সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

***গল্পঃ অভিনয়- (৩ পর্ব)***

 

অভিনয়
পর্বঃ৩

আজ অনেক দিন পর তিশার ছোয়ায় অধরাকে অনুভব করতে পারলো যার ফলে মামুন একটা ঘোরের মধ্যে চলে গেছে

আব্বুঃকিরে তোর কি হলো কিছু বলছিস না কেনো??

মামুন কিছু বলছে না চুপ করে দাঁড়িয়ে আছে..

মামুনের নিরবতাকে সবাই হ্যা ধরে নিয়েছে..

তিশা মামুনের দিকে তাকানোর সাহস পাচ্ছে না কারণ তিশা মামুনের রাগি চেহারা দেখেছে আর অনেক ভয় পেয়েছে..
তিশা চুপ করে বসে আছে..

তিশার আব্বুঃহ্যা তাহলে পাকা কথা সেরে ফেলাই ভালো..
আব্বুঃহুম দেড়ি করতে চাই না,,কারণ ছেলের মন পরিবর্তন হয়ে গেলে নতুন করে সমস্যার মধ্যে পড়তে হবে..তাই আমি চাচ্ছি আজ কালের মধ্যে বিয়ে দিয়ে দিতে..
তিশার আব্বুঃকিন্ত্ আমার একমাত্র মেয়ের বিয়ে
একটু অনুষ্টান না করলে কেমন দেখাবে..
আব্বুঃহ্যা সেটা আমিও বুঝি কিন্তু কিছু করার নেই
আকি তাড়াতাড়ি বিয়ে দিতে চাচ্ছি..
তিশাঃআব্বু তুমি এতো কথা বলছ কেনো??
আমিও চাই তাড়াতাড়ি বিয়ে করে মামুনকে সুস্থ জীবন দিতে।।আমি জানি ও একাকীত্বে ভুগছে।
ওর দরকার এমন একজনকে যে ওকে সময় দিবে ওর সব কিছু বুঝবে.আর আমি চাই ওর সাথে সাথে থাকতে যদি পারো আজকেই বিয়ে দিয়ে দাও..

আব্বুঃনাহ মা সেটা হয় না একেবারে যে অনুষ্ঠান করবো না সেটা না...এই একদিনে যতটুকু পারি ততটুকু করবো.
তিশাঃআব্বু কোনো কিছুরই দরকার নেই,,আজকেই বিয়ে দিয়ে দিন..আমি কথা দিচ্ছি খুব তাড়াতাড়ি মামুনকে আমি সুস্থ করে তুলবো..তখন নাহয় বড় করে সব আয়োজন করে বিয়ে দিবেন এখন এইসব থাক,
আব্বুঃএতে আমার কোনো আপত্তি নেই..আমি চাই আমার ছেলেটা যেনো সুস্থ জীবনে যাপন করতে পারে এখন যদি তোমার আব্বু আম্মু এটা চাই তাহলে আজকেই বিয়ের সব কাজ সেরে ফেলবো.
তিশার আব্বুঃআমারো কোনো আপত্তি নেই..আমার মেয়ে যেখানে রাজি সেখানে আপত্তি করে লাভ নেই..
তাহলে সব ব্যাবস্থা করা যাক

উকিল এসেছে

তিশা সাইন করে দিলো.
কিন্তু
মামুন কলম হাতে করে বসে আছে..
আব্বুঃকি হলো মামুন সাইন কর..
আম্মু;দেখ মামুন পুরোনো কথা এখন মনে না করাই ভালো..

মামুন তবুও চুপ করে বসে আছে..

তিশা এতোক্ষন চুপ করে সব দেখছিলো

কিন্তু এইভাবে আর কতক্ষণ চুপ করে থাকা যাই..
তাই তিশা উঠে গিয়ে মামুনের হাত চেপে ধরলো..
মামুন আবার ঘোরের মধ্যে চলে গেছে..
কি হলো এমনভাবে চুপ করে বসে আছ কেনো
সাইন করে দাও..
তিশা কয়েকবার বলতেই মামুন সাইন করে দিলো..

