সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

গল্প::অবশেষে ম্যামের প্রেমে পড়লাম

   Bangla Love story গল্প:: অবশেষে ম্যামের প্রেমে পড়লা আমি রনি অনার্স ফাইনাল ইয়ারে পড়ি। আমাদের কলেজের সব স্যারেরা আমাকে ভালো ভাবেই চেনেন। কারনটা হলো আমি কলেজের টপার।লেখাপড়ায় যেমন ভালো খেলাধুলায় ও তেমন ভালো।তাছাড়া কলেজের যে কোন অনুষ্ঠানেও আমাকে উপস্থাপনা করার দায়িত্ব দেওয়া হয়।এমনকি আন্ত কেলেজ ক্রিকেট ও ক্যরাটি টুনামেন্টেও আমার জন্যে আমাদের কলেজ চাম্পিয়ন হয়েছে এবার।সব স্যারেরা আমাকে নিয়ে গর্ব করে। আর সারা কলেজের মেয়েরাতো আমার সাথে কথা বলার জন্য পাগল।তবে আমি কারও সাথে মানে মেয়েদের সাথে কথা বলি না। আমি সব বিষয়ে পারদর্শী হলেও একটা বিষয়ে অনেক পিছিয়ে আছি আর তা হলো মেয়েদের কে খুব ভয় পায়। কলেজে কোন মেয়ের সাথে কথা বলিনা যদিও মেয়েরা আমার সাথে কথা বলার জন্য আমার পিছনে পিপড়ার মতো লাইন দিয়ে থাকে সবসময়। ।।আমাদের কলেজের প্রিন্সিপালের মেয়ে নাম মোহনা,আজ আমাদের কলেজেই ইংরেজির টিচার হিসেবে জয়েন করবে।তাকে আজ বরণ করা হবে। সেই জন্য আমাদের কলেজ ক্যাম্পাসে আজ একটা মিলন মেলা বসেছে মানে কলেজের সকল ছাত্র-ছাত্রী এবং সার, আমরা সবাই ক্যাম্পাসে অধীর আগ্রহে বসে আছি কখন নতুন ম্যামকে বরন ...

ম্যাডামের মেয়ে যখন বউ

  গল্প: ম্যাডামের মেয়ে যখন বউ --- ক্যাম্পাসে বসে আড্ডা দিচ্ছি আমি আর আমার হারামি বন্দু গুলা।খুব মজা করছি এক বন্ধু বললো মামা এইভাবে বসে থাকতে আর ভালো লাগছে না চল এবার একটা গেম খেলি। আমি- কি গেম মামা? রবি- চল দোস্ত গানের কলি খেলি,, আমি- হুম মামা চল প্রথমে নাজমুল শুরু করলো তারপর রবির পালা রবি শেষ করলো আর আমাকে গান গাইতে হবে(ওও) দিয়ে মাথায় তো কোন গান আসছে নাহ কি যে করি কিছুই মাথায় আসছে না,, কিন্তু একটা গান তো গাইতেই হবে না হলে তো মান সন্মান থাকবে নাহ। আমি শুরু করলাম ও মাইয়া তুই সুন্দররী বান্দরনী তরে নিয়ে যামু কলকাতায়,, ও মাইয়া তরে আমার ভালো লাগছে হবি আমার বউ....... ভাই গান তো শেষ করতে পারলাম না।কিন্তু আমার যে পরিস্তিতি তাতে করে মনে হচ্চে আমি শেষ হয়ে যাবো। বুঝেন নাইই আরে একটা মাইয়া এসে আমার কলার ধরছে,,উফফফ লাগছে তো ছাড়ুন আমায়,,আর আপনি কে আমাকে এই ভাবে ধরেধেন কেনো শুনি উফফফ আম্মু বাচাও তোমার ছোট পিচ্চু ছেলেটাকে এই মাইয়া মনে হয় আজকে মেরেই ফেলবে। রবি- আরে ওকে অই ভাবে ধরেছেন কেনো? ছাড়ুন ওকে.. মেয়েটি- ছাড়বো মানে, এই সব ছেলেদের উচিৎ শাস্তি দেওয়া উচিত। আমি- কি ক...

