সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

সস্তা মেয়ে

 




গল্পঃ সস্তা মেয়ে. .  


আমি ২০১২ সাল থেকে সার্কেল ব্যবহার করতাম। আকাশ নামে আমার এক ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলো, সে সোনার গাঁ থাকতো। আর আমি শেরপুরে। আকাশের সাথে একটা মেয়ে সার্কেলে ভাব দেখাতো, তাই ঐ আইডিটা আমাকে দেয় যে তার সাথে প্রেম করতে, যে ওর অহংকার টা বেশি তা ভেঙ্গে দিতে। তখন আমি কলেজে পরি গাজিপুরে. মেসে থাকা কালে ঐ মেয়ের সাথে চ্যাট করতাম....আগেই আকাশের থেকে সব কিছু জেনে নিয়েছিলাম....তাই কোন অসুবিধা হয়নি ওর সাথে কথা বলতে.......রমজান মাসে ওর সাথে টুকটাক কথা বলতাম...তথন জানতে পারি ও আরো দুইটা ছেলের সাথে চ্যাট করে....ওর কথা শুনে বুঝলাম তার মধ্যে শুভ নামে একজন কে লাভ করে, পরে একদিন ওরা


 রিলেশনে জড়িয়ে যায়। কিন্তু আমিও হাল ছেড়ে দিতে চাইনি, ওকে সারাক্ষন সময় দিতাম। কেননা সামাজিক জগত বা রিয়েল লাইফ বলেন লেগে থাকলে উদেশ্য পূরন হবেই। আমি  ঈদের আগের রাতে বাড়িতে ফিরি আর গাড়িতে থাকতেই তাকে ম্যাসাজে প্রোপজ করি ও না করে দেয়। তবে আমার প্রতি দূর্বল ছিল এটা বুঝতাম। তাই সব সময় লেগেই থাকতাম ফেবিকল এর মত। ঈদের পর আমি ওর নাম্বার চাই কিন্তু দেয় না আমার টা চাইলে তাকে দিয়ে দিলাম।


তার কিছুদিন পর ল্যান্ড নাম্বার থেকে ফোন আসে আমি প্রথম রিসিভ করতে পারিনি। পরে ব্যাক করলে ওর আম্মু ধরে (পরে জানতে পারি) আমি সালাম দিলাম। তার মায়ের থেকে উর্মি ফোন নিয়ে কথা বলে ১৭ সেকেন্ড। শুধু আমার কন্ঠ টা শুনেছে। এতেই আরও দূর্বল হয়ে গেছে, কেননা আমার ভয়েস আল্লাহর রহমতে খারাপ না। পরে উর্মির সাথে চ্যাট হওয়ার পরে জানতে পারি এটা ওদের নাম্বার। একদিন ও আমার প্রপ্রোজ এক্সেপ্ট করে। তখন শুভর কথা জানতে চাইলে বলে ব্রেক আপ করে নিয়েছে। 


এতে আমি যেমন খুশি হয়েছিলাম তার চেয়ে বেশি খারাপ লেগেছিল। কেননা ও আমার জন্যেই নাকি শুভ কে ছেড়ে আসছে। না জানি আমাকে কখন ছেড়ে দেয়। সে আমার টানে যখন চলেই আসছে তাকে কষ্ট দিতে চাইনি। তাই সত্যিকারেই তাকে ভালোবেসেছিলাম... ওকে  সাথে সারাদিন ফোন থেকে ম্যাসেজ করতাম। সকাল ৯ টা ৩০ এ  কল দিত ঐ সময় ওর মা তার ভাইদের স্কুলে নিয়ে যেত আর বিকাল ৫টায় কথা বলতাম, কেননা ওর মা ঐ সময় ওর ছোট ভাইদের আনতে যেত স্কুলে আর উর্মি ঐ টাইমে ফোন দিত। ৪৫মিনিট কথা বলতাম প্রতিদিন, আমি ফোন কম ই দিতাম। 


