সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

গল্প: হেড মাষ্টারের দুষ্টু মেয়ে পর্ব : ০৬ শেষর্পব

গল্প: হেড মাষ্টারের দুষ্টু মেয়ে

পর্ব : ০৬ শেষর্পব
এই বেটা তেরামি করিস কেন যা কইছি তা শুনবি!! আমি: কথায় তেরামি করলাম ভাইয়া আমি তো শুধু বল্লাম যে কোনো প্রবলেম??
তোর সাহস তো কম না বড় ভাইগো লগে এমনে কতা কস ক্যান?? আমি: ভাইয়া আমি তো অপরাধ করি নি!! অতঃপর কি আর করার কথা কাটা কাটি হলো আর তারা সবাই মিলে আমাকে মাইর দিলো আর আমি বা কি করতাম একা মানুষ তাছা কখনো মারা মারি ও করি নি যাইহোক পরে বল্লো

তরে জানো আর আমগো সামনে না দেহি!! আমি: ঠিক আছে!! দূর মাইর খেয়ে চুপ চাপ ক্লাসে বসে হঠাৎ সেই মহারানি হাজির মানে মেঘলা আর এসেই আমার কলার টা টেনে বাহিরে নিয়ে গেলো আর বল্লো
মেঘলা: কি হইছে তখন?? আমি তো অবাক তখন কি সে দেখছিলো নাকি আমাকে যে মাইর দিছে আর নাহলে কেও বলে দিছে যাইহোক তখন মিথ্যা বল্লাম
আমিঃ আরে কিছু হয় নি!!
মেঘলা: দেখ আবির আমার রাগ উঠাইস না সত্যি করে বল বলছি??

আমি: ঐ একটু বড় ভাইদের হাতে মাইর খাইছি!! যেই বল্লাম সেই আমার হাত টা ধরে সেই বড় ভাইদের সামনে নিয়ে গেলো আর হাতের কাছে একটা বাশ ছিলো সেটা ও নিলো আমার হাতটা ছেরে গিয়ে দেখি বাশ দিয়ে একাই সবগুলারে বারি মারতেছে আমি তো পুরাই থ এটা আমি কি দেখছি যেখানে আমার মাইর দাওয়ার কথা সেখানে সে দুম দাম মাইর দিতেছে তাও আমার জন্য পরে এই চিন্তা করতে দেখি তাদের মেরেই ফেলবে আমি ভয়ে শেষ এটা কি আসলে মেয়ে যেমনে মাইর দিতেছে পরে আমি গিয়ে তাকে থামালাম আর তখন বল্লাম

 আমিঃ এই কি করতেছে মেরে ফেলবা নাকি?? মেঘলা: ওদের মেরেই ফেলবো ওরা কার গায়ে হাত দিছে!! আমি কথাটা শুনে তো অবাক কি বলে এগুলো তখন আমি বল্লাম
 আমিঃ আমাকে মারলে তাতে তোমার কি?? পরে সে বড় ভাইদের বল্লো
মেঘলা: আজকের পর থেকে যদি দেখি ওর গায়ে হাত দিছিস একে বারে হাত কেটে ফেলবো শুনে রাখ ও হলো আমার বি এফ মানে জামাই!! আমি তো কথা শুনেই বেহুস এই গুন্ডি মেয়ে এগুলা কি বলে তাছারা এই মেয়ে হবে আমার বউ আমি এই কথা চিন্তা করতেই অজ্ঞান হয়ে গেছি তো কিছু ক্ষন পর দেখি মুখে পানি ছিটা মারছে চোখ খুলে দেখি তার কলে আমার মাথা আর তখন বল্লো

মেঘলা: কিরে কি হইছে তোর ঠিক আছিস তো?? পরে তার কোল থেকে উঠে বল্লাম
আমিঃ তখন তুমি কি বল্লা?? মেঘলা: যা সত্যি তাই বলছি!! আমিঃ না এটা হতে পারে না তাছারা তুমি আমার বউ এটা কখনো সম্ভব না!!
মেঘলা: এই সম্ভব না মানে আমি কি দেখতে শুনতে খারাপ তাছারা আমি কি সুন্দর না এতকিছু জানি না আমি তোকে ভালোবেসে ফেলছি আর তোকেই বিয়ে করবো!!
আমিঃ না আমি পারবো না!! মেঘলা: কি বল্লি তুই পারবি না তোর বাবা পারবে!!

