সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

***গল্পঃ অভিনয়- (৪ পর্ব)***

 

অভিনয়
পর্ব:৪

আরে ব্যাপার না ডাইরীর যেটুকু পুরে গেছে সেই টুকু আমি আমার নিজের মত করে সাজিয়ে নিবো আশা করি তোমার ভাইয়ার ভালো লাগবে

রাত্রীঃতাহলে যাও গিয়ে ডাইরি নিয়ে কাজ শুরু করে দাও..
তিশাঃআরে আমি কি জানি নাকি তোমারর ভাইয়া ডাইরি কোথায় রেখেছে..তুমি আমাকে ডাইরি এনে দিবে..

রাত্রীঃআমি পারবো না ভাইয়া জানতে পারলে আমাকে খুব মারবে..

তিশাঃতুমি যে রকির সাথে প্রেম করো সেটা বাসায় জানে??

রাত্রীঃননাহ কেও জানেনা..
তিশাঃযদি আমি জানিয়ে দেই তাহলে কেমন হবে??

রাত্রীঃপ্লিজ ভাবি আমার সাথে এমন করো না..

তিশাঃতাহলে চুপচাপ আমাকে ডাইরিটা এনে দাও

রাত্রীঃআচ্ছা এনে দিবো কিন্তু এর জন্য কিন্তু আমাকে পরে সাহায্য করতে হবে..
তিশাঃহ্যা বুনু তোমাকে সাহায্য করবো..তুমি যাও গিয়ে তাড়াতাড়ি ডাইরি নিয়ে আস..

রাত্রী ডাইরি আনতে চলে গেলো..

তিশা চুপ করে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে এটা ওটা ভাবছে..
কিছুক্ষণ পর রাত্রী চলে এসেছে

এই নাও তোমার ডাইরি।।

তিশা ডাইরিটা নিয়ে বললো যাও অনেক রাত হয়ে গেছে এখন রুমে গিয়ে ঘুমাও..
রাত্রীঃআর তুমি কি করবে??
তিশাঃএখন গিয়ে তোমার ভাইয়াকে ইচ্ছা মত পিটানি দিবো..
তিশা রাত্রীকে রুমে পাঠিয়ে দিয়ে নিজেও রুমে চলে গেল..
রুমে গিয়ে দেখে মামুন ঘুমিয়ে গেছে..
ঘুমন্ত অবস্থায় মামুনকে কেমন লাগে সেটা আমি জানিনা তাই বলতে পারলাম না..
তিশা অনেকক্ষণ এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে ছিলো..তারপর তিশার চোখেও ঘুম ভর করলো..
কিন্তু ঘুমালে চলবে অধরাকে প্রথম মামুন কি অবস্থায় দেখেছিলো সেটা জানতে হবে আর কাল সেই মত কাজ করতে হবে...
তিশা ডাইরিটা খুলে পড়তে শুরু করলো..
তবে বেশি পড়লো না কারণ তাহলে সব গুলিয়ে ফেলতে পারে..

কিছুটা পরে ডাইরিটা নিজের ব্যাগের মধ্যে রেখে মামুনের দিকে মুখ করে তিশা শুয়ে পড়লো

অনেকক্ষণ মামুনের দিকে তাকিয়ে ছিলো.
তাকিয়ে থাকতে থাকতে কখন তিশা

ঘুমিয়ে গিয়েছিলো সেটা তিশা নিজেও জানেনা

ফজরের আজান শুনে তিশার ঘুম ভাঙল

তিশা উঠে ফ্রেশ হয়ে রেডি হয়ে নিলো.

আর অপেক্ষা করছে মামুন কখন ঘুম থেকে উঠবে.