তবে ২২ঘন্টা ম্যাসেজ ই করতাম। একটা রিপ্লে দিতে লেট হলে ও পাগল হয়ে যেত। আমিও লেট করতাম না। ও আমাকে প্রচুর লাভ করতো, আমিও তাকে অনেক ভালোবাসতাম আর একসময় অনেক বিশ্বাস করে ফেলেছিলাম, আমি এরকম ভালোবাসা কখনও দেখি নাই। ২০১৩ সালে ওর এস এস সি পরীক্ষা থাকায় আমি ওকে বলেছিলাম যোগাযোগ কম রাখতে আর পড়াশুনা করতে যাতে ওর রেজাল্ট খারাপ না হয়। 


কিন্তু ও আমাকে এতটাই ভালোবাসতো যে যোগাযোগ না করলে ও পড়তোই না। তাই যোগাযোগ করতাম আগে যেমন। যাওয়ার আগেও কথা  হতো এবংকি ১টার পরও হতো। এভাবে অনেক দিন যায়। ওর রেজাল্ট বের হয় ৪.৮৩ পায়। শুধু আমার সাথে কথা বলার জন্যেই এমন রেজাল্ট হয়েছিলো....না হলে ও ছাত্রি ভাল, গোল্ডেন পেত। পরীক্ষার পর ও আমার কাছে একদিন ছবি চায় পরে তাকে MMS এ পাঠিয়েছিলাম তার কাছে চাইলে সে ও পাঠালো । এটাই আমার আর উর্মির প্রথম দেখা। বাড়িতে এসে আম্মু আব্বু ভাবিদের কে দেখাই উত্তরে তারা মেনে নিয়েছিলো। আমার কোনটা আমি নিজেও জানতাম না। তবে ওকে ভালোবাসি এটাই জানি, আর যেমন ই হোক আমি সেটাই মেনে নিব.....


আমরা আগের মতই কথা বলতে থাকি, এর ফাকে ওর মীম নামে এক বান্ধবীর সাথে আমার যোগাযোগ হয় কিন্তু উর্মি এটা সহ্য করতে পারতনা। তাই আমিও কথা বলা বন্ধ করে দিই। সারাদিন রাত কথা ম্যাসেজ হবার কারনে ওর মা সন্দেহ করে, ঝগড়াও করে, ঢাকা কেমব্রিয়ানে ভর্তি পরিক্ষার জন্যে ঐ ঢাকায় আসে ১৪ সালে রমজান মাসের ২দিন আগে। আমিও ওর সাথে দেখা করতে ঢাকায় যাই কিন্তু দেখা হয়না। আমি ওর জন্য পায়ের নূপুর বানাই কিন্তু সেটা আর দেওয়া হয়নাই। আমি ওকে কোরবানি ঈদের আগে বলি যে আমরা কোর্ট ম্যারেজ করি, কিন্তু ও রাজি হয়না। বলে যে দুই বছর পর করবে। এভাবে চলেই যায় কিন্তু কুরবানি ঈদের আগে মাঝে তখন ওর বদলে যাওয়া দেখে আমি অবাক হয়ে যায়। যে কিনা একদিন থাকতে পারতো না আমাকে ছাড়া আর সে কি না আজ আমাকে চায় না। আমি একদম ভেঙ্গে পরি। খাওয়া দাওয়া কিছুই হয় না।


 আত্নহত্যা করতে অনেক চেষ্টা করছি কিন্তু পারিনি। আমি ওকে নিয়মিত ম্যাসেজ দিয়েই যেতাম কিন্তু ও রিপ্লে দিত না। কারন ও তখন রুদ্র কে ভালবাসে। তার সাথেই সারাদিন ফোনালাপ করে। ওর ফ্রেন্ডের পা ধরে পর্যন্ত বলছি, কেউ ভালো ব্যবহার করেনি। যত বকা আছে সব দিছে আমারে। লাস্টে আমি দিনাজপুরে যায়। একদিন পাগলের মত ঘুরে চলে আসি। এখন ও মেজবাহ এর সাথে প্রেম করে আর একজন লেখিকা।মধ্যে ওকে ওয়েটিং পেতাম। কিন্তু ও বলে ওর আব্বু ফোন দিছে। তখন আমাদের মাঝে চ্যাটিং ও কম হতো।

