই কক্ষপথের বাহিরেছিলাম না।আমার ক্ষেত্রেও এর ব্যাতিক্রম কিছু ঘটে নি। আমার জীবনেও কেও একজন এসেছিলো,যে দোলা দিয়েছিলো আমাকে।আমি না, তাকে রাজকুমারীর মত আমার রাজ্যে জায়গা করে দিয়েছিলাম। জানেন,তাকে আমি রাজকুমারী বলেই ডাকতাম,খুব লক্ষি একটা মেয়ে। আমার রাজকুমারীরর মত ওমন চোখ দিয়ে,চোখ ধাঁদিয়ে দিতে পারা এমন কম মেয়ে ই আছে। তার চঞ্চলতা,মায়াবি দুটি চোখ আর দিঘল ঘন ভ্রু কেনো যেন আমার প্রতিটা মুহুর্ত কেরে নিত। জানেন,আমা...

গল্পঃ স্বপ্নছায়া।অসাধারণ একটি গল্প।সম্পূর্ণ গল্পটি পড়ুন।

 '' স্বপ্নছায়া " -গুড আফটারনুন ম্যাম  একটু চাপা হাসি দিয়ে ভেতরে প্রবেশ করলাম।এই রেস্টুরেন্টে আমি আগে কখনো আসিনি।অনেক বড় আর বেশ সুন্দর।হালকা নীল বাতি জ্বলছে।ভেতরের পরিবেশটা বেশ মনোরম,সন্ধ্যে সন্ধ্যে ভাব।এই মাত্র যে আমি ত্বক ফাটা রোদ্দুরে রিক্সা চড়ে এসেছি তা ভুলেই গিয়েছি। রোমান্টিক জুটির জন্য রোমাঞ্চকর পরিবেশ।খুঁজে খুঁজে কোণার দিকের একটা চেয়ারে বসলাম। আমি আবার একটু কেমন যেন টাইপের মেয়ে ।হাসাহাসি,দুষ্টুমি,হৈচৈ,আড্ডা এসব পছন্দ করিনা।আসলে এসব আমার ভালোই লাগেনা।বন্ধুরা এইজন্য আমাকে 'নিরামিষ' উপাধিতে ভূষিত করেছে।বিকেলে ওরা যখন আড্ডা বা ঘোরাঘুরিতে ব্যাস্ত তখন আমি ব্যালকনিতে থাকা আর এফ এল প্লাস্টিক চেয়ারে বসে কানে হেডফোন গুঁজে দেই।আমার কানে বাজে নজরুল নয়তো রবীন্দ্র আর হাতে থাকে হুমায়ূন বা শরৎচন্দ্র।তবে কবিতা পড়তে আমার ভালো লাগেনা।এমন না যে বন্ধুদের সাথে যেতে আমাকে বাসা থেকে বারণ করা হয়,আমি নিজেই যাইনা।আর কখনো ওদের সাথে বের হলেও রাস্তা বদলে আমি চলে যাই নীলক্ষেতে। আজকে একটা এডভেঞ্চারের জন্যই এই রেস্টুরেন্টে আমার আসা।পারিবারিক ভাবে বিয়ে ব্যাপারটা কি এডভেঞ্চারের আওতায় পড়েনা?আম...

গল্পঃ অসমাপ্ত ভালোবাসা। সত্যিকারের একটি ভালোবাসার গল্প। গল্পটি পড়লে চোখের পানি আটকাতে পারবেন না।

গল্পঃ অসমাপ্ত ভালোবাসা।❤️ আজকে তোমার ৩য় মৃত্যুবার্ষিকী... দেখতে দেখতে কিভাবে ৩ টা বছর হয়ে গেছে না! এই তিনটা বছরে, এমন একটা দিন কাঠেনি যে দিনটা তে তোমাকে ভুলে ছিলাম! বুক ভরা কষ্ট নিয়ে দিন গুলো পার করে আসছি কিন্তু কখনো কেঁউকে বুঝতে দি নি আমার অসম্পূর্ণ থাকার প্রধান কারণ টা । জানি না এই আজস্র কষ্টের ভান্ডার থেকে আল্লাহ আমাকে মুক্তি কখন দিবে। এখনো মনেপরে সেই হসপিটালের দিন গুলোর কথা। তুমি বলেছিলে 'আমি যতদিন হসপিটালে থাকি ততদিন তুমিও হসপিটালে থাকবা' একটা পেন্ট আর তোমার গিফট করা সেই ব্রাজিলের জার্সিটা পরে ৭টা দিন আই সি উ এর গেটের সামনে বসেছিলাম। কিছু খাইতাম না, চিৎকার করে করে কান্না করতাম...হসপিটালের মসজিদে নামায পরে কান্না করে করে আল্লাহর কাছে তোমাকে ভিক্ষা চাইতাম 😞 কিন্তু আল্লাহ্‌ শুনে নাই 😞 কেমনে শুনবে আমি তোহ আল্লাহর পাপী বান্দা 😞 তোমার আব্বু,আম্মু,আপু,ভাইয়া সবাই মিলে অনেক চেষ্টা করছিলাম তোমাকে ফিরাই আনার। শুধু বাকি ছিল ব্লেক ম্যাজিক করা টা 😞 যদি এটা আমি করতে পারতাম তাহলে আমি আমার জিবন দিয়ে হলেও করতাম 😞  মনে আছে তোমার! তুমি আমাকে একদিন ফোনে বলেছিলে 'জান একদিন হয়ত তুমি আ...