মামুনে ঘুম ভাঙল উঠে প্রথমে ফ্রেশ হয়ে নিলো

আজ বাসা কেমন জেনো চুপ হয়ে আছে

ফ্রেশ হয়ে নিচে আসলো কাওকে পাচ্ছে না সারা বাসা খুজল কিন্তু বাসায় কেও নেই..
মামুন ভাবলো হয়তো ছাদে আছে তাই মামুন ছাদে চলে গেলো কিন্তু সেখানেও কেও ছিলো না..!তারপর নিচে চলে আসলো বাসায় ছোট একটা বাগান আছে
মামুন নিচে এসে দেখে কেও একজন কালো শাড়ি পরে বসে আছে..
মামুন অনেকটাই অবাক হয়ে গেছে..
কারণ মামুন যেদিন প্রথম অধরাকে দেখেছিলো সেদিন অধরা ঠিক একই রকমভাবে কালো শাড়ি পরে বগানে বসে ছিলো..
মামুনের মধ্যে এক প্রকার ঝড় শুরু হয়ে গেছে

মামুন আস্তে আস্তে এগুতে লাগলো কে সেটা দেখার জন্য..
কাছে গিয়ে পেছন থেকে কাপা কাপা হাতে কাধে হাত দিলো.

সে পিছনে ফিরে তাকালো সাথে সাথে মামুন কাধ থেকে হাত নামিয়ে নিলো..

কি হলো কাধ থেকে হাত নামিয়ে নিলে কেনো?আর দেখো তো আমাকে কেমন লাগছে??
মামুন কিছু বলছে না চুপটি করে দাঁড়িয়ে আছে..
কি হলো কিছু তো একটা বলো..
ভালো লাগছে আমাকে?
মামুন মাথা নাড়িয়ে না উত্তর দিলো..
মামুন এমন উত্তর দিবে তিশা সেটা আশা করেনি..

তিশা মন খারাপ করে বললো তুমি একটা পচা হুহ তোমার সাথে কথা নেই।।
এই কথা বলে তিশা চলে আসলো..
তিশার পেছন পেছন মামুন আসলো..
এসে দেখে আব্বু আম্মু রাত্রী সবাই আছে..
তিশা আম্মুর পাশে বসে কান্না করছে একদম বাচ্চাদের মত।
জানো আম্মু তোমার ছেলে বলেছে আমাকে নাকি ভালো লাগছে না..
আম্মু;কে বলেছে ভালো লাগছে না তোকে অনেক ভালো লাগছে একদম লক্ষি একটা বউ..
তিশাঃআম্মু আমাকে আর বলতে হবে না আমি জানি আমাকে দেখতে খারাপ লাগছে..ভালো লাগলে তো তোমার ছেলে বলতই হনুমান একটা..
আরে আর কাদিস না চল খাবার বানাবো চল..

তিশাঃআজকে আমি সবার জন্য রান্না করবো তোমরা যাও গল্প করো আমি রান্নাঘরে যাচ্ছি..

আম্মুঃনাহ সবে তো বউ হয়ে এসেছিস এখনো তেমন কিছুই জানিস না তাই আমি থাকবো তোর সাথে সব শিখিয়ে দিয়ে আমার ছুটি..
আম্মু আর তিশা মিলে খাবার রান্না করতে চলে গেলো..

মামুনের আজ আরো বেশি করে অধরার কথা মনে পড়ছে আর যতবার অধরার কথা মনে পড়ছে তিশাকে লুকিয়ে লুকিয়ে দেখছে..
পেছন থেকে দেখলে তিশা আর অধরার মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই,,কিন্তু সামনে থেকেই দেখলেই সব এলোমেলো হয়ে যাচ্ছে..তাই তিশা যখন অন্যদিকে ঘুরে কাজ করছে মামুন উকি দিয়ে দেখছে এটা রাত্রীর নজরে পড়লো..

রাত্রীঃকিরে ভাইয়া ভাবির প্রেমে পড়ে গেলি নাকি??
বউ তো তোর চুরি করে দেখার কিছু নেই যা সামনে গিয়ে দেখে আয়..

রাত্রীর কথায় অনেক টা লজ্জায় পড়ে গেলো..
রাত্রীকে একটা চড় দেখিয়ে সেখান থেকে চলে আসলো..
এসে অধরার ছবি দেখছে..
আর নিরবে কান্না করে যাচ্ছে..