মামুনের তিশার কথায় সাইন করে দিলো এটা দেখেই আব্বু আম্মু একটুটু অবাক হলো.

রাতে তিশা গিয়ে ঘরে বসে আছে..
মামুন কোথায় আছে সেটা কেও জানেনা..
হয়তো বাসার কোনো এক কোনে দাঁড়িয়ে কান্না করছে

অনেকরাত হয়ে গেছে কিন্তু এখনো মামুন ঘরে আসছে না..
রাত অনুমানিক প্রায় ১টার সময় মামুন রুমে আসলো
তিশা বসেই আছে..

মামুন রুমে আসতেই তিশা মামুনের কাছে চলে গেলো

তিশা লক্ষ্য করলো মামুনের চোখ দুটো ফুলে আছে আর লাল হয়ে আছে
তিশার বুঝতে বাকি রইলো না মামুন এতোক্ষন কান্না করেছে
তিশাঃএই তুমি এতোক্ষন কান্না করেছে..
মামুন মাথা নেড়ে উত্তর দিলো..
তিশা;কেনো কান্না কেনো করেছ??
মামুন এইবারর আর কিছু বলছে না চুপ করে দাঁড়িয়ে আছে..
তিশাঃকি হলো আমি কিছু জিজ্ঞাস করছি তো নাকি?বলো কান্না কেনো করেছ?
মামুন এইবার একটা খাতা আর কলম নিলো..তারপর কিছু একটা লেখে সেটা তিশাকে দিলো..

তিশা সেটা পড়তে লাগলো লেখা আছে..
আমি অধরাকে খুব ভালোবাসি আমি অধরাকে কথা দিয়েছিলাম অধরা ছাড়া আর কাওকে কোনো দিন বিয়ে করবো না
কিন্তু আজ আমি আমার কথা রাখতে পারলাম না,,
আমি আমার অধরাকে ঠকিয়েছি..
তিশাঃদেখো মামুন যে চলে গেছে তার কাছে দেওয়া কথা কেনো এখনো মনে রেখেছ বলো তুমি..
মামুন আবার লেখে দিলো

লেখা ছিলো..
কে বলেছে আমার অধরা আমাকে ছেড়ে চলে গেছে অধরা সব সময় আমার সাথে থাকে..
তিশাঃমামুন
তুমি কতদিন আর কল্পনার রাজ্যে বসবাস করবে বলতে পারো?হ্যা মানছি তুমি অধরাকে ভালোবাস..
কিন্তু অধরা কি এই পৃথিবীতে আছে সে তো নেই
তোমাকে একা করে চলে গেছে.
আচ্ছা আমাকে বলতে পারবে আল্লাহ না করুন যদি অধরার যায়গায় তোমার কিছু হয়ে যেত
অধরা কি তোমার জন্য অপেক্ষা করতো?
সেকি তোমার মত একা জীবন যাপন করতো..
হ্যা সে চাইতো তোমার সৃতি নিয়ে বেচে থাকতে কিন্তু কতদিন পরিবারের চাপে পড়ে একসময় না চাইতেও অন্য কাওকে বিয়ে করে ফেলতো।

মামুন আবার কিছু লিখে দিলো..

তাহলে তো আমাকে মরে দেখতে হয় অধরা সত্যি অন্য কাওকে বিয়ে করে কিনা??
এটা পরেই তিশা রেগে মামুনকে একটা চড় বসিয়ে দিয়ে বললো নেক্সট টাইম যেনো এই কথা আর না শুনি।।

মামুন আবারো কিছু একটা লিখে দিলো..
এই জানেন আমার অধরাও ঠিক এমনভাবে আমাকে মারতো..আচ্ছা আমাকে কেনো মনে হয় আপনি আমার অধরা..
তিশাঃকারন অধরা তোমাকে ভালোবাসতো আর আমিও তোমাকে ভালোবাসি

আবারো লিখে দিলো..
কিন্তু আমি শুধু আমার অধরাকেই ভালোবাসি
আমাদের দুজনের মাধ্যে আর কেও আসতে পারবে না..
তিশাঃআর অই তুমি কথা বলো না কেনো?