 

 এতে আমি আরো পাগল হয়ে যাই, ওকে ছাড়া কিছুই ভালো লাগতো না। মাঝে মধ্যে ওর চ্যাট ম্যাসেজ ভূলে আমার কাছে ভূলে আসে। এতে জানতে চাইলে বলে কোচিং এর খবর নিতে রুদ্র কে ম্যাসেজ করে, এতে আমি না করলে ও শুনেনা। এড়িয়ে চলতো শুধু, বলে যে বাড়িতে মেহমান আছে তাই কম কথা বলতো..

ঈদের দিন একবার ও কথা হয়না। এদিকে আমার একটুও ভালো লাগে না। ঈদের দ্বিতীয় দিন আমি আমার পাড়ার ফ্রেন্ডের সাথে বনভোজন এ যাই আমরা পাহাড়ের ভিতরে চলে যাবার কারনে  ওখানে আমাদের ডাকাত ছুরি পিস্তল ধরে মার ধর করে মোবাইল টাকা সব নিয়ে নেয়। আমি ঐ দিন বাড়িতে আসতে পারি নাই। ওখানেই এক ফ্রেন্ডের বাসায় থেকে যাই।


 ঐ দিন আমি একটাই চিন্তা করছি শুধু ঐ পাগলি টা আমার ফোন অফ পেয়ে কত কি না করে কে জানে। আগেও হাত কেটে ফেলতো কিছু না বলেই। আমি তারপর দিন আমি আমার ফ্রেন্ডের কাছ থেকে টাকা নিয়ে সিম তুলে ওখানেই আরেক জনের মোবাইল নিয়ে ওর সাথে কথা বলি ম্যাসেজ দেই, সব কিছু বলি। অবাক হলাম ওর কোন রিয়েকশন ই নেই,  কিন্তু এই তিন দিনে ও একটা ম্যাসেজ ও দেয়নি। পরে রাতে আরেক জনের ফোন থেকে ম্যাসেজ দেই কিন্তু ও তেমন কথা বলে না। আবার ভূল করে অন্যজনের ম্যাসেজ আমার কাছে চলে আসে এটা নিয়ে তর্ক চলতে থাকে।

 

 আমি সারা রাত কেদেই রাস্তাই পার করে দেই। ঐ রাতে আম্মুর কাছে ফোন কেনার টাকা চায়, পরদিন ই ফোন আনি। কিন্তু ও আমাকে চায় না আর। ও সবার সাথেই থাকতে চায়। আগে যে বলতো আমি এক দিকে আর পৃথীবির সব মানুষ অন্যদিকে তবুও আমাকেই চাইবে..

 তখন ওর বদলে যাওয়া দেখে আমি অবাক হয়ে যাই। যে কিনা একদিন থাকতে পারতো না আমাকে ছাড়া আর সে কি না আজ আমাকে চায় না।

 

 আমি একদম ভেঙ্গে পরি। খাওয়া দাওয়া কিছুই হয় না।আমি ওকে নিয়মিত ম্যাসেজ দিয়েই যেতাম কিন্তু ও রিপ্লে দিত না। কারন ও তখন রুদ্র কে ভালবাসে। তার সাথেই সারাদিন ফোন আলাপ করে। ওর ফ্রেন্ডের পা ধরে পর্যন্ত বলেছি, কিন্তু কেউ আমার সাথে ভালো ব্যবহার করেনি। যত বকা আছে সব দিয়েছিলো আমাকে। লাস্টে আমি দিনাজপুরে যাই। একদিন পাগলের মত ঘুরে চলে আসি।কিন্তু ওকে পাইনি....

ও এখন রুদ্রকে ভালোবাসে কারন রুদ্ররা অনেক বিত্তবান লোক....