গল্পঃ এক রাতের বউ। সেরা একটি গল্প।গল্পটি পড়ুন অনেক ভালো লাগবে।

  গল্পঃ এক রাতের বউ রুহি- তুই আমার ক্ষতি করলি এতো বড়। তোর কোনোদিন ভালো হবে না। তুই আমার জীবনের সবচেয়ে বড় জিনিস কেড়ে নিয়ে এখন আমাকে ইগনোর করছিস? আরাভ- নো বেবি ইটস এ গেম। তুমি ফেঁসেছো নিজেই। রুহি- আমি ফাঁসি নি। তুই এনেছিস। এখন আমার সবটা নিয়ে তুই আমাকে ছেড়ে দিলি? কেনো কি দোষ করছি আমি তোর? আরাভ- শুনো বাবু। আমি কিছু করি নি। তুমিই বলতা ভালোবাসি। তাই চেয়েছিলাম তোমাকে এক রাতের জন্য আর তুমি এলেও। এখন আর আমার ইন্টারেস্ট নাই তোমার প্রতি বললাম ই তো। রুহি- আগেই বুঝা উচিত ছিলো মেয়ে তোর কাছে গেম। ২ নাম্বার ছিলাম না তোর ইউজ করে ছুঁড়ে ফেলা। আরাভ- অবশ্যই। আর দুই নাম্বার না ৩ নাম্বার। তোমার আগেও আরও ছিলো গো। রুহি- ছি ছি ছি আমার ঘৃণা হচ্ছে নিজের প্রতি। তোর কখনো ভালো হবে না দেখে নিস। আরাভ- ওকে বেবি। টাটা। এতক্ষণ কথা হচ্ছিলো আরাভ আর রুহির মাঝে। রুহি আরাভের বর্তমান প্রেমিকা। এটা বললে অবশ্য ভুল হবে, রুহি আরাভের প্রাক্তন প্রেমিকা। যার সাথে আরাভ খারাপ কাজ করে ছেড়ে দিলো। বড়লোক বাবার ছেলে আরাভ। যা চায় পেয়ে যেত। কিন্তু বাবা মায়ের কাছে সময় কম পেয়েছে সে। আরাভের বাবা মায়ের ডিভোর্স হয়ে যায় আরাভ যখন ৩য় শ্রেণীতে পড়...

গল্পঃ ছোট এই জীবন। সুন্দর একটি গল্প।

  গল্পঃ ছোট এই জীবন। সুন্দর একটি গল্প। -আপনার স্ত্রী কি সুন্দরী? -জ্বি -কম না বেশি ?  জামাল সাহেব এই প্রশ্নের উত্তরে গাঁ দুলিয়ে হাসছেন।তিনি বললেন, -পাশে ঝুলানো ছবিটা তার। আজমল সাহেব বিস্ময়ের দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছেন। কারণ তিনি তার বিশ বছরের সাংবাদিকতার জীবনে এমন রূপবতী কাউকে দেখেন নি! আশ্চর্য তো! কারো চোখে কি এতটা মায়া থাকতে পারে?  স্ত্রী এমন রূপবতী হলে স্বামী তার প্রেমে পড়ে লেখক হবে এটাই স্বাভাবিক! খানিকক্ষণ দেখার পর নিজেই নিজের প্রতি লজ্জিত বোধ করলেন। মুখ ঘুরিয়ে নিয়ে বললেন, -তার সাথে আপনার পরিচয় কিভাবে? -আসলে আমাদের বিয়েটা অ্যারেঞ্জ ম্যারেজ। আমি,আমার মা আর ছোট বোন তাকে দেখতে গিয়েছিলাম। কিন্তু সেদিন আর তার সাথে দেখা হয় নি। -কিন্তু কেন! -ও ভীষণ লাজুক প্রকৃতির। তাই আমাদের সামনে আসতে পারছিল না। আমার অবশ্যি মনে হয়েছিল ও সেদিন আড়াল থেকে আমাদের দেখছিল। তবে এটা আমার ভ্রম ও হতে পারে। মা ভীষণ রেগে গিয়েছিলেন ব্যাপারটায়। তিনি আমার বিয়ে সেখানে দিতে চান নি।কিন্তু আমিই কোন অজানা মায়ার তাড়নায় মাকে রাজি করালাম। কেন সেদিন ঐ মেয়েটার জন্য আমার মন কাঁদছিল আমি জানি না। আড়াল থেকে দেখা তার কৌতুহলী...