এইভাবে কতক্ষণ গেলো,,
তারপর আবার নিচে চলে এলো..
এসে খাবার টেবিলে বসে পড়লো.

তার কিছুক্ষণ পর খাবার টেবিলে চলে আসলো সবাই খেতে বসেছে..
খাবার মধ্যে হঠাৎ তিশা চিৎকার করে উঠে বললো ঝাল ঝাল পানি পানি মামুন নিজের অজান্তেই গ্লাসে পানি ভরে তিশাকে খাইয়ে দিলো..

অধরারও একদম ঝাল সহ্য করতে পাড়তো না,,
একদিন ফুসকা খেতে গিয়ে
এইরকম এক কান্ড হয়েছিলো
ঝাল একটু বেশি হয়ে গেছিলো

অধরা সেটা খাবার পর চিৎকার করতে শুরু করে আর মামুন তখন ঠিক এইভাবেই পানি খাইয়ে দিয়েছিলো..
অনেকদিন পর ঠিক একইরকম ঘটনায় মামুন কিছুই বুঝে উঠতে পাড়ছিলো না,,
যখন এটা বুঝতে পাড়লো সে অধরাকে নয় তিশাকে পানি খাইয়ে দিয়েছে তখন না খেয়েই উঠে গেলো..
ছেলের এমন কান্ড দেখে ওর আব্বু আম্মু আবারো অবাক আর কিছুটা খুশিও হয়েছে

আব্বুঃতুই পারবি মা তুই পারবি আমার
ছেলেকে ঠিক করতে তুই পারবি,
তিশাঃতোমরা দোয়া করো আমি যেনো আমার স্বামীকে সুস্থ জীবন দিতে পারি

কয়েকদিন পর

তিশাঃএই শুনো না একটু..

মামুন ফোন টিপছিলো এমন সময় তিশা ডাক দিয়ে বললো..

মামুন ফোন ছেড়ে তিশার দিকে তাকালো..

তিশাঃচলো না আজ কোথাও ঘুরে আসি প্লিজ প্লিজ প্লিজ..
মামুন মাথা নেড়ে উত্তর দিলো সে যাবে না..
তিশাঃকেনো যাবে না প্লিজ আমার সাথে চলো সেই লেকের ধারে যাবো দুজন একসাথে হাটবো সন্ধ্যায় ফুসকা খাবো আসার সময় রিক্সায় আইসক্রিম খাবো চলো না চলো..
তিশার যা যা বললো এইই সব কিছু অধরা করতো..

কি হলো বলো যাবে বলো..
মামুন এইবার আর না করতে পারলো না
মাথা নেড়ে উত্তর দিলো সে যাবে..
তিশাঃএইতো আমার লক্ষিবর উম্মাহ.

হাম্মি দিয়েই তিশা উধাও..

বিকেলবেলা তিশা একটা নীল শাড়ি পড়েছে আর মামুনের জন্য নীল পাঞ্জাবী।।
নীল রঙ মামুনের পছন্দ আর ওরা আগে যখন কোথাও ঘুরতে বের হতো বেশিরভাগ সময় নীল রাঙের জামা পড়েই বের হতো..
তিশাকে নীল রাঙের শাড়িতে অনেক সুন্দর লাগছিলো মামুন একবার তাকিয়ে আর চোখ ফেরাতে পারছিলো না..ঠিক যেনো অধরার প্রতিচ্ছবি..
শুধু ফেস কাটিংয়ে কোনো মিল নেই তাছাড়া পুরো অধরা..
এই আর কতক্ষণ অমন হা করে তাকিয়ে থাকবে
আমাদের বের হতে হবে তো..
তিশার এই কথা শুনে মামুন বাস্তবে ফিরে আসে..
মামুনকে পাঞ্জাবিটা দিয়ে বললো তাড়াতাড়ি পরে নাও দেড়ি হয়ে যাচ্ছে তো..মামুন অল্প একটু সময়ের মধ্যেই রেডি হয়ে নিলো..
তারপর বাসা থেকে বের হলো তিশা যখন রিক্সা ডাকছিলো তখন মামুন ইশারায় বুঝিয়ে দিচ্ছিলো গাড়ি থাকতে কেনো রিক্সাতে যাবে..