তাই হয়তো সে আমাকে ভূলে গিয়েছে...প্রথমেই আমি ওর কথা বিশ্বাস করতে পারি নাই পরে সে আমাকে রুদ্রর সাথে জড়িয়ে ধরা একটা ছবি দেয়..... 


আমার (অলিন) এর মতে,

আসলে এইসব মেয়ে পারেই

কয়েকটা ছেলের জীবন নষ্ট করে দিতে...মেয়েটির নাম হুমায়রা উর্মি....সে কিন্তু বর্তমানে একজন লেখিকা...আমার মতে এসব মেয়ে সস্তা মেয়ে....বাজারে বিক্রি করলেও দাম পাওয়া যাবে না.. এই পর্যন্ত চারটা ছেলেকে ছ্যাকা দিছে.... Disgusting... আমি এই প্রথম কোনো মেয়ের উপর রেগেছি....


--------------------------------------------------------------------


https://banglalovestory247.blogspot.com/



Tags:

Banglalovestory247, love story bangla, নতুন রোমান্টিক লাভ স্টোরি, লাভ স্টোরি, রোমান্টিক লাভ স্টোরি বাংলা, ভালোবাসার গল্প, বউ এর সাথে রোমান্টিক ভালোবাসার গল্প, ভালোবাসার রোমান্টিক গল্প, সেরা ভালোবাসার গল্প, story ,ভালবাসার গল্প, মিষ্টি প্রেমের গল্প, রোমান্টিক ভালবাসার গল্প, Love story, bangla romantic love story,








মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

গল্প: ১০ দিনের বউ

গল্প: ১০ দিনের বউ সকালে দরজায় পত্রিকাওয়ালার ডাক শুনে ঘুম ভাঙলো.... ঘুম ঘুম চোখে ঘড়ির দিকে তাকালাম.... ৯:২৫ বাজে... OMG........সাড়ে ন'টা বেজে গেছে... তাড়াতাড়ি শরীরের উপর থেকে কাঁথাটা একপাশে ছুড়ে ফেলে দিয়ে বাথরুমের দিকে দৌড় দিলাম.... যত তাড়াতাড়ি সম্ভব দাঁতে ব্রাশ ঘষাতে লাগলাম... চোখে মুখে জল দিলাম... অতঃপর ফ্রেস টেস হয়ে রুমে এলাম... একদিকে শার্ট প্যান্ট পড়ে রেডি হচ্ছি.. একইসাথে অন্যদিকে মুখে পাউরুটি ঢুকাচ্ছি... ভালো করে খাওয়ারও সময় নেই.. উফফ অনেক দেরি হয়ে গেছে... শেষে তাড়াতাড়ি মুখের পাউরুটিটা গিলে টাই টা হাতে নিয়েই তাড়াতাড়ি দরজা লক করে বেরিয়ে পড়লাম.. দ্রুত হাটা ধরলাম... ইসস বাইকটা Repair করাতে দিয়েছি.. নাহলে বাইক দিয়েই যাওয়া যেত.. যাই হোক এখন এসব না ভেবে তাড়াতাড়ি বড় রাস্তায় গিয়ে একটা রিকশায় উঠলাম.... রিক্সায় বসে বসে টাই টা বেধে নিলাম.... আজকে অনেকটাই দেরি হয়ে গেছে... ব্যাচেলর মানুষ.. ঢাকায় একটা প্রাইভেট কোম্পানিতে জব করি.. একটা মেসে একাই থাকি.. সকাল সকাল যে কেউ ঘুম থেকে ডেকে তুলবে সেরকম কেউও তো নেই... যাই হোক, এখন এসব ভাবলে চলবে না.. আমাদের অফিসের বস এমন...