কারণ আমার কথার বলার সমস্ত শক্তি আমি হাড়িয়ে ফেলেছি,জানেন আমি চেষ্টা করলেও এখন আর কথা বলতে পারি না..
তিশাঃতুমি আমাকে আপনি করে বলছ কেনো?
কারণ তুমি করে শুধু অধিরাকেই বলেছি..
আর বলবো এটা শুধু অধরার জন্য..
তিশাঃউফফ সেই কখন থেকে অধরা অধরা অধরা
পেয়েছ টা কি তুমি?যে মানুষ টা কয়েকবছর আগেই মারা গেছে তাকে নিয়ে কেনো এখনো পড়ে আছ ভালো লাগে না
তিশা এক প্রকার রাগ করেই সেখান থেকে রুমের বাইরে চলে আসলো.।
ছাদে চলে গেলো আর ভাবতে লাগলো
কিভাবে অধরাকে মামুনের মন থেকে দূর করা যায়
কিন্তু সেটার জন্য কি করবে তিশা কিছুতেই তা বুঝতে পারছিলো না..এমন সময় ছাদে অন্য কারো উপস্থিতি টের পেলো..
কেও একজন ফিস ফিস করে কথা বলছে
তিশা কথার শব্দ শুনে এগুতে লাগলো

গিয়ে দেখে ছাদের এক কিনারায় দাঁড়িয়ে আছে রাত্রী..
তিশা পেছন থেকে রাত্রীর কাধে হাত রাখলো..
রাত্রী রীতিমত ভয় পেয়ে গেলো..

তিশাঃআরে ভয় পাবার কিছু নেই,,এতো রাতে এখানে দাঁড়িয়ে কার সাথে কথা বলছ??

রাত্রীঃক ক কই কারো সাথে নাতো...
তিশাঃদেখ আমার কাছ থেকে কিছু লুকিয়ো না.।আমি শুনেছি তুমি একটু আগে কারো সাথে ফিস ফিস করে কথা বলছিলে।।আর সেদিন এটাও বলেছ তোমার বয়ফ্রেন্ড আছে..তাই আর লুকিয়ে লাভ নেই..
রাত্রীঃহ্যা না মানে রানারা সাথে কথা বলছিলাম..
তিশাঃএই রানাটা আমার কে??
রাত্রীঃআমার বয়ফ্রেন্ড.কিন্তু ভাবি তুমি এতো রাতে এখানে কেনো??জানতাম ভাইয়া তোমাকে মেনে নিবে না কিন্তু ঘর থেকে বের করে দিবে এটা আমার জানা ছিলো না..
তিশাঃউফফ রাত্রী তুমি সব সময় একটু বেশি বুঝ..আসলে তোমার ভাইয়া অধরাকে কিছুতেই ভুলতে পারছে না সব কিছুতেই অধরা বোন আমার তুমি তো প্রেম করো আমাকে কিছু একটা আইডিয়া দাও না যাতে করে তোমার ভাইয়াকে লাইনে আনতে পারি..

রাত্রীঃদেখো ভাবি ভাইয়াকে লাইনে আনা অত সহজ না যতটা তুমি ভাবছ,,তবে তুমি চাইলে আমি তোমাকে পুরো সাহায্য করতে পারি..
তিশাঃতাহলে তো অনেক ভালোই হয়..
রাত্রীঃদেখো ভাইয়া যেহেতু অধরাকে ভুলতে পাড়ছে না তাহলে তুমি এক কাজ করতে পারো..
তিশাঃকি কাজ বলো./
রাত্রীঃতুমি অধরার মত চলতে শুরু করো
ভাইয়া অধরার কি পছন্দ করতো কি করতো না
অধরা কি পছন্দ করতো কি করতো না এই সব কিছু তুমি করবে দেখবে ভাইয়া তোমার মাঝে অধরাকে খুঁজতে শুরু করবে আর এক সময় অধরাকে ভুলে গিয়ে তোমাকে ভালোবাসবে
তিশাঃকিন্তু আমি কিভাবে জানবো অধরা কি করতো আর না করতো..

