সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

আগস্ট, ২০২৩ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

রাগী মেয়ের ভালোবাসা। bangla romantic love story.

 💝 **রাগী মেয়ের ভালোবাসা **💝 ------------------------------- সিএনজির ভিতরে বসে বোরিং লাগছিল। তাই গেটের ফাক দিয়ে বাইরে দেখতে চেষ্টা করলো শুভ্র। সামনেই একটা গার্লস কলেজ ছুটি দিছে মাত্র।তাই এত জ্যাম রোডটাতে।হটাৎ করেই কে যেন রাগে আগুন হয়ে যাচ্ছে। তার আভাস পেয়ে শুভ্র পিছন দিকে তাকালো। একটা মেয়ে। নাম অহনা। চোখে কাজল।মাথার চুল কোমড় পর্যন্ত নেমে এসেছে।পড়নে একটা নীল শাড়ী। ভ্রু কুচকে তাকিয়ে রইলো শুভ্রর দিকে। দাতে দাত লাগিয়ে আড়চোখে ভয় দেখাতে লাগলো শুভ্রকে। শুভ্র বলল,কি হইছে আপু? আমি আপু?ওহ এখনত আপু হবোই। সামনে গার্লস কলেজের সুন্দরী মেয়েদের সামনেত আমি এখন কিছুইনা।কথাগুলো বলেই মুখ ফিরিয়ে নিল অহনা। --আরেহ বাবা রাগ করছো কেন?(শুভ্র) -আমি কেন রাগ করবো?আপনার সাথে রাগ করার আমি কে?(অহনা) --এইটা কিন্তু ঠিকনা। আমিত ওদের ছোটবোন হিসেবে দেখি। -আমাকে যেদিন প্রথম দেখে ভ্যা করে তাকিয়ে ছিলেন আর আম্মু আপনাকে জিজ্ঞেস করেছিল কেন তাকিয়ে আছেন তখনো ঠিক এইটাই বলেছিলেন আমি আপনার ছোটবোনের মত। আর এখন তার সাথেই -ডেটিংএ যাচ্ছেন। বুঝছেন ভাইয়া?? --আরেহ আমিত দুষ্টুমি করছিলাম ম্যাম -তাহলে আমি কি করছি? --ওহ তাহলে তুমিও দুষ্ট...

গল্পঃ রোমান্টিক ভালোবাসা

গল্পঃ রোমান্টিক ভালোবাসা - এই যে মিস্টার একটু ওপাশে চেপে বসুন আমাকে সীট দিন আমি বসব? (আমি) - মাথাটা নিচু করে আছে কথা বলছে না (একটা ছেলে বাসে ) - এই ছেলে কথা কানে যায় না!বলছি চেপে বসো? (ধমক দিয় বললাম) -........ আবার চুপ মাথা নিচ পাশে করেই আছে। ( ছেলেটা) উফফফফফ কানে শুনে না নাকিএত্তকরে বলছি সরে যাও কথাই শুনছে না। মনে হয় বাসের দুইটাসিটইই কিনে নিছে। - এই যে মিস্টার চেপে বসুন না। (ছেলেটার কাধ টা নারিয়ে বললাম ) এ বাবা ছেলেটার গা তো জ্বরেপুরে যাচ্ছে একেবারে। না ধমক দিয়ে বলাটা ঠিক হয়নি। ছেলেটা তারপর মাথাটা তুলে আমাকে দেখে চেপে বসল সিটটায় আর আমি ওর পাশে বসলাম। ছেলেটা আমার কাধে মাথা দিলো ভাবছি সরিয়ে দিবো কিন্তু দিলাম না হয়তো ইচ্ছে করে মাথা রাখেনি। তারপর বাস টা থেমে গেলো আর জাবে না।  ধুর মেজাজ টাই খারাপ করে দিলো এই রাত্রিবেলা। তারপর একটা টেক্সি ধরে আমার বাসার সামনে এসে নামলাম। আর ভাড়া দিয়ে চলে যেতেই.... - এই যে ম্যাডাম একাই যাচ্ছেন যে এনাকে নিয়ে যান।.. ? (ড্রাইভার) - কি বলছেন এসব এনাকে মানে কার কথা বলছেন আপনি...? (আমি) - এই যে এনাকে..? (বাসে আমার পাশে বসে থা...

