সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

গল্প: ফুল শর্য্যায় ছ্যাকা পর্বঃ ৯

  গল্প: ফুল শর্য্যায় ছ্যাকা
  পর্বঃ ৯

------ শুনো তাহলে সামনে মাসের এক তারিখে সজিব আসবে তার জন্য কেনাকাটা করবো তুমি চিন্তা করোনা সজিব আসলে সব দিয়ে দিবো!!( কথা)

--------- আচ্ছা আপনার যা ইচ্ছা??(আমি)

--------- শুনো কখনো বলোনো তুমি আমার সাথে ছিলে তাহলে সজিব কষ্ট পাবে??(কথা)

----- আচ্ছা আপনি চিন্তা কইরেন না এতিম তো কাউকে কিছু দিতে না পারলেও কারো স্বপ্ন কেড়ে নিতে পারিনা?!! (আমি)

---- হুম তোর মতো একটা এতিমের জন্যই আমার সাজানো স্বপ্নগুলো এলোমেলো হয়ে গেছে!!(কথা)

---------- আচ্ছা আমার অফিসের লেট হয়ে যাচ্ছে পিছন দিকে ঘুরতেই একটা শর্ক খেলাম!!!!চেয়েই দেখি একটা জল পরী যেনো নীল শাড়িতে পৃথিবীতে অবতরণ করেছে আসলে নীল শাড়িতে পাখিকে এর আগেই দেখেছি তবে আজকে মনে হচ্ছে একটা মায়াকাননী তার মায়াভরা ছলছল আখি নিয়ে চেয়ে রয়েছে আমার দিকে!!!

------- রাজ কি দেখছো এমন করে!! (পাখি)

------- না হঠাৎ শাড়ি পড়লে তো তাই??(আমি)

------ হুম কেউ তো আর আগের মতো শাড়ি পড়িয়ে দেয়না তাই কষ্ট হলেও আজ শাড়ি পড়ে আসলাম!! (পাখি)

--------হঠাৎ শাড়ি পড়িয়ে দেওয়ার কথা শুনে মনে পড়ে গেলো কলেজ অনুষ্টানের কথা যেদিন পাখি জিদ ধরেছিল তাকে শাড়ি পরিয়ে দেওয়ার জন্য এটা ভেবে মনে মনে হাসছি!!(আমি)

------কি রাজ ওমন ভাবে চুপ হয়ে গেলে কেনো?? (পাখি)

-------- না শাড়িতে তোমাকে সুন্দর লাগছে!!!( আমি)

-----ও ও ও রাজ সত্যি বলছো অনেকটা কৌতুহলী হয়ে!! (পাখি)

------- এই যে মিঃ রাজ আর মিসেস পাখি এইটা একটা বাসা কোনো পার্ক নয় বুঝলেন প্রেমালাপ করেন তার জন্য পার্ক আছে!!? (কথা)

-------ভাবী কি বলছেন এই সব আপনি?? (পাখি)

-----যা বলছি সবি ঠিকই বলছি আর হ্যা আপনার কিভাবে সাহস হয় ভাবী ডাকতে?? (কথা)

------- আপনাকে না রাজ বিয়ে করেছে??? (পাখি)

------ বিয়ে করলেই কি মন পাওয়া যায় আর রাজেরর মতো এতিমকে করুণা করা যায় স্বামী ভাবা যায়না??? (কথা)

------- কি বলছেন আপনি না একটা মেয়ে এইসব কেমনে বলতেছেন!!! (পাখি)

-----শুনেন মিস পাখি এইটা আমার ব্যক্তিগত বিষয় আর এ বিষয়ে তোমার মতো থার্ড ক্লাস মেয়ে যেন নাক না গলায়!! (কথা)

----- চলো তো পাখি তোমাকে না বলছিলাম আমার বাসায় না আসতে?? (আমি)

----- হুম চলো??? (পাখি)

-----এদিকে কথার দিকে চেয়ে দেখি মনে হচ্ছে রাগে সাপের মতো ফুলসে!!