রাত্রীঃসেসব কিছু ভাইয়ার কাছে আছে..

তিশাঃভাইয়ার কাছে আছে মানে??

রাত্রীঃভাইয়া সব কিছু একটা ডাইরিতে লিখে রেখেছে..

তিশাঃতাহলে প্লিজ বোন আমার ওটা আমাকে এনে দাও..

রাত্রীঃকিন্তু একটা সমস্যা আছে..
তিশাঃআবার কিসের সমস্যা??
রাত্রীঃডাইরির অনেকটা অংশ পুরে গেছে..

তিশাঃআরে ব্যাপার না যেটুকু পুরে গেছে সেই টুকু আমি আমার নিজের মত করে সাজিয়ে নিবো আশা করি তোমার ভাইয়ার ভালো লাগবে

--------------------------------------------
https://banglalovestory247.blogspot.com/

tags:
Banglalovestory247, love story bangla, love story, নতুন রোমান্টিক লাভ স্টোরি, লাভ স্টোরি, রোমান্টিক লাভ স্টোরি বাংলা, ভালোবাসার গল্প, প্রেমের গল্প,নতুন ভালোবাসার গল্প, রোমান্টিক ভালোবাসার গল্প, সেরা ভালোবাসার গল্প, প্রেমের গল্প ও কবিতা,

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

গল্প: ১০ দিনের বউ

গল্প: ১০ দিনের বউ সকালে দরজায় পত্রিকাওয়ালার ডাক শুনে ঘুম ভাঙলো.... ঘুম ঘুম চোখে ঘড়ির দিকে তাকালাম.... ৯:২৫ বাজে... OMG........সাড়ে ন'টা বেজে গেছে... তাড়াতাড়ি শরীরের উপর থেকে কাঁথাটা একপাশে ছুড়ে ফেলে দিয়ে বাথরুমের দিকে দৌড় দিলাম.... যত তাড়াতাড়ি সম্ভব দাঁতে ব্রাশ ঘষাতে লাগলাম... চোখে মুখে জল দিলাম... অতঃপর ফ্রেস টেস হয়ে রুমে এলাম... একদিকে শার্ট প্যান্ট পড়ে রেডি হচ্ছি.. একইসাথে অন্যদিকে মুখে পাউরুটি ঢুকাচ্ছি... ভালো করে খাওয়ারও সময় নেই.. উফফ অনেক দেরি হয়ে গেছে... শেষে তাড়াতাড়ি মুখের পাউরুটিটা গিলে টাই টা হাতে নিয়েই তাড়াতাড়ি দরজা লক করে বেরিয়ে পড়লাম.. দ্রুত হাটা ধরলাম... ইসস বাইকটা Repair করাতে দিয়েছি.. নাহলে বাইক দিয়েই যাওয়া যেত.. যাই হোক এখন এসব না ভেবে তাড়াতাড়ি বড় রাস্তায় গিয়ে একটা রিকশায় উঠলাম.... রিক্সায় বসে বসে টাই টা বেধে নিলাম.... আজকে অনেকটাই দেরি হয়ে গেছে... ব্যাচেলর মানুষ.. ঢাকায় একটা প্রাইভেট কোম্পানিতে জব করি.. একটা মেসে একাই থাকি.. সকাল সকাল যে কেউ ঘুম থেকে ডেকে তুলবে সেরকম কেউও তো নেই... যাই হোক, এখন এসব ভাবলে চলবে না.. আমাদের অফিসের বস এমন...