আমিঃ তা গিয়ে করতে পারো নতুন একটা মা আসবে!! এটা বলেই দিলাম দৌর!! এখন কি করবো দূর এই মেয়ে টা নাকি এখন আমার প্রেমে পরছে এখন কি যে করি দূর আর ভালো লাগে না!! তো স্কুলে গেলাম দেখি আমার জন্যই অপেক্ষা করছে আর বলছে
মেঘলা: চল.......!!
আমিঃ কথায়??
মেঘলা: আজকে তোকে নিয়ে র্পাকে যাবো!!
আমিঃ আমি যাবো না!!
মেঘলা: কি বল্লি যাবি না মানে তুই আমার বি এফ আর আমি যেটা বলবো সেটা শুনবি!!
আমিঃ প্লিজ আমাকে ছেরে দাও তুমি আমার থেকে আরো ভালো ছেলে পাবা তবুও আমাকে ছেরে দাও!!
মেঘলা: দেখ তোকে আমার ভালো লাগছে তাই তোকেই ভালোবাসবো এখন বেশি কথা বল্লে আব্বুকে বলে দিবো তখন বকা খাবি!!

আমিঃ হায়রে কেও আমাকে মেরে ফেলে!! অতঃপর তার সাথে র্পাকে অনেক ক্ষন ঘুরলাম তারপর বাসায় চলে গেলাম এরকমি প্রতিদিন বিভিন্ন জাগায়ে আমাকে নিয়ে যেতো আর না গেলে হয়তো মাইর আর না হলে তার বাবার হুমকি দূর আর ভালো লাগে না এরকম আর চলতে দেওয়া যাবে না কখন না আবার বিয়েই করেই ফেলে!!
অতঃপর স্কুলে গেলাম দেখি আজ ও আমার জন্য অপেক্ষা করছে আমার কাছে আসলো আর বল্লো
মেঘলা:এখনি গিয়ে একটা পাঞ্জাবি পরে আয় যা!!
আমিঃ কেনো??
মেঘলা: আজ আমরা বিয়ে করবো তাই!!
যেটা শুনার বাকি ছিলো
যাইহোক পরে বল্লাম
আমিঃ দেখো এটা কখনো হয়না তুমি কথায় আর আমি কথায় তাছারা আমি তোমার ছোট আর আমার এখনো পরালেখা শেষ হয়নি যাইহোক পাগলামি বাদ দাও!! মেঘলা: ওরে বাবা কত জ্ঞানি হয়ে গেছে...
আমি: যেটা বলছি সেটা শুনো ? মেঘলা: রাখ তোর জ্ঞান দাওয়া চল দোকান থেকে পাঞ্জাবি কিনে নিবো ||

আমি: সরি আমি পারবো না || অতঃপর তখন আমার হাত ধরে নিয়ে যাইতে চাইলো তখন আমি থেমে রাগের মাথায় জোরে দিলাম একটা থাপ্পর তখন বল্লাম
আমি: নিজেকে কি পাইছো তুমি হ্যা যা করবা তা সহ্য করবো অনেক হইছে আর না তুমি তোমার আব্বুকে বলে দিও আমাকে স্কুল থেকে বের করে দিতে ঠিক আছে আর না হলে আমাকে মেরে ফেলতে বইলো একটা জিনিস মনে রাখবা কখনো জোর করে ভালোবাসা পাওয়া যায় না ||
 এটা বলার পর দেখলাম ওর চোখ দিয়ে পানি পরছে দূর তখন বাসায় চলে গেলাম || আচ্ছা আপনারাই বলুন এইভাবে পাগলামি করলে কি সহ্য করা যায় তার থেকে তো মরে যাওয়াই ভালো || যাইহোক একটু পর ভাবলাম যে থাপ্পর টা দেওয়া কি ঠিক হইছে তার উপর সে আমার বড় দূর রাগের মাথায়ে যে কি করে ফেল্লাম যাইহোক কাল সরি বলে দিতে হবে কি যানি কাল আবার ওর আব্বুকে দিয়ে মাইর খাওয়ায় কিনা দূর এই সব চিন্তা করতে করতে রাতে ঘুমই আসলো না ||