তিশাঃকারণ রিক্সাতে ঘুরতে বেশি ভালো লাগে তাই..
এই দেখো রিক্সাতে আমরা পাশাপাশি বসতে পাড়ছি কিন্তু গাড়িতে সেটা সম্ভব হতো বলো??
তুমি গাড়ি চালাতে আর আমাকে দূরে বসে থাকতে হতো যেটা আমার একদম ভালো লাগে না..
তাই আমি রিক্সাতেই যাবো..
দুজন মিলে রিক্সাতে উঠলো..
তিশা যখন মামুনের হাত টা শক্ত করে ধরলো তার মনে হলো অধরা ওর পাশেই বসে আছে সেই চিরোচেনা একটা ঘটনা দুজন রিক্সাতে যাচ্ছে অধরা মামুনের হাত ধরে বসে আছে আর দুজন নানান রকম গল্প করছে..

--------------------------------------------
https://banglalovestory247.blogspot.com/

tags:
Banglalovestory247, love story bangla, love story, নতুন রোমান্টিক লাভ স্টোরি, লাভ স্টোরি, রোমান্টিক লাভ স্টোরি বাংলা, ভালোবাসার গল্প, প্রেমের গল্প,নতুন ভালোবাসার গল্প, রোমান্টিক ভালোবাসার গল্প, সেরা ভালোবাসার গল্প, প্রেমের গল্প ও কবিতা,

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

গল্প: ১০ দিনের বউ

গল্প: ১০ দিনের বউ সকালে দরজায় পত্রিকাওয়ালার ডাক শুনে ঘুম ভাঙলো.... ঘুম ঘুম চোখে ঘড়ির দিকে তাকালাম.... ৯:২৫ বাজে... OMG........সাড়ে ন'টা বেজে গেছে... তাড়াতাড়ি শরীরের উপর থেকে কাঁথাটা একপাশে ছুড়ে ফেলে দিয়ে বাথরুমের দিকে দৌড় দিলাম.... যত তাড়াতাড়ি সম্ভব দাঁতে ব্রাশ ঘষাতে লাগলাম... চোখে মুখে জল দিলাম... অতঃপর ফ্রেস টেস হয়ে রুমে এলাম... একদিকে শার্ট প্যান্ট পড়ে রেডি হচ্ছি.. একইসাথে অন্যদিকে মুখে পাউরুটি ঢুকাচ্ছি... ভালো করে খাওয়ারও সময় নেই.. উফফ অনেক দেরি হয়ে গেছে... শেষে তাড়াতাড়ি মুখের পাউরুটিটা গিলে টাই টা হাতে নিয়েই তাড়াতাড়ি দরজা লক করে বেরিয়ে পড়লাম.. দ্রুত হাটা ধরলাম... ইসস বাইকটা Repair করাতে দিয়েছি.. নাহলে বাইক দিয়েই যাওয়া যেত.. যাই হোক এখন এসব না ভেবে তাড়াতাড়ি বড় রাস্তায় গিয়ে একটা রিকশায় উঠলাম.... রিক্সায় বসে বসে টাই টা বেধে নিলাম.... আজকে অনেকটাই দেরি হয়ে গেছে... ব্যাচেলর মানুষ.. ঢাকায় একটা প্রাইভেট কোম্পানিতে জব করি.. একটা মেসে একাই থাকি.. সকাল সকাল যে কেউ ঘুম থেকে ডেকে তুলবে সেরকম কেউও তো নেই... যাই হোক, এখন এসব ভাবলে চলবে না.. আমাদের অফিসের বস এমন...