একটি সত্যিকারের রোমান্টিক ভালবাসার গল্প। ❤

   ❤️❤️ একটি রোমান্টিক ভালবাসার গল্প ❤️❤️  ----------------------------------------- হাই আমি সিয়াম।ছোট থেকেই দুষ্টুমি করতে একটু ভালোবাসি।এবার আমার গল্পে আসি।তখন আমি ইউনিভাসিটিতে পরি।আমি সবসময় বন্ধুদের সাথে মজা করতাম,হাসাহাসি করতাম,এমন কি একটু রাগারাগি করতাম।যেটা বন্ধুদের মধ্যে হয়ে থাকে।       একদিন বাসার থেকে বের হয়ে ইউনিভাসিটি যাবো,রাস্তাই দারি আছি রিক্রার পাছিনা তাই।হৎঠাট একটা মেয়েকে দেখি দারিয়ে আছে। দেখতে অনেক মায়াবী চেহেরা। যে দেখবে সে তার সপ্নে চলে যাবে।দেখতে কি অপৃব যেন পরী দাড়িয়ে আছে আমার সামনে। যাই হোক আমি একটা রিক্রা নিয়ে ইউনিভাসিটিতে চলে গেলাম।ক্লাস শেষ করে ক্যামপাসে বসে বন্ধুদে সাথে আড্ডা দিচ্ছি। হৎঠাত ওই মেয়েটাকে দেখলাম।দেখি আমার একটা বন্ধু সাথে কথা বলছে। তখন আমার ব্ধুর কাছে জিঙ্গাসা করলাম  ওই মেয়েটার সম্পকে।সে বললো এই মেয়েটার বাসা আমার বাসাম সামনে। নতুন ভাড়া এসেছে।তারমানে আমার সামনে দোতালাতে এসেছে। বন্ধু মেয়েটার নামি?ওর নাম নুহা। ওর আব্বু একটা কোম্পানিতে চাকরি করে,এই খানে পোষ্ট হয়েছে।আর ওর কোন ভাই বোন নেই।এই বলে ও চলে গেল কলেজ থে...

*** ইন্টারভিউ ***

       ***ইন্টারভিউ*** "চোখ লাল কেন? কাল সারা রাত ঘুম হয় নি। বিছানায় এপাশ ওপাশ করে রাতটা কাটিয়ে দিয়েছি। ভাবতে ভাবতেই রাতটা কেটে গেছে। এত বড় একটা রাত আমার কাছে একটুও দীর্ঘ মনে হয় নি। একবার বিছানা থেকে উঠি পায়চারি করি আবার বিছানায় গিয়ে গড়া গড়ি করি কিন্তু আমার চোখে ঘুমের ছায়া টুকুও স্পর্শ করার অনুভূতি পাই নি। আমি পৃথিলার দিকে তাকিয়ে বললাম... "রাতে ঘুম হয় নি। তাই চোখ লাল। "ঘুম হয় নি কেন? "কেন হয় নি, সেটা নিশ্চয় আপনি ভালো করেই জানেন। ও আমার দিকে একটু কেমন করে যেন দেখলো। তারপর একটু চুপ করে থেকে বললো... "সত্যিই ঘুম হয় নি? আমি ওর দিকে তাকিয়ে মাথা নাড়ালাম। সত্যি বলতে কি আমার কেমন জানি লাগছে। আমার হাতের তালু ঘামতে শুরু করেছে। আমি যখন খুব নার্ভাস বা অস্বস্হি অনুভব করি তখনি আমার হাতের তালু ঘামতে থাকে। পৃথিলা ওর ব্যাগ থেকে একটা টিস্যু বের করে আমার দিকে বাড়িয়ে বললো... "নিন এটা। আমি একটা হাসি দিয়ে থ্যাংকস বলে টিস্যুটা নিলাম। ও আবার বললো.. "তো সারা রাত কি করলেন? "ঘুমাই নি বললে ভুল হবে, ঘুম চোখে আসে নি। আর কিভাবে আসবে? ঘুমের ঔষধ তো আপনার কাছে। সারা রাত আপনাকে নিয়...

অসাধারণ একটি গল্প :..... অভিনয়.......