গল্পঃ জরুরি ভালোবাসার রোমান্টিক গল্প

      গল্প: জরুরি ভালোবাসা রোমান্টিক গল্প - এ্যাও আপনি আমার পাশে কি করছেন?(নিলিমা) চিৎকার করে উঠলো মেয়েটা। - আমাকে জড়িয়ে ধরছেন কেনো আপনি?(নিলিমা) আমি সুযোগ বুঝে ভাবলাম একটু মজা নেই। - আজকে রাতে তুমি শুধুই আমার সুন্দরি।(আমি) একটু ভিলেন এর পার্ট নিলাম। - প্লিজ ছেড়ে দেন আমাকে প্লিজ।(নিলিমা) -আজকে ছাড়াছাড়ি নাই আর বাড়ি থেকে পালানোর সময় মনে ছিলোনা এসব কিছু।(আমি) - বাবা বিয়ে ঠিক করছে আমি কি করবো আমি বিয়ে করবো না তাই পালাইছি।(নিলিমা) আমি ছেড়ে দিয়ে বললাম, - বয়ফ্রেন্ড আছে?(আমি) - না।(নিলিমা) - তাহলে কোথায় যাবেন।(আমি) - কেনো আপনাকে পাইছি না আপনার সাথে যাবো।(নিলিমা) - আমি কিন্তু মানুষ ভালো না যখন তখন কিছু একটা করে ফেলতে পারি।(আমি) - আপনি অনেক ভালো।(নিলিমা) - কিভাবে জানলেন?(আমি) - আপনি এখনো আমাকে কিছু করেন নাই। রাতে খেতে দিছেন আর এখন থাকার ও ব্যাবস্থা করে দিছেন।(নিলিমা) - থাকার ব্যাবস্থাটা খুব ভালো হইছে এক ঘরে দুজন অবিবাহিত ছেলে মেয়ে।(আমি) - আমি ঘুমাবো। আর আপনি যদি আবার উল্টা পাল্টা কিছু করছেন তাহলে আপনার খবর আছে?(নিলিমা) - ওরে বাবা ভয় পাইলাম ...

গল্পঃ জীবন মরনের ভালোবাসার গল্প

              গল্পঃ জীবন মরনের ভালোবাসার গল্প বাড়িতে আত্নীয়স্বজন পাড়া প্রতিবেশীরা সবাই আসতে শুরু করেছে।বিকাল ৪টার নাগাত দাওয়াতের সব লোকজন আসা শেষ হলো।আমি ঘর বাড়ি ঝাড়ু দিয়ে এসেছি ঘরে।এর মধ্যে আমার বড় আপু আসলো।এসেই আমার কাজ করা দেখে রেগে গেলো। (বড় আপু) - মা, মা কই গেলা শোনো তো।(অনেকটা জোর গলায়) আপুর ডাক শুনে মা ছুটে এলো।এসে বললো কি হয়ছে বল। ( বড় আপু)- আগামীকাল যে মেয়েটার বিয়ে সে মেয়েটাকে দিয়ে কি আজ কাজ না করালে কি হয় না? (মা)- আমি তো অসুস্থ কোমড় নিয়ে কিছু করতে পারি না।কী করবো বল? দিন টি ২৪ শে অক্টোবর ২০১৩ সাল। (বড় আপু)- কেনো মা? তোমার ছেলের বউয়েরা কী করছে? একটা না দুটা না চার চারটে বউ তারা কী একজন ও উঠোন ঝাড়ু দিতে পারে না? এক জনও কি ঘরের কাজ গুলি করতে পারছেনা? কথাগুলো এক নিস্বাসে বলে ফেললো বড় আপু।যদি ওরা এই বাড়ির কাজকে পরের বাড়ির কাজ মনে করে, তাহলে ওদের সবাইকে বিয়ের পর বাড়ি থেকে বের করে দিবা বলে দিলাম।সামান্য উঠোন যারা ঝাড়ু দিতে পারে না।তারা এ বাড়িতে থাকার কোনো অধিকার রাখে না। আপুর কথায় প্রায় ঝগড়া বাধানোর জন্য বড় ভাব...

গল্প: ১০ দিনের বউ

গল্প: ১০ দিনের বউ সকালে দরজায় পত্রিকাওয়ালার ডাক শুনে ঘুম ভাঙলো.... ঘুম ঘুম চোখে ঘড়ির দিকে তাকালাম.... ৯:২৫ বাজে... OMG........সাড়ে ন'টা বেজে গেছে... তাড়াতাড়ি শরীরের উপর থেকে কাঁথাটা একপাশে ছুড়ে ফেলে দিয়ে বাথরুমের দিকে দৌড় দিলাম.... যত তাড়াতাড়ি সম্ভব দাঁতে ব্রাশ ঘষাতে লাগলাম... চোখে মুখে জল দিলাম... অতঃপর ফ্রেস টেস হয়ে রুমে এলাম... একদিকে শার্ট প্যান্ট পড়ে রেডি হচ্ছি.. একইসাথে অন্যদিকে মুখে পাউরুটি ঢুকাচ্ছি... ভালো করে খাওয়ারও সময় নেই.. উফফ অনেক দেরি হয়ে গেছে... শেষে তাড়াতাড়ি মুখের পাউরুটিটা গিলে টাই টা হাতে নিয়েই তাড়াতাড়ি দরজা লক করে বেরিয়ে পড়লাম.. দ্রুত হাটা ধরলাম... ইসস বাইকটা Repair করাতে দিয়েছি.. নাহলে বাইক দিয়েই যাওয়া যেত.. যাই হোক এখন এসব না ভেবে তাড়াতাড়ি বড় রাস্তায় গিয়ে একটা রিকশায় উঠলাম.... রিক্সায় বসে বসে টাই টা বেধে নিলাম.... আজকে অনেকটাই দেরি হয়ে গেছে... ব্যাচেলর মানুষ.. ঢাকায় একটা প্রাইভেট কোম্পানিতে জব করি.. একটা মেসে একাই থাকি.. সকাল সকাল যে কেউ ঘুম থেকে ডেকে তুলবে সেরকম কেউও তো নেই... যাই হোক, এখন এসব ভাবলে চলবে না.. আমাদের অফিসের বস এমন...