সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

গল্প: ফুল শর্য্যায় ছ্যাকা পর্বঃ ২

গল্প: ফুল শর্য্যায় ছ্যাকা

পর্বঃ ২

-----হঠাৎ দরজায় নক করার শব্দে চোখ মেলে দেখি সকাল হয়ে গেছে এই অবস্হায় যদি দরজা খুলি তাহলে সবাই কি ভাববে তাই খাটে একসাইডে বালিশ আর চাদরটা রেখে জানালার পর্দাটা সরাতেই সকালের মিষ্টি আলো এসে পড়লো ঘরের ভেতরে সকালের মিষ্টি আলোয় কথায় মায়াবী মুখটা মায়ায় ছলছল করে উঠেছে মনে হচ্ছে আমার ঘরে সূর্য কন্যার উদয় হয়েছে মনে হচ্ছে শিশির ফোটা হয়ে আলতো করে ছোয়ে দেয় ঘুমালে একটা মানুষকে এওো সুন্দর লাগে কথাকে না দেখলে কখনো বুঝতামই না মনে হচ্ছে চুপিসারে তাকে একপশলা বৃষ্টির ফোটা হয়ে ভিজিয়ে দেয় পলকহীন ভাবে তাকিয়ে আছে কথায় দিকে!!!

------ ওই ছোটলোক তোর কিভাবে সাহস হলো আমার মাথার কাছে বসার এমন ভেবে চেয়ে আছিস কেনো মনে হচ্ছে জীবনে কোন মেয়ে দেখস নাই আল্লাই জানে ঘুমের ঘরে কি না কি করছিস আমার জান যদি জানতে পারে (কথা)?

--------শুনেন মিস কথা এতিম হতে পারি কিন্তু মেয়েদের সম্মান করতে জানি আপনি যা ভাবছেন তার কোনটায় হয়নি !! (অামি)

---- হইছে আর ন্যাকা সাজতে হবে না আল্লাই জানে কেন যে ঘুমাইছিলাম আমার সব শেষ!! (কথা)

-------প্লিজ বিশ্বাস করেন আমি সকালে জানালার পর্দাটা খুলতেই সকালের গোধুলি আলো আপনার মুখে পড়ে খুব সুন্দর লাগছিল মনে হচ্ছিল আকাশের মায়া পরীটা ভুল করে মাটিতে নেমে এসেছে তাই আপনার দিকে একটু চেয়েছিলাম অবাক নয়নে!!!

------- শুন আমাকে তোর বউ ভাবলে তোর ভুল হবে বুঝলি আমি সজিবকে ছাড়া আর কাউকে ভালোবাসতে পারবোনা এবং স্বামী হিসেবেও মানতে পারবোনা?(কথা)

----- হুম আচ্ছা বাদ দেন শুনেন আমাদের দুজনের জন্য আমি চাইনা মামা মামী কষ্ট পাক তাই বলছিলাম বউয়ের অভিনয় টা একটু কষ্ট হলেও কইরেন!?(অামি)
---আমিও চাই মা বাবা যেন কষ্ট না পায় শুন তাহলে যত তাড়াতাড়ি পারিস ডিভোস দিবি আমায় তর মতো ছেলের সাথে একছাদের নিচে থাকা কোনদিনই সম্ভব নয় (কথা)

---- এদিকে সকালে রোম থেকে বের হতেই পাশের বাসায় ভাবী বললো কি বাসর রাতে বিড়াল কেমন মারলে মনে হচ্ছে বেচারা সারা রাত ঘুমাতে পারেনাই এই দিকে পিছন দিকে তাকাতেই দেখি কথাও হাজির মেয়েটা রাগি লুক নিয়ে তাকিয়ে আছে মনে মনে বললাম এইরকম বাসর রাত যেন কোনো পুরুষের জীবনে না আসে!!!