{গল্প: হেড মাষ্টারের দুষ্টু মেয়ে }

  গল্প: হেড মাষ্টারের দুষ্টু মেয়ে জে এস সি পাশ করে আজ নতুন একটা স্কুলে ভর্তি হলাম অবশ্য আগে বাবা মার সাথে থাকতাম এখন ভাইয়ার কাছে আসলাম কারন স্কুল টা কাছে তাই | তো আজ প্রথম স্কুলে গেলাম ক্লাসে ঢুকবো তখনি দেখি কে যানো আমাকে লেং মেরে ফেলে দিছে তখন থাপ্পর দিতে যাবো তখনি দেখি এটা আর কেও না একটা মেয়ে দেখছি হাসছে আর মেয়ে টাও অপূরুপ সুন্দর মনে হলে এক মায়াবতী দূর এই সব চিন্তা করে লাভ নাই তো দেখি মেয়েটা বলতেছে- মেয়ে: এই ছেলে চোখে দেখিস না ? আমি অবাক হয়ে গেলাম কার প্রশ্ন কাকে বলার কথা সে আমাকে বলতেছে তখন আমি বল্লাম- আমি: আজব তো আপনি তো আমাকে লেং মেরে ফেলে দিছেন ? মেয়ে: এই তুই দেখছিস আমি তোকে ফেলে দিছি ? আমি: না আল্লাহ তো আমাকে কানা বানিয়ে দুনিয়া পাঠাইছে কিছু তো দেখি না | দেখি আমার কথা শুন হাসতেছে পরে বল্লো----> মেয়ে: এই তোর সাহস তো কম না বড়দের সাথে এইভাবে কথা বলস ? আমি: বড় মানে আর আপনি এইভাবে তুই তোকারি ভাবে কথা বলতেছেন কেনো? মেয়ে: কি তোর কত্ত বড় সাহস আমার সাথে এরকম ভাবে কথা বলিস তুই আমাকে চিনিস আমি কে ? আমি: কেনো আপনি কি প্রধানমন্ত্রীর মেয়ে নাকি যে ভালোভাবে কথা...

গল্প::অবশেষে ম্যামের প্রেমে পড়লাম

   Bangla Love story গল্প:: অবশেষে ম্যামের প্রেমে পড়লা আমি রনি অনার্স ফাইনাল ইয়ারে পড়ি। আমাদের কলেজের সব স্যারেরা আমাকে ভালো ভাবেই চেনেন। কারনটা হলো আমি কলেজের টপার।লেখাপড়ায় যেমন ভালো খেলাধুলায় ও তেমন ভালো।তাছাড়া কলেজের যে কোন অনুষ্ঠানেও আমাকে উপস্থাপনা করার দায়িত্ব দেওয়া হয়।এমনকি আন্ত কেলেজ ক্রিকেট ও ক্যরাটি টুনামেন্টেও আমার জন্যে আমাদের কলেজ চাম্পিয়ন হয়েছে এবার।সব স্যারেরা আমাকে নিয়ে গর্ব করে। আর সারা কলেজের মেয়েরাতো আমার সাথে কথা বলার জন্য পাগল।তবে আমি কারও সাথে মানে মেয়েদের সাথে কথা বলি না। আমি সব বিষয়ে পারদর্শী হলেও একটা বিষয়ে অনেক পিছিয়ে আছি আর তা হলো মেয়েদের কে খুব ভয় পায়। কলেজে কোন মেয়ের সাথে কথা বলিনা যদিও মেয়েরা আমার সাথে কথা বলার জন্য আমার পিছনে পিপড়ার মতো লাইন দিয়ে থাকে সবসময়। ।।আমাদের কলেজের প্রিন্সিপালের মেয়ে নাম মোহনা,আজ আমাদের কলেজেই ইংরেজির টিচার হিসেবে জয়েন করবে।তাকে আজ বরণ করা হবে। সেই জন্য আমাদের কলেজ ক্যাম্পাসে আজ একটা মিলন মেলা বসেছে মানে কলেজের সকল ছাত্র-ছাত্রী এবং সার, আমরা সবাই ক্যাম্পাসে অধীর আগ্রহে বসে আছি কখন নতুন ম্যামকে বরন ...