অতঃপর আজ স্কুলে গেলাম খুব ভয়ে ভয়ে তাকে খুঁজছি কিন্তু তাকে পেলাম না এটা কি হলো প্রতিদিনি তো লেডি গেং এর সাথে বসে থাকে কিন্তু আজ দেখা পেলাম না ||
যাইহোক দ্বিতীয় দিন গেলাম তাও দেখা পেলাম না কি হলো মেয়েটার আবার মরে টরে গেছে নাকি মরলে ও মরতে পারে যেভাবে থাপ্পর টা দিছি দূর এসব কি চিন্তা করি ||
 তো তৃতীয় দিন স্কুলে গেলাম তাও দেখি নাই এখন নিজেরই খারাপ লাগছে যে মেয়েটা প্রতিদিন আমার সাথে থাকতো ভয় দেখাতো আজ তাকে আর দেখি না দূর কাজটা আমার ঠিক হয়নি ||

অতঃপর এরকম প্রতিদিন তাকে খুজি কিন্তু তাকে আর পাই না একটা পর্যায় তাকেই আমি ভালোবেসে ফেলি এইরে এদেখি আমি গুন্ডির প্রেমে পরে গেলাম || যাইহোক দির্ঘ দশ দিন পর কলেজে একা একা বসে আছি দেখি কোনো এক সুন্দরি কি সুন্দর স্কুল ড্রেস পরে আমার সামনে দিয়ে যাচ্ছে আমি ভাবলাম এটা নতুন র্ভতি হইছে কিন্তু না এটা দেখি আমার গুন্ডি প্রেমিকা || অতঃপর তার কাছে গেলাম গিয়ে বল্লাম
 আমি: এই যে মহারানী এত দিন কথায় ছিলেন যানো আমি তোমাকে কতটা মিস করছি প্লিজ আমাকে ক্ষমা করে দাও ??
মেঘলা: এথান থেকে সরুন আমার ক্লাস শুরু হয়ে যাচ্ছে ||

আমি: এই তুমি আমাকে আপনি করে বলছো কেনো আচ্ছা খুব রাগ করেছো প্লিজ সরি বল্লাম তো আর হ্যা আমি ও না এই কয়দিনে তোমাকে ভালোবেসে ফেলছি || মেঘলা: দেখুন আমাকে যেতে দিন আমার ক্লাস শুরু হয়ে যাচ্ছে || আমি তখন তার পা ধরে বসলাম আর বল্লাম

আমি: প্লিজ আমাকে ক্ষমা করে দাও | দূর কোনো কথাই শুনলো না চলে গেলো খুব রাগ করছে আমার উপর এরকম প্রাই অনেক দিন সরি বল্লাম কিন্তু ক্ষমা করলো না | তো আজ তার সামনে গিয়ে বল্লাম
আমি: তুমি কি সত্যি আমাকে ক্ষমা করবা না ?
মেঘলা: আপনি আবার এসেছেন ??

আমি: আচ্ছা সরি ক্ষমা করে দিও কি আর করার যাকে ভালোবাসলাম সে তো আর আমাকে ক্ষমা করছে না তাহলে একা থেকে কি লাভ তার থেকে মরে যাওয়াই ভালো আচ্ছা ভালো থেকো || এটা বলেই ছাদে চলে গেলাম ছাদ থেকে লাফ দেওয়ার জন্য কিন্তু কি আর করার বলুন ছাদ থেকে নিচে তাকাতেই আমার মাথা ঘুরাচ্ছে এখান থেকে লাফ দিবো তাছারা এই প্রথম একটা মেয়ের জন্য খুব ভয় করছে দূর এইসব চিন্তা করতে করতে দেখি আমার পিছেন আমার গুন্ডি প্রেমিকা তখন আমি বল্লাম
 আমি: দেখো সত্যি সত্যি এখান থেকে লাফ দিবো ??

মেঘলা: আমি তো তোর মরা দেখার জন্য এসেছি তারাতারি লাপ দেন |আমি: প্লিজ সরি বল্লাম তো তাছারা আমার না খুব ভয় করছে
মেঘলা: হারামজাদা তুই লাফ দিবি নাকি আমি তোকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিবো??
আমি: কি আর করার আচ্ছা ভালো থেকো.... || চোখ টা বন্ধ করে যেই লাফ দিতে যাবো তখনি আমার হাত ধরে দিলো টান তখন চোখ খুলে বল্লাম