{গল্প: হেড মাষ্টারের দুষ্টু মেয়ে }

  গল্প: হেড মাষ্টারের দুষ্টু মেয়ে জে এস সি পাশ করে আজ নতুন একটা স্কুলে ভর্তি হলাম অবশ্য আগে বাবা মার সাথে থাকতাম এখন ভাইয়ার কাছে আসলাম কারন স্কুল টা কাছে তাই | তো আজ প্রথম স্কুলে গেলাম ক্লাসে ঢুকবো তখনি দেখি কে যানো আমাকে লেং মেরে ফেলে দিছে তখন থাপ্পর দিতে যাবো তখনি দেখি এটা আর কেও না একটা মেয়ে দেখছি হাসছে আর মেয়ে টাও অপূরুপ সুন্দর মনে হলে এক মায়াবতী দূর এই সব চিন্তা করে লাভ নাই তো দেখি মেয়েটা বলতেছে- মেয়ে: এই ছেলে চোখে দেখিস না ? আমি অবাক হয়ে গেলাম কার প্রশ্ন কাকে বলার কথা সে আমাকে বলতেছে তখন আমি বল্লাম- আমি: আজব তো আপনি তো আমাকে লেং মেরে ফেলে দিছেন ? মেয়ে: এই তুই দেখছিস আমি তোকে ফেলে দিছি ? আমি: না আল্লাহ তো আমাকে কানা বানিয়ে দুনিয়া পাঠাইছে কিছু তো দেখি না | দেখি আমার কথা শুন হাসতেছে পরে বল্লো----> মেয়ে: এই তোর সাহস তো কম না বড়দের সাথে এইভাবে কথা বলস ? আমি: বড় মানে আর আপনি এইভাবে তুই তোকারি ভাবে কথা বলতেছেন কেনো? মেয়ে: কি তোর কত্ত বড় সাহস আমার সাথে এরকম ভাবে কথা বলিস তুই আমাকে চিনিস আমি কে ? আমি: কেনো আপনি কি প্রধানমন্ত্রীর মেয়ে নাকি যে ভালোভাবে কথা...

গল্প::অবশেষে ম্যামের প্রেমে পড়লাম

   Bangla Love story গল্প:: অবশেষে ম্যামের প্রেমে পড়লা আমি রনি অনার্স ফাইনাল ইয়ারে পড়ি। আমাদের কলেজের সব স্যারেরা আমাকে ভালো ভাবেই চেনেন। কারনটা হলো আমি কলেজের টপার।লেখাপড়ায় যেমন ভালো খেলাধুলায় ও তেমন ভালো।তাছাড়া কলেজের যে কোন অনুষ্ঠানেও আমাকে উপস্থাপনা করার দায়িত্ব দেওয়া হয়।এমনকি আন্ত কেলেজ ক্রিকেট ও ক্যরাটি টুনামেন্টেও আমার জন্যে আমাদের কলেজ চাম্পিয়ন হয়েছে এবার।সব স্যারেরা আমাকে নিয়ে গর্ব করে। আর সারা কলেজের মেয়েরাতো আমার সাথে কথা বলার জন্য পাগল।তবে আমি কারও সাথে মানে মেয়েদের সাথে কথা বলি না। আমি সব বিষয়ে পারদর্শী হলেও একটা বিষয়ে অনেক পিছিয়ে আছি আর তা হলো মেয়েদের কে খুব ভয় পায়। কলেজে কোন মেয়ের সাথে কথা বলিনা যদিও মেয়েরা আমার সাথে কথা বলার জন্য আমার পিছনে পিপড়ার মতো লাইন দিয়ে থাকে সবসময়। ।।আমাদের কলেজের প্রিন্সিপালের মেয়ে নাম মোহনা,আজ আমাদের কলেজেই ইংরেজির টিচার হিসেবে জয়েন করবে।তাকে আজ বরণ করা হবে। সেই জন্য আমাদের কলেজ ক্যাম্পাসে আজ একটা মিলন মেলা বসেছে মানে কলেজের সকল ছাত্র-ছাত্রী এবং সার, আমরা সবাই ক্যাম্পাসে অধীর আগ্রহে বসে আছি কখন নতুন ম্যামকে বরন ...