------ এদিকে অফিস এসে অফিসের একটা গুরুত্বপূর্ণ ফাইলের কাজ করছি!!হঠাৎ এমন সময় পিয়ন এসে বলল স্যার এমডি ম্যাডাম আপনাকে ডাকছে??(পিয়ন)

--------আচ্ছা তুমি যাও যেয়ো বলো আমি আসতেছি???

----- জি স্যার!(পিয়ন)

---- এদিকে অফিসের গুরুত্বপূর্ণ একটা ফাইলের কাজটা শেষ করে!!

--- ম্যাডাম আসবো ( আমি)

------ হ্যা রাজ আসো!! (অপরিচিতা)

------- জি ম্যাডাম!!!

------- sit dawn plz!!!( ম্যাডাম)

------- thanks ম্যাডাম কি জন্য ডেকেছেন!! (আমি)

------- আচ্ছা রাজ আমি কি তোমার সাথে ব্যক্তিগত কিছু কথা সেয়ার করতে পারি তুমি যদি কিছু না মনে করো!!!? (অপরিচিতা)

----------- জি ম্যাডাম কিছু বলার থাকলে বলতে পারেন!! (আমি)

---------- জানো রাজ কালকে তোমাকে অনেক কষ্ট দিছি রাইসাকে নিয়ে অনেক কষ্ট হিছে তোমার সেই জন্য আগেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি !! (অপিচিতা)

------ কি বলছেন ম্যাডাম কেনো আমি বিরক্তিবোধ করবো ওই যদি আমার মেয়ে হতো তাহলে??? (আমি)

---- এদিকে মেয়ের কথা শুনে ম্যাডাম কেমন জানি করুণ চোখে তাকালো!!!

------- আচ্ছা আমরা দুজন সমবয়সী তাই তুমি আমাকে তুমি করে বলতে পারে??? (অপরিচিতা)

------ ম্যাডাম আপনি তো মালিক আর আমি কর্মচারী!!! (আমি)

---------- সবচেয়ে বড় পরিচয় আমরা মানুষ আচ্ছা রাজ আজ থেকে আমরা ফেন্ড আর আমি মনে করি একটা প্রতিষ্ঠানের উন্নতির জন্যে মালিক অার কর্মচারীর বন্ধত্বসুলভ সম্পর্ক থাকা প্রয়োজন!!! (অপরিচিতা)

------- আচ্ছা ম্যাডাম!!((আমি)

-------- আবারো ম্যাডাম বলতেছো?? (অপরিচিতা)

-------- আচ্ছা সরি অপরিচিতা!!( আমি)

------ হুম ঠিকআছে আচ্ছ্ রাজ লান্চ টা আমরা একসাথে করবো কেমন মহারানী আসতেছে বললো ওর বাবাই এর সাথে লান্চ করবে?? (অপরিচিতা)

--------- আচ্ছা ঠিকআছে এখন আসি কেমন??? ( আমি)

-------- আচ্ছা ঠিকআছে!!! (অপরিচিতা)

-------- এদিকে ডেস্কের কাছে কাছে এসে একটা শর্ক খেলাম!!দেখি কয়েকটা গোলাপ তার নিচে রঙিন খাম
তাই ফুলগুলো সরিয়ে রঙিন খামটা খুলতেই দেখলাম একটা চিরকুট মনে মনে ভাবছি চিরকুটটা আবার কে দিলো কেউ নেই তো পাসের ডেস্কে পাখির দিকে চেয়ে দেখি পাখি মনোযোগ সহকারে কাজ করছে এদিকে কিছু ভাবতে পারছিনা তাই চিরকুটটা খুললাম খুলতেই নীল কালিতে লেখা
মেঘের তরঙ্গে বৃস্টির সুরে
সৃতিপটে ভাসে সেই দিন।
কল্প পাখায় ভর করে
বেড়ানো সেই স্বপ্ন রঙিন।
নীলাভ গগন জুড়ে চলছে সেথা
রঙিন মেঘের খেলা।
অচিন পথে চলছে ভেসে
কত অজানা স্বপ্নের ভেলা
জীবনের অাকেঁ খেয়া পথ ঘাটে
ছিলো কত দেনা পাওনা,,
জানিনা কভু মিটিবে স্বপন
শেষ হবে অানাগোনা,,
স্বপ্নের নীড়ে মনের ক্যানভাস জুড়ে
ঘনায়েছে কালো অাধাঁর,,মনে চিঠির নিচে একটা নাম তাও এমনভাবে কাটছে মনে হচ্ছে অণুবীক্ষণ দিয়ে দেখলেও বুঝা যাবো না ভাবলাম কে লেখতে পারে এই চিরকুটটা!!
------ হঠাৎ বাবাই বাবাই এই দেখো তোমার মহারানী এসে পড়েছে!! (রাইসা)