আমি: যাক বেচে গেলাম || অতঃপর জোরে একটা থাপ্পর দিলো আর কান্না করে বল্লো
 মেঘলা: হারামজাদা জানিস আমি তোকে কতটা মিস করছি জানিস আমি তোকে কতটা ভালোবাসি সেই প্রথম থেকে তোর সাথে থাকতে থাকতে তোকে ভালোবেসে ফেলি হারামজাদা কথা বলবি না আমার সাথে ||
আমি: এই সরি বল্লাম তো যানো আমি না তখন বুঝতে পারি না ভালোবাসা কি কিন্তু পরে আস্তে আস্তে তোমাকে না দেখে বুঝলাম সত্যি আমি ও তোমাকে খুব ভালোবেসে ফেলছি তুমি আমাকে মারো বা যা করো তোমাকে ছারা বাচবো না যেই বল্লাম আর একটা থাপ্পর মারলো তখন আমি বল্লাম

আমি: এটা কিসের জন্য ?
মেঘলা: সেদিন আমাকে ঐভাবে থাপ্পর মারছিলি কেন ?
আমি: আচ্ছা সরি এইবার তো ক্ষমা করে দাও ??
মেঘলা: না করবো না || আমি: কি আর করার যাই গিয়ে লাফ দেই ছাদ থেকে || তখন সে আমাকে শক্ত করে জরিয়ে ধরলো আর বল্লো
মেঘলা: আমাকে রেখে মরে যাবি??
আমি: আহারে এই না হলো আমার বউ ||
অতঃপর সে আমাকে কিছুক্ষন জরিয়ে ধরলো তো একটু পর আমি বল্লাম

আমি: আচ্ছা আমি কি তোমাকে একটা চুমু দিতে পারি ?
মেঘলা: সয়তান নিজের বউকে চুমু দিবি এটা আবার বলা লাগে ??
পরে আমি তার গালে একটা চুমু দিলাম আর বল্লাম
আমি: ইশশ কি গন্ধ বাসা থেকে কয়কেজি আটা ময়দা মেখে আসছো ওয়াক থু ...
মেঘলা: কি বল্লি হারামজাদা খারা আজকে তোকে বাশ দিয়ে পিটাবো||
অতঃপর কে কাকে দেখে দিলাম দৌর | এইভাবেই আমাদের ভালোবাসা চলতে থাকে ||
১বছর পর আমাদের বিয়ে সবার দাওয়াত রইল ........ আসবেন কিন্তু .................

সমাপ্ত

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

গল্প: ১০ দিনের বউ

গল্প: ১০ দিনের বউ সকালে দরজায় পত্রিকাওয়ালার ডাক শুনে ঘুম ভাঙলো.... ঘুম ঘুম চোখে ঘড়ির দিকে তাকালাম.... ৯:২৫ বাজে... OMG........সাড়ে ন'টা বেজে গেছে... তাড়াতাড়ি শরীরের উপর থেকে কাঁথাটা একপাশে ছুড়ে ফেলে দিয়ে বাথরুমের দিকে দৌড় দিলাম.... যত তাড়াতাড়ি সম্ভব দাঁতে ব্রাশ ঘষাতে লাগলাম... চোখে মুখে জল দিলাম... অতঃপর ফ্রেস টেস হয়ে রুমে এলাম... একদিকে শার্ট প্যান্ট পড়ে রেডি হচ্ছি.. একইসাথে অন্যদিকে মুখে পাউরুটি ঢুকাচ্ছি... ভালো করে খাওয়ারও সময় নেই.. উফফ অনেক দেরি হয়ে গেছে... শেষে তাড়াতাড়ি মুখের পাউরুটিটা গিলে টাই টা হাতে নিয়েই তাড়াতাড়ি দরজা লক করে বেরিয়ে পড়লাম.. দ্রুত হাটা ধরলাম... ইসস বাইকটা Repair করাতে দিয়েছি.. নাহলে বাইক দিয়েই যাওয়া যেত.. যাই হোক এখন এসব না ভেবে তাড়াতাড়ি বড় রাস্তায় গিয়ে একটা রিকশায় উঠলাম.... রিক্সায় বসে বসে টাই টা বেধে নিলাম.... আজকে অনেকটাই দেরি হয়ে গেছে... ব্যাচেলর মানুষ.. ঢাকায় একটা প্রাইভেট কোম্পানিতে জব করি.. একটা মেসে একাই থাকি.. সকাল সকাল যে কেউ ঘুম থেকে ডেকে তুলবে সেরকম কেউও তো নেই... যাই হোক, এখন এসব ভাবলে চলবে না.. আমাদের অফিসের বস এমন...