  অভিনয় এই নিলা দেখছিস ছেলেটা কত কিউট...(তিশা) নিলাঃদেখ তিশা আমার বয়ফ্রেন্ড আছে আর আমি আমার বয়ফ্রেন্ডকেই ভালোবাসি এখন কোন ছেলে।কিউট কোন ছেলে স্মার্ট সেটা দেখার আমার কোনো সময় নেই.. তিশাঃআরে এতো রাগছিস কেনো ছেলেটা সত্যি কিউট একটু তাকিয়ে দেখনা??আরে তোর রাফির থেকে বেশি কিউট.. তিশা কথায় নিলা অনেকটা বিরক্ত নিয়েই ছেলেটার দিকে তাকালো... নিলাঃহ্যা কিউট তাতে আমার কি?আর শোন তুই আমার রাফিকে একদম টানবি না বলে দিলাম.. আমার রাফিও অনেক কিউট শুধু আমি রাফিকে বেশি ভাব ধরতে দেই না,,তাই রাফিকে একটু ক্ষেত ক্ষেত লাগে কিন্তু ও এই ছেলের থেকে বেশি কিউট.. তিশাঃশোন তোর রাফি যদি ভাবের ভাব ও নেই না তাও এই ছেলের ধারের কাছেও যেতে পারবে না.. নিলা;আচ্ছা যেতে পারবে না সেটা মানলাম কিন্ত্ তুই হঠাৎ এই ছেলেকে নিয়ে পড়লি কেনো তিশাঃসেটা জানিনা কেনো পড়লাম কিন্তু এই ছেলেকে নিয়ে যতবেশি বলছি ততই আমার ভালো লাগছে নিলাঃআমার তো মনে হচ্ছে তুই ছেলেটার প্রেমে পড়ে গেছিস.. তিশাঃআরে সেইসব কিছুই নারে..দেখ না ছেলেটার গাল দুটো কি গুলু গুলু মনে চাচ্ছে একটু টেনে দেই আর ঠোট দুটো দেখ একদম স্টবেরি নিলাঃআরে বাহ এতো কিছু যা না যা এক...

💝💝***তোর বউ করবি****💝💝

  ***তোর বউ করবি**** "অনিক তুই আবার আবির কে! " সাথী অনিকের পিছন দিকে হুট করে এসে কথাগুলো বললো।অনিক চমকে গেল।অনিক কলেজ ক্যাম্পাসে বসে বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিচ্ছিলো।।সাথীর কথা শোনে আড্ডা হঠাৎ করে থামিয়ে সবাই নীরব হয়ে গেল।সাথী বলতে থাকলো........ ---সত্যি তুই ও নারে।কি বলবো তুই আমার ভালো বন্ধু কিন্তু তর আচার আচরণে না আমার কি বলবো যাস্ট ডিজগাস্টিং লাগেরে।তর এমন আচরণে আমার তোকে বন্ধু ভাবতেও ঘৃণা হচ্ছে।মনে হয়ে তুই আমার শত্রু। কথাগুলো এক নিঃশ্বাসে সাথী বলে অনিকের দিকে ঘৃণা ও প্রশ্নসূচক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকলো।অনিক মাথা নিচু করে রইলো। অনিকের মাথা নিচু করা দেখে সাথী বললো.... ---কি হলো বল? বলবি না তো? ওকে আমার সাথে চল। এখানে আমি কিছু বললেই তো তোর জনদরদী বন্ধুরা আমাকে অপমান করা শুরু করবে। যেমন গুরু তেমন শিষ্য।চল চল।হা হা। কথাগুলো বলে সাথী অনিকের বন্ধুদের দিকে বিদ্রূপ দৃষ্টিতে তাকিয়ে হাসতে লাগলো। অনিকের এক বন্ধু কিছু বলতে যাবে তখন অনিক থামিয়ে দিলো। সাথীর সাথে অনিক চলে আসলো। পার্কে এক ব্রেঞ্চে অনিক ও সাথী বসে আছে।পার্কে অনিকের বিপরীত দিকে বসা এক জুটির দিকে অনিক অনেকটা ঈর্ষা দৃষ্টিতে তাকিয়ে ...