------কি দেবর সাহেব কি হলো লজ্জা পেলে নাকি!!!( ভাবী)

------- কি যে বলো ভাবী আমার অফিস আছে এই বলে ফ্রেশ হতে চলে গেলাম!!! (অামি)

-------- ফ্রেশ হয়ে শ্বশুর শাশুড়ী মানে মামা মামী আর কথা সবাই একসাথে ব্রেকফাস্ট করলাম ব্রেকফাস্ট শেষ করে অফিস রওনা দিলাম( আমি)

----স্যার আপনাকে যেতে বলছে তার ডেস্কে!!(অফিসের পিয়ন)

------এদিকে অফিসের কিছু ফাইল রেডি করে স্যারের কাছে গেতেই একটা শর্ক খেলাম দেখি বসের চেয়ায়ে একটা মেয়ে বসে আছে!!

------- মিঃ রাজ বসেন আমি আপনার ফাইলগুলো দেখেছি আর হ্যা বাবা অসুস্হ থাকায় এখন থেকে আমিই অফিসের এমডি আমি চাই আপনি আমাকে যথেষ্ট সহযোগিতা করবেন আর হ্যা আমি হচ্ছি অপরিচিতা (ম্যাডাম)

------ জি ম্যাডাম আমি আমার সেরাটা দিয়ে কাজ করতে চেষ্টা করবো?!!

----- ধন্যবাদ! চলেন বাকিদের সাথে পরিচিত হয়ে আসি!!! (ম্যাডাম)

----- জি ম্যাডাম এদিকে সবার সাথে পরিচিত হয়েই কিছু কাজ ছিল তা শেষ করে বাসায় আসলাম!!!

----- রাজ বাবা অফিস থেকে আসলা তোমাকে আর কথাকে কিছু বলার ছিল!!! (আঙ্কেল)
---- জি বলেন?

-----বলছিলাম তুমি আর কথা যদি কোথাও থেকে কয়েকটা দিন ঘুরে আসতে তাহলে ভাল হতো না??----ভাবছি অফিস থেকে ছুটি নিবো কিন্তুু ভাবছি কিছুদিন পর নিবো।(অামি)
---- জি বাবা তোমাদের যেমনে সুবিধা হয় সেভাবেই করো!! (আঙ্কেল)

------ এদিকে রুমে এসে অনেকটা অবাক হলাম রুমে এসে দেখি কথা তার ভালবাসার মানুষ সজিবের সাথে কথা বলছে!!!
------ বাবু আমি আর পারছিনা ওই এতিমের সাথে থাকতে তুমাকে অনেক মিস করছি যতো তাড়াতাড়ি পারো তুমি আমাকে তোমার কাছে টেনে নাও!!!( কথা)

----- আচ্ছা তুমি কোনো টেনশন করোনা কেমন আমি দেখি কি করা যায়!!!( সজিব)
----- ওকে বাবু এখন রাখি তাহলে আবার কেউ এসে পড়বে এদিকে কথা ফোনটা কেটে পিছন দিকে ফিরতেই দেখে আমি তার পিছনে দাড়িয়ে আছি!!!

-----ওই কি ওমন করে তাকিয়ে আসিস কেনো!! (কথা)
--------- আপনি খেয়েছেন না খেলে চলেন খেয়ে নেয়!( আমি)

----- আমি খায় বা না খায় তাতে তোর কি আমার কাছে স্বামীত্ব ফলাতে আসবিনা?
আমার জীবনটাকে তো নরকে পরিণত করেছিস আর কি চাস! (কথা)

------ হুম কি করবো বলেন এতিম তো সবাইকে কষ্ট দেয় আপনার সুন্দর জীবনটাও নরকে পরিণত করেছি ক্ষমা করে দিয়েন (আমি)
!
------- হইছে আর ন্যাকা সাজতে হবে না তোদের মতো আশ্রিতকে চেনে আছে নীতি নীতি কথা বলতে শেখেছিস যতো তাড়াতাড়ি পারিস ডিভোস দে আমায় বুঝলি!!! (কথা)
----এদিকে চোখটা মুছে রাতের খাবারটা খেয়ে শুয়ে পড়লাম!!