{গল্প: হেড মাষ্টারের দুষ্টু মেয়ে }

  গল্প: হেড মাষ্টারের দুষ্টু মেয়ে জে এস সি পাশ করে আজ নতুন একটা স্কুলে ভর্তি হলাম অবশ্য আগে বাবা মার সাথে থাকতাম এখন ভাইয়ার কাছে আসলাম কারন স্কুল টা কাছে তাই | তো আজ প্রথম স্কুলে গেলাম ক্লাসে ঢুকবো তখনি দেখি কে যানো আমাকে লেং মেরে ফেলে দিছে তখন থাপ্পর দিতে যাবো তখনি দেখি এটা আর কেও না একটা মেয়ে দেখছি হাসছে আর মেয়ে টাও অপূরুপ সুন্দর মনে হলে এক মায়াবতী দূর এই সব চিন্তা করে লাভ নাই তো দেখি মেয়েটা বলতেছে- মেয়ে: এই ছেলে চোখে দেখিস না ? আমি অবাক হয়ে গেলাম কার প্রশ্ন কাকে বলার কথা সে আমাকে বলতেছে তখন আমি বল্লাম- আমি: আজব তো আপনি তো আমাকে লেং মেরে ফেলে দিছেন ? মেয়ে: এই তুই দেখছিস আমি তোকে ফেলে দিছি ? আমি: না আল্লাহ তো আমাকে কানা বানিয়ে দুনিয়া পাঠাইছে কিছু তো দেখি না | দেখি আমার কথা শুন হাসতেছে পরে বল্লো----> মেয়ে: এই তোর সাহস তো কম না বড়দের সাথে এইভাবে কথা বলস ? আমি: বড় মানে আর আপনি এইভাবে তুই তোকারি ভাবে কথা বলতেছেন কেনো? মেয়ে: কি তোর কত্ত বড় সাহস আমার সাথে এরকম ভাবে কথা বলিস তুই আমাকে চিনিস আমি কে ? আমি: কেনো আপনি কি প্রধানমন্ত্রীর মেয়ে নাকি যে ভালোভাবে কথা...

গল্প::অবশেষে ম্যামের প্রেমে পড়লাম

   Bangla Love story গল্প:: অবশেষে ম্যামের প্রেমে পড়লা আমি রনি অনার্স ফাইনাল ইয়ারে পড়ি। আমাদের কলেজের সব স্যারেরা আমাকে ভালো ভাবেই চেনেন। কারনটা হলো আমি কলেজের টপার।লেখাপড়ায় যেমন ভালো খেলাধুলায় ও তেমন ভালো।তাছাড়া কলেজের যে কোন অনুষ্ঠানেও আমাকে উপস্থাপনা করার দায়িত্ব দেওয়া হয়।এমনকি আন্ত কেলেজ ক্রিকেট ও ক্যরাটি টুনামেন্টেও আমার জন্যে আমাদের কলেজ চাম্পিয়ন হয়েছে এবার।সব স্যারেরা আমাকে নিয়ে গর্ব করে। আর সারা কলেজের মেয়েরাতো আমার সাথে কথা বলার জন্য পাগল।তবে আমি কারও সাথে মানে মেয়েদের সাথে কথা বলি না। আমি সব বিষয়ে পারদর্শী হলেও একটা বিষয়ে অনেক পিছিয়ে আছি আর তা হলো মেয়েদের কে খুব ভয় পায়। কলেজে কোন মেয়ের সাথে কথা বলিনা যদিও মেয়েরা আমার সাথে কথা বলার জন্য আমার পিছনে পিপড়ার মতো লাইন দিয়ে থাকে সবসময়। ।।আমাদের কলেজের প্রিন্সিপালের মেয়ে নাম মোহনা,আজ আমাদের কলেজেই ইংরেজির টিচার হিসেবে জয়েন করবে।তাকে আজ বরণ করা হবে। সেই জন্য আমাদের কলেজ ক্যাম্পাসে আজ একটা মিলন মেলা বসেছে মানে কলেজের সকল ছাত্র-ছাত্রী এবং সার, আমরা সবাই ক্যাম্পাসে অধীর আগ্রহে বসে আছি কখন নতুন ম্যামকে বরন ...