❤️ ভালোবাসার প্রথম প্রহর বেলায়।❤️

  গল্পের নামঃ ভালোবাসার প্রথম প্রহর বেলায়। বিছানায় বসে ধ্যান করছি। জ্বর বাবাজিকে কোনোমতই আসতে দেওয়া যাবেনা।তানাহলে যত প্ল্যান ছিল সব মাটি হয়ে যাবে।ড্রয়ার থেকে আস্তে করে থার্মোমিটার টা বের করে জিহবার নিচে রাখলাম।ফুল ১ মিনিট নাকি ধরে রাখতে হবে।মগের মুল্লুক।এইভাবে এত্ত বড় একটা শক্ত জিনিস মুখে ধরে রাখা যায় নাকি? চকলেট হলে তবুও একটা কথা ছিল চুষে চুষে খাওয়া যেত।ছোটবেলায় তো একবার জ্বরের ঘোরে থার্মোমিটার চাবাতে শুরু করে দিচ্ছিলাম আম্মু ছিল বলে সেই যাত্রা রক্ষা পেয়েছিলাম ঠিকি কিন্তু জ্বর থেকে সেরে উঠার পর উপরতলায় থাকা পেত্নীটার পঁচানির যন্ত্রনায় মাঝে মাঝেই মনে হত সেদিন থার্মোমিটার টা চিবিয়ে পারদ গুলো গিলে ফেললেই বুঝি ভাল হত। যাক গে সেইসব কথা।থার্মোমিটার টা জিহবার নিচ থেকে বের করলাম।  ১০১.০৫ তাপমাত্রা টাকে মোটেও মামুলি মনে হলো না।সব ওই পেত্নীটার জন্য।সেদিন ওকে কলেজ থেকে আনতেই তো যত বিপত্তি।কোন কুলক্ষনে যে ওর কলেজ এর পাশ দিয়ে যাচ্ছিলাম আর বৃষ্টির মধ্যে অসহায় পেত্নীটাকে ভিজতে দেখে শেষ সম্বল ছাতাটা ওর মাথায় ধরে বাড়ি এনেছিলাম কে জানে।ভেবেছিলাম বাসায় আসার পর ভদ্রতা করে একটা ধন্যবাদ জানাবে কি...

গল্প ঃ- সপ্নছায়া !

 গল্প ঃ- সপ্নছায়া !  -গুড আফটারনুন ম্যাম  একটু চাপা হাসি দিয়ে ভেতরে প্রবেশ করলাম।এই রেস্টুরেন্টে আমি আগে কখনো আসিনি।অনেক বড় আর বেশ সুন্দর।হালকা নীল বাতি জ্বলছে।ভেতরের পরিবেশটা বেশ মনোরম,সন্ধ্যে সন্ধ্যে ভাব।এই মাত্র যে আমি ত্বক ফাটা রোদ্দুরে রিক্সা চড়ে এসেছি তা ভুলেই গিয়েছি। রোমান্টিক জুটির জন্য রোমাঞ্চকর পরিবেশ।খুঁজে খুঁজে কোণার দিকের একটা চেয়ারে বসলাম। আমি আবার একটু কেমন যেন টাইপের মেয়ে ।হাসাহাসি,দুষ্টুমি,হৈচৈ,আড্ডা এসব পছন্দ করিনা।আসলে এসব আমার ভালোই লাগেনা।বন্ধুরা এইজন্য আমাকে 'নিরামিষ' উপাধিতে ভূষিত করেছে।বিকেলে ওরা যখন আড্ডা বা ঘোরাঘুরিতে ব্যাস্ত তখন আমি ব্যালকনিতে থাকা আর এফ এল প্লাস্টিক চেয়ারে বসে কানে হেডফোন গুঁজে দেই।আমার কানে বাজে নজরুল নয়তো রবীন্দ্র আর হাতে থাকে হুমায়ূন বা শরৎচন্দ্র।তবে কবিতা পড়তে আমার ভালো লাগেনা।এমন না যে বন্ধুদের সাথে যেতে  আমাকে বাসা থেকে বারণ করা হয়,আমি নিজেই যাইনা।আর কখনো ওদের সাথে বের হলেও রাস্তা বদলে আমি চলে যাই নীলক্ষেতে। আজকে একটা এডভেঞ্চারের জন্যই এই রেস্টুরেন্টে আমার আসা।পারিবারিক ভাবে বিয়ে ব্যাপারটা কি এডভেঞ্চারের আওতায় পড়েনা?...