----- এদিকে চিরকুটটা পকেটে রেখে বললাম ও তাই বুঝি মহারানী চলে এসেছে!!! (আমি)

-----হুম মহারানী চলে এসেছে কিন্তুুু মহারানীর মনখারাপ!! (রাইসা)

------ কেন মহারানীর মন খারাপ কেনো!? (আমি)

--------- তুমি পচা তুমি জাননা মহারানী মাটিতে থাকে না তুমি এখনো আমাকে কুলে নাও আর পাপ্পি দাও তাহরে মহারানীর মন ভালো হবে??? (রাইসা)

------ ও ও ও তাই বুঝি মহারানী!! এই বলে রাইসাকে কুলে নিয়ে পাপ্পি দিয়ে বললাম মহারানী বাবাই কে দিবেনা (আমি)

------ হুম!!ওম্মা বাবাই বাবাই তোমার ডেস্কে গোলাপ ফুল কেনো হু হু হু (রাইসা)

------ না মা ফুলগুলো ভালো লাগছে তো তাই এনে রাখছি!! (আমি)

-------- হু বুঝছি মাকে দিবা তাইনা হুম আর লজ্জা পেতে হবেনা!! শুনো বাবাই মমকে বলছি আমরা একসাথে লান্চ করবো তখন মমকে তুমি ফুল দিবা কেমন!!! (রাইসা)

------- মহারানী ফুল না দিলে হয়না!!? (আমি)

---- না না হবেনা মমকে তুমি ফুল দিবো নইলে আড়ি আর শুনো সারপ্রাইজ হিসেবে ফুলগুলো আমার কাছে থাকবে লান্চের সময় আমি ফুল বের করে দিবো??? (রাইসা)

-------- মনে মনে ভাবছি ফুলগুলো দিলো ফুলগুলো না দিলে এমন বিপদে পড়তে হতো না???

------ বাবাই কথা বলো না কেনো?? (রাইসা)

--------- আচ্ছা মহারানী ঠিক আছে!!(আমি)

-------- হুম আমার বাবাই টা কওো ভালো!! (রাইসা)

------ এইযে মহারানী বাবাি কে পেয়ে মমকে ভুলে গেছো তাইনা?? (অপরিচিতা)

------- হুম আমার বাবা কওো ভালো অবশ্য তুমিও ভালো!!(রাইসা)

---- হইছে হইছে আর বাবার প্রশংসা করা লাগবেনা আসো লান্চ করতে??? (অপরিচিতা)

------ এদিকে লান্চ টেবিলে বসে আছি হঠাৎ রাইসা বলে ওঠলো মম তুমি চোখ বন্ধ করো বাবাই তোমাকে একটা গিফট দিবো!! (রাইসা)

------ মা চোখ বন্ধ করা ছাড়া কি গিফট নেওয়া যায় না? ( (অপরিচিতা)

----- চোখ বন্ধ করতে বলছি চোখ বন্ধ করো নইলে তোমাদের দুজনের সাথেই আড়ি?? (রাইসা)

-------- আচ্ছা চোখ বন্ধ করলাম!!( অপরিচিতা)

----- বাবাই এই নাও মাকে দাও!! (রাইসা)

------- এদিকে কি আর করবো ফুলগুলো রাইসার হাত থেকে নিয়ে অপরিচিতাকে দিতেই হলো এদিকে ফুল গুলো দিয়ে নিজের কাছে কেমন জানি লাগতেছে??