-----সকালে ঘুম থেকে ওঠে ফ্রেশ হয়ে ব্রেকফাস্ট করে অফিস চলে গেলাম!

------- অফিসে গেয়ে দেখি ম্যাডামের সাথে একটা বাচ্চা বাচ্চাটা ম্যাডামের হাত ধরে আছে হঠাৎ আমার দেখেই মেয়েটা দৌড়ে এসেই বলতে লাগলো তুমি এমন কেনো জানো না অফিসে টাই পড়ে আসতে হয় তোমাকে কে চাকরি দিয়েছে হু হু ( পিচ্চি মেয়েটা)

------ হঠাৎ দেখি ম্যাডাম আমার দিকে অবাক নয়নে চেয়ে রয়েছে্!!!

------ তাই তুমি তো ঠিকই বলেছে আমার ভুল হয়ে গেছে হয়ে গেছে এর পর থেকে টাই পড়ে আসবো আচ্ছা মামনি তোমার নাম কি???? (আমি)

------- ছি তোমার বাবা মা তোমাকে শিষ্টাচার শেখায়নি ছোটদের সাথে কিভাবে কথা বলতে হয় জানোনা!!! (পিচ্চি মেয়েটা)

----- না মামনি ছোটবেলা তো মা বাবাকে হারিয়েছি তাই শিষ্টাচার শিখতে পারিনি আচ্ছা বলোতো মামনি ছোটদের সাথে কিরকম ব্যবহার করা লাগে আমার একটু শেখাবে?( আমি)

------ সরি আমি জানিনা যে তোমার মা বাবা নেই শোন তাহলে ছোটদের সাথে আপনি করে কথা বলা লাগে আর আমার নাম হচ্ছে কারিমাতুল জান্নাত রাইসা মা রাইসা বলেই ডাকে( রাইসা)

---- আচ্ছা এর পর থেকে আপনি বলেই ডাকবো রাইসা মামনি এইতো আমি নাক ধরে প্রমিজ করলাম!!!! (আমি)

--- হা হা নাক ধরে আবার প্রমিজ করা লাগে নাকি মা মা দেখছো আঙ্কেল কেমন আচ্ছা তোমায় ক্ষমা করলাম!! (রাইসা)
--- সরি মিঃ রাজ ওর কথায় কিছু মনে করবেন না আমি অফিস করাতে বাসায় একা একা থাকে তো তাই জেদ ধরেছিল নিয়ে আসলাম তবে একটা জিনিস খুবই ভালোলাগল মেয়েটা আমার এই প্রথম বার কারো সাথে কথা বলল এছাড়া রাইসা কারো সাথে কথা বলেনা!! (ম্যাডাম)

----- আচ্ছা ম্যাডাম রাইসার বাবা কি করে!!!! (আমি)

------ এদিকে ম্যাডাম কে রাইসার বাবার কথা বলতেই ম্যাডামের মুখটা আষাড়ের আকাশের মতো কালো অন্ধকারে মুহুতের মাঝেই যেন ডাকা পড়ে গেলো তাই আবারো বললাম আমি কি আপনাকে কষ্ট দিয়ে ফেললাম! (আমি)

------- না মিঃ রাজ শুনেন অন্য একদিন রাইসার বাবার কথা বলবো কেমন যানি লাগছে আপনি আপনার ডেস্কে যান!!( ম্যাডাম)
---- জি ম্যাডাম আমি আসি বলে ডেস্কে এসে পড়লাম!!!
---- ডেস্কে বসে বসে অফিসের একটা প্রাইভেট ফান্ডের কাজ করছিলাম হঠাৎ পিছন থেকে দেখি কি জানি চিল্লানি দিছে পিছন দিকে তাকাতেই দেখি রাইসা মুখ ধরে হাসতেছে মেয়েটাকে হাসলে অনেক কিউট লাগে মনে হয় স্বপ্নপরী তার আকাশের জোৎসা বিলাচ্ছে!!!