{গল্প: হেড মাষ্টারের দুষ্টু মেয়ে }

  গল্প: হেড মাষ্টারের দুষ্টু মেয়ে জে এস সি পাশ করে আজ নতুন একটা স্কুলে ভর্তি হলাম অবশ্য আগে বাবা মার সাথে থাকতাম এখন ভাইয়ার কাছে আসলাম কারন স্কুল টা কাছে তাই | তো আজ প্রথম স্কুলে গেলাম ক্লাসে ঢুকবো তখনি দেখি কে যানো আমাকে লেং মেরে ফেলে দিছে তখন থাপ্পর দিতে যাবো তখনি দেখি এটা আর কেও না একটা মেয়ে দেখছি হাসছে আর মেয়ে টাও অপূরুপ সুন্দর মনে হলে এক মায়াবতী দূর এই সব চিন্তা করে লাভ নাই তো দেখি মেয়েটা বলতেছে- মেয়ে: এই ছেলে চোখে দেখিস না ? আমি অবাক হয়ে গেলাম কার প্রশ্ন কাকে বলার কথা সে আমাকে বলতেছে তখন আমি বল্লাম- আমি: আজব তো আপনি তো আমাকে লেং মেরে ফেলে দিছেন ? মেয়ে: এই তুই দেখছিস আমি তোকে ফেলে দিছি ? আমি: না আল্লাহ তো আমাকে কানা বানিয়ে দুনিয়া পাঠাইছে কিছু তো দেখি না | দেখি আমার কথা শুন হাসতেছে পরে বল্লো----> মেয়ে: এই তোর সাহস তো কম না বড়দের সাথে এইভাবে কথা বলস ? আমি: বড় মানে আর আপনি এইভাবে তুই তোকারি ভাবে কথা বলতেছেন কেনো? মেয়ে: কি তোর কত্ত বড় সাহস আমার সাথে এরকম ভাবে কথা বলিস তুই আমাকে চিনিস আমি কে ? আমি: কেনো আপনি কি প্রধানমন্ত্রীর মেয়ে নাকি যে ভালোভাবে কথা...

গল্প::অবশেষে ম্যামের প্রেমে পড়লাম

   Bangla Love story গল্প:: অবশেষে ম্যামের প্রেমে পড়লা আমি রনি অনার্স ফাইনাল ইয়ারে পড়ি। আমাদের কলেজের সব স্যারেরা আমাকে ভালো ভাবেই চেনেন। কারনটা হলো আমি কলেজের টপার।লেখাপড়ায় যেমন ভালো খেলাধুলায় ও তেমন ভালো।তাছাড়া কলেজের যে কোন অনুষ্ঠানেও আমাকে উপস্থাপনা করার দায়িত্ব দেওয়া হয়।এমনকি আন্ত কেলেজ ক্রিকেট ও ক্যরাটি টুনামেন্টেও আমার জন্যে আমাদের কলেজ চাম্পিয়ন হয়েছে এবার।সব স্যারেরা আমাকে নিয়ে গর্ব করে। আর সারা কলেজের মেয়েরাতো আমার সাথে কথা বলার জন্য পাগল।তবে আমি কারও সাথে মানে মেয়েদের সাথে কথা বলি না। আমি সব বিষয়ে পারদর্শী হলেও একটা বিষয়ে অনেক পিছিয়ে আছি আর তা হলো মেয়েদের কে খুব ভয় পায়। কলেজে কোন মেয়ের সাথে কথা বলিনা যদিও মেয়েরা আমার সাথে কথা বলার জন্য আমার পিছনে পিপড়ার মতো লাইন দিয়ে থাকে সবসময়। ।।আমাদের কলেজের প্রিন্সিপালের মেয়ে নাম মোহনা,আজ আমাদের কলেজেই ইংরেজির টিচার হিসেবে জয়েন করবে।তাকে আজ বরণ করা হবে। সেই জন্য আমাদের কলেজ ক্যাম্পাসে আজ একটা মিলন মেলা বসেছে মানে কলেজের সকল ছাত্র-ছাত্রী এবং সার, আমরা সবাই ক্যাম্পাসে অধীর আগ্রহে বসে আছি কখন নতুন ম্যামকে বরন ...