---- কি মজা কি মজা মম তুমি চোখ খুলো?? (রাইসা)

------ এদিকে অপরিচিতা চোখ খুলেই অবাক হলো মনে হচ্ছে এক চিলতে রোদ এসে অপরিচিতার মুখে ভর করেছে আর বাইরে প্রচন্ড রিমঝিম বৃষ্টি হচ্ছে!!অপরিচিতা ফুল গুরো হাতে নিয়ে কিছু বলতে চাচ্ছে তার আগেই বললাম চরো লান্চ করি?? (আমি)

------ হুম ঠিক আছে খাওয়া শুরু করো!! এইযে মহারানী খাবার নিয়ে বসে থাকতে নেই?? (অপরিচিতা)

--------না তোমরা দুজন আজ ামাকে খাইয়ে দিবে সাথে মম তুমি বাবাইকে বাবাই তুমি মমকে??? (রাইসাকে)
----- এদিকে রাইসার মুখে খাবার তুলে দেওয়ার পর দেখি অপরিচিতা মুখে খাবার তুলে দিতে চাচ্ছে আমাকে এদিকে খাবার টা মুখে দিতেই দেখি কথা সামনে দাড়িয়ে,,,,,



মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

গল্পঃ 💚💚 খালাতো বোন যখন বউ। 💚💚💚

গল্পঃ খালাতো বোন যখন বউ। 💚 এই মাত্র বাসায় আসলাম। আজকে মাথার ওপর দিয়ে অনেক ধকল গেছে। মা: ফারুক এদিকে আয়।  তোকে আমি কি বলছিলাম, তুই আমার কথা কেন শুনিস না। আজকে এই মুহুর্তে তুই  তোর খালার বাসায় জাবি  আমি : না মানে আম্মু  মা : না মানে  কি জাবি কি না তুই?  আমি :জাবো তো যাব। (হাফ ছেরে বাঁচলাম) তার পর আরকি বেরিয়ে পরলাম খালামনিদের বাসার উদ্দেশ্যে ।আমার পরিচয় টা দিয়ে নেই, আমি মোঃ ওমর ফারুক। বয়স ১৭, ক্লাস ১০ এ পরি।বাট নাম মাত্র স্কুল😀। সারা বসরে মাত্র ২ দিন স্কুল এ গেছি তাও আবার শুধু মাত্র ফি জমা দেয়ার জন্য। সারাদিন শুধু মারামারি ফাটাফাটি এই সব করে দিন কাটে।  ভাবচেন কেন 🤔আসলে আমার ভাই রাজনৈতিক দলের অনেক বড়ো নেতা। তাই আমি একটু এরকমি। বাস্তবে ফিরে আসি খালামনির বাসায় বাসে করে জেতে সময় লাগে ৩ থেকে ৪ ঘনটা, আমি বাইক নিয়ে সেখানে ২ ঘন্টার মদ্ধে পৌছে গেছি😀।  কিন্তু একি এতো সুন্দরী একটা মেয়ে, আমি জিবনেও এতো সুন্দর মেয়ে দেখি নাই। গাল গুলো কি সুন্দর আহহা😍, চোখ দুটো তো নাহ আমি আর বলতে পারবোনা😘।  একি ঐ ছেলেটা আবার কোথায় থেকে আসলো। সালার জীবনের এতোগুলা বছর পার ...