---- ওই তুমি ভয় পাওনি হু হু বল!! (রাইসা)

------- হ্যা অনেক ভয় পাইছি হাজার হলেই রাইসা মামনি ভয় দেখেযেছে যানো আমার না পানি পিপাসা লেগেছে!!! (আমি)

---- হা হা হা আচ্ছা সত্যি কি তুমি ভয় পেয়েছো!!! (রাইসা)
---- হ্যা সত্যিই খুব ভয় লাগছে!!! (আমি)

----অাচ্চা এইযে বোতল পানি খাও কেমন!!! (রাইসা)

------ মা মা দেখ আঙ্কেলটা সত্যি সত্যি অনেক ভালো এদেকি রাইসার ডাকে ম্যাডাম আমার ডেস্কে এসে হাসতেছে মা মা চল আঙ্কেল কে আমাদের বাসায় নিয়ে যায়!! (রাইসা)

---- আচ্ছা মা অন্যদিন কেমন আর মা তোমার মেডিসিন নেওয়ার সময় হৃযে গেছে চলো মা (ম্যাডাম)

-----এদিকে রাইসা টাটা দিয়ে চলে গেলো আর আমি হহাতের কাজটা শেষ করে বাসায় রওনা দিলাম!!!

----- বাসায় এসে দরজাটা খুলতেই একটা শর্ক খেলাম দরজাটা খুলতেই দেখি কথা শাওয়ার নিয়ে ---




মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

গল্পঃ 💚💚 খালাতো বোন যখন বউ। 💚💚💚

গল্পঃ খালাতো বোন যখন বউ। 💚 এই মাত্র বাসায় আসলাম। আজকে মাথার ওপর দিয়ে অনেক ধকল গেছে। মা: ফারুক এদিকে আয়।  তোকে আমি কি বলছিলাম, তুই আমার কথা কেন শুনিস না। আজকে এই মুহুর্তে তুই  তোর খালার বাসায় জাবি  আমি : না মানে আম্মু  মা : না মানে  কি জাবি কি না তুই?  আমি :জাবো তো যাব। (হাফ ছেরে বাঁচলাম) তার পর আরকি বেরিয়ে পরলাম খালামনিদের বাসার উদ্দেশ্যে ।আমার পরিচয় টা দিয়ে নেই, আমি মোঃ ওমর ফারুক। বয়স ১৭, ক্লাস ১০ এ পরি।বাট নাম মাত্র স্কুল😀। সারা বসরে মাত্র ২ দিন স্কুল এ গেছি তাও আবার শুধু মাত্র ফি জমা দেয়ার জন্য। সারাদিন শুধু মারামারি ফাটাফাটি এই সব করে দিন কাটে।  ভাবচেন কেন 🤔আসলে আমার ভাই রাজনৈতিক দলের অনেক বড়ো নেতা। তাই আমি একটু এরকমি। বাস্তবে ফিরে আসি খালামনির বাসায় বাসে করে জেতে সময় লাগে ৩ থেকে ৪ ঘনটা, আমি বাইক নিয়ে সেখানে ২ ঘন্টার মদ্ধে পৌছে গেছি😀।  কিন্তু একি এতো সুন্দরী একটা মেয়ে, আমি জিবনেও এতো সুন্দর মেয়ে দেখি নাই। গাল গুলো কি সুন্দর আহহা😍, চোখ দুটো তো নাহ আমি আর বলতে পারবোনা😘।  একি ঐ ছেলেটা আবার কোথায় থেকে আসলো। সালার জীবনের এতোগুলা বছর পার ...