{গল্প: হেড মাষ্টারের দুষ্টু মেয়ে }

  গল্প: হেড মাষ্টারের দুষ্টু মেয়ে জে এস সি পাশ করে আজ নতুন একটা স্কুলে ভর্তি হলাম অবশ্য আগে বাবা মার সাথে থাকতাম এখন ভাইয়ার কাছে আসলাম কারন স্কুল টা কাছে তাই | তো আজ প্রথম স্কুলে গেলাম ক্লাসে ঢুকবো তখনি দেখি কে যানো আমাকে লেং মেরে ফেলে দিছে তখন থাপ্পর দিতে যাবো তখনি দেখি এটা আর কেও না একটা মেয়ে দেখছি হাসছে আর মেয়ে টাও অপূরুপ সুন্দর মনে হলে এক মায়াবতী দূর এই সব চিন্তা করে লাভ নাই তো দেখি মেয়েটা বলতেছে- মেয়ে: এই ছেলে চোখে দেখিস না ? আমি অবাক হয়ে গেলাম কার প্রশ্ন কাকে বলার কথা সে আমাকে বলতেছে তখন আমি বল্লাম- আমি: আজব তো আপনি তো আমাকে লেং মেরে ফেলে দিছেন ? মেয়ে: এই তুই দেখছিস আমি তোকে ফেলে দিছি ? আমি: না আল্লাহ তো আমাকে কানা বানিয়ে দুনিয়া পাঠাইছে কিছু তো দেখি না | দেখি আমার কথা শুন হাসতেছে পরে বল্লো----> মেয়ে: এই তোর সাহস তো কম না বড়দের সাথে এইভাবে কথা বলস ? আমি: বড় মানে আর আপনি এইভাবে তুই তোকারি ভাবে কথা বলতেছেন কেনো? মেয়ে: কি তোর কত্ত বড় সাহস আমার সাথে এরকম ভাবে কথা বলিস তুই আমাকে চিনিস আমি কে ? আমি: কেনো আপনি কি প্রধানমন্ত্রীর মেয়ে নাকি যে ভালোভাবে কথা...

গল্প: ১০ দিনের বউ

গল্প: ১০ দিনের বউ সকালে দরজায় পত্রিকাওয়ালার ডাক শুনে ঘুম ভাঙলো.... ঘুম ঘুম চোখে ঘড়ির দিকে তাকালাম.... ৯:২৫ বাজে... OMG........সাড়ে ন'টা বেজে গেছে... তাড়াতাড়ি শরীরের উপর থেকে কাঁথাটা একপাশে ছুড়ে ফেলে দিয়ে বাথরুমের দিকে দৌড় দিলাম.... যত তাড়াতাড়ি সম্ভব দাঁতে ব্রাশ ঘষাতে লাগলাম... চোখে মুখে জল দিলাম... অতঃপর ফ্রেস টেস হয়ে রুমে এলাম... একদিকে শার্ট প্যান্ট পড়ে রেডি হচ্ছি.. একইসাথে অন্যদিকে মুখে পাউরুটি ঢুকাচ্ছি... ভালো করে খাওয়ারও সময় নেই.. উফফ অনেক দেরি হয়ে গেছে... শেষে তাড়াতাড়ি মুখের পাউরুটিটা গিলে টাই টা হাতে নিয়েই তাড়াতাড়ি দরজা লক করে বেরিয়ে পড়লাম.. দ্রুত হাটা ধরলাম... ইসস বাইকটা Repair করাতে দিয়েছি.. নাহলে বাইক দিয়েই যাওয়া যেত.. যাই হোক এখন এসব না ভেবে তাড়াতাড়ি বড় রাস্তায় গিয়ে একটা রিকশায় উঠলাম.... রিক্সায় বসে বসে টাই টা বেধে নিলাম.... আজকে অনেকটাই দেরি হয়ে গেছে... ব্যাচেলর মানুষ.. ঢাকায় একটা প্রাইভেট কোম্পানিতে জব করি.. একটা মেসে একাই থাকি.. সকাল সকাল যে কেউ ঘুম থেকে ডেকে তুলবে সেরকম কেউও তো নেই... যাই হোক, এখন এসব ভাবলে চলবে না.. আমাদের অফিসের বস এমন...