{গল্প: হেড মাষ্টারের দুষ্টু মেয়ে }

  গল্প: হেড মাষ্টারের দুষ্টু মেয়ে জে এস সি পাশ করে আজ নতুন একটা স্কুলে ভর্তি হলাম অবশ্য আগে বাবা মার সাথে থাকতাম এখন ভাইয়ার কাছে আসলাম কারন স্কুল টা কাছে তাই | তো আজ প্রথম স্কুলে গেলাম ক্লাসে ঢুকবো তখনি দেখি কে যানো আমাকে লেং মেরে ফেলে দিছে তখন থাপ্পর দিতে যাবো তখনি দেখি এটা আর কেও না একটা মেয়ে দেখছি হাসছে আর মেয়ে টাও অপূরুপ সুন্দর মনে হলে এক মায়াবতী দূর এই সব চিন্তা করে লাভ নাই তো দেখি মেয়েটা বলতেছে- মেয়ে: এই ছেলে চোখে দেখিস না ? আমি অবাক হয়ে গেলাম কার প্রশ্ন কাকে বলার কথা সে আমাকে বলতেছে তখন আমি বল্লাম- আমি: আজব তো আপনি তো আমাকে লেং মেরে ফেলে দিছেন ? মেয়ে: এই তুই দেখছিস আমি তোকে ফেলে দিছি ? আমি: না আল্লাহ তো আমাকে কানা বানিয়ে দুনিয়া পাঠাইছে কিছু তো দেখি না | দেখি আমার কথা শুন হাসতেছে পরে বল্লো----> মেয়ে: এই তোর সাহস তো কম না বড়দের সাথে এইভাবে কথা বলস ? আমি: বড় মানে আর আপনি এইভাবে তুই তোকারি ভাবে কথা বলতেছেন কেনো? মেয়ে: কি তোর কত্ত বড় সাহস আমার সাথে এরকম ভাবে কথা বলিস তুই আমাকে চিনিস আমি কে ? আমি: কেনো আপনি কি প্রধানমন্ত্রীর মেয়ে নাকি যে ভালোভাবে কথা...

গল্প: ১০ দিনের বউ

গল্প: ১০ দিনের বউ সকালে দরজায় পত্রিকাওয়ালার ডাক শুনে ঘুম ভাঙলো.... ঘুম ঘুম চোখে ঘড়ির দিকে তাকালাম.... ৯:২৫ বাজে... OMG........সাড়ে ন'টা বেজে গেছে... তাড়াতাড়ি শরীরের উপর থেকে কাঁথাটা একপাশে ছুড়ে ফেলে দিয়ে বাথরুমের দিকে দৌড় দিলাম.... যত তাড়াতাড়ি সম্ভব দাঁতে ব্রাশ ঘষাতে লাগলাম... চোখে মুখে জল দিলাম... অতঃপর ফ্রেস টেস হয়ে রুমে এলাম... একদিকে শার্ট প্যান্ট পড়ে রেডি হচ্ছি.. একইসাথে অন্যদিকে মুখে পাউরুটি ঢুকাচ্ছি... ভালো করে খাওয়ারও সময় নেই.. উফফ অনেক দেরি হয়ে গেছে... শেষে তাড়াতাড়ি মুখের পাউরুটিটা গিলে টাই টা হাতে নিয়েই তাড়াতাড়ি দরজা লক করে বেরিয়ে পড়লাম.. দ্রুত হাটা ধরলাম... ইসস বাইকটা Repair করাতে দিয়েছি.. নাহলে বাইক দিয়েই যাওয়া যেত.. যাই হোক এখন এসব না ভেবে তাড়াতাড়ি বড় রাস্তায় গিয়ে একটা রিকশায় উঠলাম.... রিক্সায় বসে বসে টাই টা বেধে নিলাম.... আজকে অনেকটাই দেরি হয়ে গেছে... ব্যাচেলর মানুষ.. ঢাকায় একটা প্রাইভেট কোম্পানিতে জব করি.. একটা মেসে একাই থাকি.. সকাল সকাল যে কেউ ঘুম থেকে ডেকে তুলবে সেরকম কেউও তো নেই... যাই হোক, এখন এসব ভাবলে চলবে না.. আমাদের অফিসের বস এমন...